আকাশ যেন আকাশ নয়! দুই দিকে সাদা মেঘের তীর আর মাঝখানে নীলের নদী।ওই নীল কি প্রশান্ত নীল! দূরে কোথাও ওই নীল যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে সাগরের ঢেউ খেলা জলের সাথে| তেজোদীপ্ত রোদ ম্লান হয়ে আসছে।বৈরিতা বেড়েছে সাগর জলের।সাগর মেতে উঠেছে তরঙ্গ খেলায়।বিকেলটা যেন বিষন্ন হতে চললো অজানা দুঃখবোধে কাতর হয়ে।ঝড়ো বাতাস বইছে।
-
গল্পহেরনের সূর্যডোবামাইনুল ইসলাম আলিফ
-
গল্পসেদিনের স্বপ্নপিপাসু ছেলেajoy das
বনের পথ কোন এক রকম হয়ে চলছে। ঔযে তখনকার পুরােনাে মডেলের বেবি টেক্সির মত। সবে মাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছে।কী করবে কী করবে ভেবেও কিছু করতে পারলনা। পারলনা স্নাতক/ডিগ্রি তে ভর্তি হতে।
-
গল্পঅন্ধকারতানি হক
তাকিয়ে আছি দোকানির দিকে । সে একমনে তার আপন কাজে ব্যস্ত
খুব দ্রুত হাতের চামচ নাড়িয়ে যাচ্ছে চা বানানোর বড় মগটায় । উড়ন্ত ধোঁয়া ভেসে বেড়াচ্ছে ছোট্ট এই দোকানটিতে , তাজা চা পাতার ঘ্রাণে ম ম ।
এক চুমুক চায়ের অপেক্ষায় অধীর হয়ে আছি । -
গল্পআলোভূক পোকাসাদিয়া সুলতানা
কোহিনূর এক বছরও সংসার করতে পারেনি। গেল বছর এই পথে দিয়েই ও শ্রীনগরে ওর শ্বশুরবাড়িতে গিয়েছিল। আবার দিন পনেরো আগে ছোট একটা ব্যাগ হাতে করে এই পথ দিয়েই বাপের বাড়িতে ফিরেছে।
-
গল্পরানুমোস্তফা হাসান
বাসের গায়ে গুলি লাগার অনেক ক্ষতচিহ্ন। ওরাও যেন সগর্বে বিজয় ঘোষনা করছে। বাসে অল্প কয়েকজন যাত্রী। মুক্তি পাওয়ার উত্তেজনা সবার চোখেমুখে।
বাস চলছে। জানালা দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে বরুন। অনেক দিন আকাশ দেখা হয় নি। -
গল্পঅকার্যকর মৃত্যুদণ্ডসেলিনা ইসলাম
আজ আমাদের ঊনত্রিশতম বিবাহ বার্ষিকী। আজকে খুব সুন্দর করে একটা খোঁপা বেঁধেছি। বিয়ের প্রথম দিকের সময়ে মিহির আমার খোঁপায় গোলাপ গুঁজে দিত। মুগ্ধ হয়ে বলত-
-মিঠি,খোঁপা বাঁধলে তোমাকে নায়িকা কবরীর মত লাগে। সব সময় এভাবে চুল বেঁধে রাখতে পারো না? -
গল্পলাজহীন অন্তর্দহননুরুন নাহার লিলিয়ান
আমি তখন অসুস্থতার কারনে বাসায় ছিলাম ।আমার স্বামী সাহিলের কানে তখন ও খবরটা পৌঁছায়নি । চিরকুটটা ভাগ্যিস দেখেছিলাম । কি অদ্ভুত অসহায়ত্ব আমাকে অসাড় আর নিস্তেজ করে দিল ।
-
গল্পকানাইআসিক লস্কর
নুষের নানা কথা শুনে শুনেই কানাই বড় হয়েছে।কিন্তু হারু দাসের ওই "বাপমাখেকো ছেলে" কথাটা তার এত মনে লেগেছিল যে,জ্যোৎস্না মাখা আকাশের দিকে চেয়ে তার চোখ থেকে ঝরঝর করে জল গড়াতে লাগলো।
-
গল্পমানিব্যাগশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান
রোমেল একা একা পার্কের ভেতরে পায়চারি করছিল।লেখাপড়া শেষ করে কর্মজীবনের খোঁজে তার সময় কেটে যাচ্ছে ।নানাবিধ চিন্তা তার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল। হাঁটতে হাঁটতে সে পার্কের প্রায় শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছল। সহসা তার দৃষ্টিগোচর হলো একটু দূরে একটা মানিব্যাগ পরে আছে।
-
গল্পআপন ব্রীড়ামৌরি হক দোলা
ভার্সিটির ক্যানটিনে তনয়ার সাথে শিউলি বেশ কয়েকবারই এসেছে। এমনিতে সে বাইরের খাবার খুব একটা পছন্দ করে না। তাই ক্যানটিনে তার আসা কেবলমাত্র তনয়াকে সঙ্গ দেবার উদ্দেশ্যেই। তনয়া এটা ওটা কেনে, আর ও শুধু ওর সঙ্গে আসার দায়িত্বটাই সম্পন্ন করে।
জুন ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।