যুগে যুগে অশ্লীলতা তোমাকে করিছে অপমান;
তবু মানুষেরা মুখে মুখে গাইছে অসভ্যের গান!
ক্রোধে ক্রোধে মার্জিত শব্দ ভুলে গেছে মানুষ;
অগ্নিশর্মা হয়ে খুয়েছো তোমরা আপনার হুশ!
যুগে যুগে অশ্লীলতা তোমাকে করিছে অপমান;
তবু মানুষেরা মুখে মুখে গাইছে অসভ্যের গান!
ক্রোধে ক্রোধে মার্জিত শব্দ ভুলে গেছে মানুষ;
অগ্নিশর্মা হয়ে খুয়েছো তোমরা আপনার হুশ!
শোন মিয়া। এই যে দেশের মাটিতে আজ দাঁড়ায় আছো! গলাবাজি,টাউটগিরি করে গুষ্টির বারোটা বাজাচ্ছো! এই মাটি যে অপবিত্র করতেছো- তা কি একবারও ভাবিছো?" গ্রামের মুদি দোকানে বসে আমি এভাবেই সবাইকে কথা শুনাচ্ছি! কিন্তু প্রচণ্ড কাশি আমাকে ভীষণ জ্বালাচ্ছে।
সামনেই নির্বাচন । কে জয়ী হবে কে হবে পরাজিত সেই বিতর্কে চায়ের কাপে কাপে ঝড় উঠছে। ইদ্রিস মিয়ার টং দোকানটার কন্ডেন্স মিল্কের লিকারবিহীন পানসে চা সুপেয় হয়ে গেছে অনেকের কাছে ।
হাত কেটে ফেলেছি,
রক্তশূন্যতায় ভুগেছি কতো?
ভুগেছি কতো ছেঁড়া ফাটা পরনের কাপড়ে।
আমি সেদিনও সামলে নিয়েছি অগোচরে।
কাল রাতে মুনের ভাল ঘুম হয়নি, সারারাত মাথায় ভোঁতা যন্ত্রণা হচ্ছিল। মাঝে মাঝে চোখ লেগে আসছিল, তখন আম্মাকে স্বপ্ন দেখছিল। আম্মার মুখটা খুব মলিন দেখাচ্ছিল,
গগন মাঝে তড়িৎ চমকাছিল চারিধার আঁধার ও নির্জন ছিল। তুমি ভয় পেয়ে আমায় জরিয়ে ধরে ছিলে। সেই দৃশ্যটি তোমার মনে আছে কী।।
আমিতো ফারাক্কানই
দু’বাহুর পেশী দিয়ে, বুকের পাঁজরে আগলে রাখব সব জল
শুধু তোমার জন্যে, আর ওপাড়ে
জ্বলে-পুড়ে সব খাঁক হয়ে যাবে জলশুন্য উত্তপ্ত বালিয়াড়ীর লু হাওয়ায়।
এই শোন ।
আমাকে বলছো ?
মাঝ রাত্তিরে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল ময়নার। সারা শরীরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব করলো। এখানে-ওখানে মারের চোটে চামড়া ফেটে কালসিটে পড়ে গেছে। ফাটা জায়গাগুলো খুব জ্বালা করছে। তারপরেও এই ব্যথা