চলো আমরা পুলিশকে এ ব্যাপারে জানিয়ে রাখি।
- তোমার কথা শুনলে মনে হয়, তুমি এই দেশের হালচাল কিছু বুঝ না !
- আসলে আজকালকার জমানায় মেয়েদের অধিকারের কথা বলা হলেও তারাই সবচেয়ে অরক্ষিত।
চলো আমরা পুলিশকে এ ব্যাপারে জানিয়ে রাখি।
- তোমার কথা শুনলে মনে হয়, তুমি এই দেশের হালচাল কিছু বুঝ না !
- আসলে আজকালকার জমানায় মেয়েদের অধিকারের কথা বলা হলেও তারাই সবচেয়ে অরক্ষিত।
প্রাচীনকালে এক যোগী ছিলেন । তিনি এক গভীর বনে আশ্রম বানিয়ে ঈশ্বরের আরাধনা করতেন। সেই যোগী যখন ভগবানের মহিমা কীর্তন করতেন সে সময় একটি ইঁদুর চুপটি করে বসে অত্যন্ত ভক্তিসহকারে সেই কথা শুনত। সেই যোগী ইঁদুরটির উপর অত্যন্ত প্রসন্ন ছিলেন ও নিজের আনা ফলমূল, ছোলা ইত্যাদি ইঁদুরটিকে দিতেন।
এখন সে রেললাইনে ট্রেনের সামনে দাড়িয়ে ভাবে আমার জন্ম এমন দেশে এখানে কেউ পড়ে গেলে তাকে সাহায্য করার হাত নেই বরং তাকে দেখে উপহাস করার মানুষের অভাব নেই।
দুই দুইটা সরকারী হাসপাতালে গিয়েও কোন লাভ হলো না। এত করে রতনের বাবা বোঝাতে চাইলো যে এটা তার ছেলের পুরনো রোগ। করোনার উপসর্গ হলেও করোনা না। কষ্ট হলেও রতন নিজে কথা বলে বোঝাতে চেয়েছে তার এটা অন্য রোগ। এমনকি পূর্বের চিকিৎসার কাগজ পত্র দেখানোর চেষ্টা করেছে।
আম্মা,পায়ের শিকলটা খুলে দেন না । আর দরজার নিচ দিয়ে খাবার দেন কেন আম্মা?আম্মা অনেক দিন হল বাহিরে ঘুড়তে যাই না । নিয়ে যাবেন ?
- হুম বাবা,নিয়ে যাব ।
- আম্মা একটু কাছে আসেন না,আপনাকে ছুঁয়ে দেখি । ভয় পাইয়েন না । আমি কিছু করবো না ।
তোমার জন্যি আমি ঘর ছাড়ছিলাম। তোমার সাথে করি যাব বহুদুর, তোমারে কবুল কইয়া দিছিলাম অন্তর। ঠিক যতখানি আকড়াইয়া ধরছিলা তুমি আমার শরীরডারে তারচাইতেও অনেক বেশী অনুভব করছিলাম তোমারে, আমার কলিজার ভিতর।
অপূর্ব সৌন্দর্যে বেষ্টিত দক্ষিণ ভারতে অবস্থিত একটি প্রাচীন গ্রাম । চারিদিকে সবুজ গাছের সমারহ আর বারোমাস গাছগুলিতে নানা ধরনের পাখিদের কলরব । একটু দূরে তাকালে চোখে পড়ে ঢেউ খেলানো উঁচুনিচু পাহাড়ের সারি ।
একদিন স্কুল থেকে বাবার সাথে রিক্সায় আসার সময় বায়না ধরেছে বার্গার আর আইসক্রিম খাবে । রিক্সা থামিয়ে বাবা মেয়ের জন্য বার্গার নিয়ে আসলো । মেয়ের ঠাণ্ডা লাগবে ভেবে আইসক্রিম আনেনি । আলিয়া আইসক্রিম না পেয়ে রাগ করে বার্গার রাস্তায় ছুঁড়ে ফেললো । কোথা থেকে দুজন তার সমবয়সী বাচ্চা ছেলে এসে রাস্তায় ফেলা বার্গারটি কুঁড়িয়ে নিয়ে দুজনে ভাগ করে খেতে শুরু করল।
কোভিড ১৯ বা করোনা ভাইরাস । আতঙ্কের নাম । ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চীনের উহান প্রদেশে প্রথম এই মরণঘাতী ভাইরাসের দেখা মেলে । ধীরে ধীরে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পরে এই ভাইরাস । কোন বর্ডার মানে না; লাগে না কোন পাসপোর্ট । ধনী দেশ; গরীব দেশ এই ভাইরাসের কাছে সমান । ভয় করে না কারও চোখ রাঙানি; কোন এটম বোমা বা পারমাণবিক অস্ত্র ।
রতন মিয়ার সংসারের অবস্থা বেহাল। তার সব স্বপ্ন এক ঝড়েই শেষ। কি করবে এখন রতন মিয়া? কীভাবে বেঁচে থাকবে সমাজে? তার চোখেমুখে অসহায়ত্বের প্রতিচ্ছবি।
“মে ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ মে, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী