শোন শোন একদিন
যাবে থেমে এইদিন
আসবে ভোরের আলো,
হৃদয় জানালা খোলে
বিপ্লবের পথে চলে
আসুক ইসলামের আলো।
শোন শোন একদিন
যাবে থেমে এইদিন
আসবে ভোরের আলো,
হৃদয় জানালা খোলে
বিপ্লবের পথে চলে
আসুক ইসলামের আলো।
অসহায় চোখের তাকানো দেখলে কলিজা শুকিয়ে যায়,
পরনির্ভরশীল আগাছা আজ!
শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণহারা মানুষগুলোর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়েছে,
এবার তবে অপেক্ষা, শেষ খেয়া ধরার আশে মুহুর্ত গুনা।
সেদিন আমার মেয়ের বিয়ের কথা পাকা হয়ে গেল ।
ওর হবু শাশুড়ি তো খুব খুশি ,
অগ্রিম বাবদ যৌতুকের এতগুলো টাকা,
বিয়ের সময় টিভি, ফ্রিজ , ফার্নিচার ।
এই যাঃ! ভুল হয়ে গেল ।
সেই দিনের ছোট্ট শিশুটি আজ কারো পিতা ,
যার কাঁধে ঝুলিয়ে রাখে হাজারে ও দায়িত্ব ।
যে কিনা দাপিয়ে বেড়াত দিগ -দিগন্তে ,
যার নামে নালিশের কমতি নেই ,
আজ সেই অন্যকে শাসন করতেছে ,
সেই দিনের ছোট্ট শিশুটি কারো পিতা ।
ছোট্ট করোনা ভাইরাস বিশ্বে দিল হানা,
অসহায়! কেউ ডাকে বাবা, কেউ ডাকে নানা!
পূর্ব- পশ্চিম সবখানে সমভাবে তার বিস্তার,
ধনী - গরিব, সাদা - কালো নেই কারও নিস্তার।
কারফিউ, হোম কোয়ারান্টাইন চলছে সমান তালে ,
দিনরাত কাজের মেলায় নাই অবসর,
বেতন ভাতা ক্যারিয়ার এই শুধু দোসর।
বিশ্ব চলে সুইচ টিপে বড় এক চমক,
প্রাচীন যত রোগ খায় ডাক্তারের ধমক।
ধনী-গরিব রাজা-প্রজা
কেউ কারো নয় ভরসা
সবাই যেন বাকরুদ্ধ
সকলের একটাই প্রার্থনা
হঠাৎ পৃথিবী ঘুমায়।
সুনসান নিরবতা রাজপথে।
নির্জন বসে কাঁদে,
রেস্তোরা আর কফি হাউসের কফির পেয়ালা।
যেখানে দাঁড়িয়ে আছি এ যে শেষ সীমারেখা
এরপর যাওয়া নেই, এর থেকে ফেরা নেই
এখানে দাঁড়িয়ে থাকা, এখানেই গড়িয়ে পড়া
এখানেই অব্যর্থ লয় - বেওয়ারিশ।
দু’টি চোখের পাপড়ি ভিজে গেছে আমি নিস্পলক তোমার অবনত মুখের দিকে চেয়ে।
অবাক হয়েছি সব শুনে এতোদিন পর নগরীর নিথর বুকে আজ তোমার সাথে দেখা।
সময়ের উত্তরঙ্গ তপ্ততা ছুঁয়ে নীরব বিদগ্ধ বাঁকে মৌন পুড়ে হৃদয় ডানা।
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী