গত কয়েকদিন যাবত স্নেহা তৌহিদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে । কিন্তু, করা যাচ্ছেনা । কারণ, তৌহিদ যে ফোন নাম্বার দিয়েছিল, তা প্রায় সময়ই বন্দ থাকে ।

আমাদের এই জগত সংসারে মানুষে-মানুষে গভীর ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব যেমন আছে তেমনি দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ আর বৈরিতা এসবেরও যেন কমতি নেই ।

গত কয়েক দিন ধরে শরীরটা ভাল যাচ্ছেনা তারাবানুর। দিন দিন শরীর অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কোমরের ব্যাথাটা আরও বেড়েছে, বেশিক্ষন এক জায়গায় বসে থাকলে

ঠিক যেন বনলতা সেন!
পাখির বাসার মতো ডাগর ডাগর দুটি চোখ। শিল্পীর তুলিতে আঁকা তাতে মসৃণ, নিমেষ ভ্রæ যুগল।

ভালবাসাও লালন পালন করতে হয়।বুকের ভেতরে।তা না হলে ভালবাসা হারিয়ে যায়।আর একবার যে ভালবাসাটা হারিয়ে যায় কাকতালীয় তাকে খুঁজে পাওয়া গেলেও তাকে আর

হাঁফরের আগুনে টকটকে লাল হয়ে উঠলো আমার বুক-পিঠ । এবার রমাকান্ত একটা সাঁড়াশী মত জিনিস দিয়ে আমাকে তুলে আনতেই তার নাদুস নুদুস ছেলেটা হাতুড়ী তুলে নিল হাতে ।

‘হ্যাপী’ ভালোবাসার দাবী নিয়ে কখনো তর সামনে দাঁড়াবোনা। এমন কথা বলে, গেলো ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে এলাম। ভালোবেসে তাকে হ্যাপী ম্যাডাম বলে ডাকতাম।

বাঁধন দেখতে যেমন মিষ্টি, দুষ্টুমিতেও হয়েছে সবার সেরা। খুব রাগ। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করতে যায় না কারণ কান্নাকাটি একবার শুরু করে দিলে দুবেলা

মানুষের ভিড়ে লুকিয়ে আছে হাজারো চরিত্রের মানুষ। কেউ রশিক, কেউবা ভাবুক, কেউ শান্ত আবার কেউ চঞ্চল, কেউ নরম মানুশিকতা হয়তোবা কেউ গরম প্রকৃতির।

পল্টু ও রঞ্জু দুই বন্ধু। এক সাথে গ্রামের স্কুলে পড়ে। নিজেদের মধ্যে খুব ভাব। যাকে বলে একেবারে গলায় গলায় বন্ধুত্ব। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত তাদের বন্ধুত্ব দেখে মানিকজোড়

ঘটনাটা কিছুদিন আগের।
জায়গাটার নাম সাগর। নাঃ, গঙ্গা সাগর নয়, আর কোন সমুদ্রের নাম গন্ধ ও নেই সে’খানে ধারে কাছে।

সামনে তাকিয়ে দেখল দিগন্তের দিকে রাস্তাটা বড্ড অগোছালো । এঁকে বেঁকে কোথায় চলে গেছে । কিছুতেই নাগাল পায় না বিহান । কিছুটা এগিয়ে

বিনয় বাবুর সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখা হলোনা, তিনি কোথায় আছেন, কেমন আছেন, তার কোন খোঁজ কেউ দিতে পারলোনা। গ্রামের এক কোণে তার ছোট্ট একটি বাড়ি ছিল। সেটি এখন আর তার নেই।

বীণা সাত আট বছর বয়স থেকে জোয়ার্দার বাড়ি কাজ করে। সকাল থেকে গভীর রাত অব্দী কাজের বিনিময়ে আধা পেট ভাত আর দুখানা পুরাতন কাপুড় পায়!

জয়ের মাথা আজকে প্রচণ্ড গরম। অসম্ভব রকম খিঁচড়ে আছে তার মেজাজ। সবকিছু তার ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করছে। ইচ্ছে করছে... একবার,