বিজয় মিছিল

গণহত্যা (অক্টোবর ২০২৪)

মাহাবুব হাসান
মোট ভোট ২০ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.৯৯
  • ১০
  • ১৩১
-মি. রুহুম আমীন! আজকের স্কোর কত?
-মহামান্য! ১৭৭…
-এত কম কেন?
-মহামান্য! গত দিনগুলোর চেয়ে আজ স্কোর বেশি; গতকাল ছিল ১২৫, তার আগের দি…
-অ্যানার্কি কি তাতে কমেছে?
-না, তা কমে নি
-তাহলে আঙুল না চুষে স্কোর বাড়ানোর দিকে নজর দিন
-মহামান্য! আমরা কিন্তু অলরেডি হাজারখানেক মেরে ফেলেছি
-লাখ লাখ রাস্তায়, হাজার মেরে কী বাহাদুরি দেখাচ্ছেন?
-মহামান্য! দেশের গণমাধ্যমগুলোকে আমরা চুপ করিয়ে দিয়েছি; কিন্তু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তো ছি ছি পড়ে গেছে! #masskillinginbangladesh লেবেল দিয়ে নিউজ ছাপছে…মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন…
-এখানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কী আছে? নৈরাজ্যকারীরা রাষ্ট্রীয় সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি হরণ করবে, আর আমরা চুপ করে বসে ফিডার খাবো?
-মহামান্য! ওরা কিন্তু নিরস্ত্র মানুষ…
-আজ নিরস্ত্র, কাল হাতে অস্ত্র তুলে নেবে না তার কী গ্যারান্টি?
-তারপরও, নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি চালালে সাধারণ শান্তিপ্রিয় মানুষ ক্ষেপে যেতে পারে
-সেসব নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে না! আফসোস! আমার পান্ডা বাহিনী পারছে, হেলমেট বাহিনীর পিচ্চি পিচ্চি ছেলেপুলেরা পারছে। আর স্পেশাল কিলিং স্কোয়াড হয়েও আপনারা পারছেন না! যান, কথা না বাড়িয়ে স্কোর বাড়ানোর দিকে মন দিন। মনে রাখবেন, আমি গেলে আপনিও কিন্তু থাকবেন না!
রুহুল আমীন রুদ্ধদ্বার বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে এতক্ষণের চেপে রাখা শ্বাসটা ফেলল। মোবাইলে সাতটা মিসড কল! তাহের। একমাত্র ছেলে। স্থানীয় ছেলেপুলেদের সাথে মিশে নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। দূরের কলেজে পাঠিয়ে দিয়েছে। দুরন্ত ছেলে, ওকে নিয়ে চিন্তা হয়। ছাত্র আন্দোলন তুঙ্গে, এই অবস্থায় ওকে নিয়ে চিন্তা হয় আরো বেশি। কখন না আবার দলের সাথে ময়দানে নেমে পড়ে! প্রতিদিন কল করে নিশ্চিত হয় আসলেই মেসে আছে, না রাস্তায় নেমেছে।
আজ সকালে তিন বার কল করেছিল, ধরে নি। এখন কল ব্যাক করেছে। বাসায়ই আছে। এতক্ষণ ঘুমাচ্ছিল। রুহুল আমীন স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন।

২.
-আজ রক্ত এত কম কেন?
রাক্ষস পাখিটার ক্ষুধা মেটাতে মেটাতে চিল শকুন ক্লান্ত। বাজ বাহাদুরের অত্যাচার থেকে বাঁচতে এই রাক্ষসের ডানার নিচে ঠাঁই নিয়েছিল ওরা। বিনিময়ে দু’ ছটাক রক্ত সাপ্লাই দিলেই খুশি। রক্ত পান করতে করতে সেদিনের ছোট্ট রাক্ষস পাখি এখন বিশাল বড় দানব। ছটাক-গ্রামে খাই মেটে না, গ্যালন লাগে। আর কত এসব রং বেরংএর টিয়া কাকাতুয়ার খুন ঝরাবে ওরা!
রাক্ষস পাখিটার বাসার নিচে নানা রঙের পালক পড়ে আছে। ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। কত পাখি বলি দিতে হয়েছে রাক্ষসটার জন্য তা এই পালক আর রক্ত দেখে ঠাহর করা যায়।
শকুনরাজকে রাক্ষস পাখিটা একান্তে ডেকেছে। শুরুতেই তোপ, ইদানিং ব্লাড সাপ্লাই কমে গেছে!
-হুজুর! এরচেয়ে বেশি আমার পক্ষে দেয়া সম্ভব না
শকুনরাজ ভয়ে ভয়ে বলল। রাক্ষস পাখিটা তাতে ক্রোধে ফেটে পড়ল না। ঠোঁটে ফুটে উঠল ক্রূর হাসি
-আমি জানতাম তোকে দিয়ে হবে না! তাই নিজের ব্যবস্থা নিজেই করেছি।
বলেই রাক্ষস পাখিটা পেটের নিচ থেকে একটা পাখি ছানার মরদেহ বের করল। তার চেহারার দিকে তাকিয়ে শকুন রাজের বুকটা ছলাৎ করে উঠল। এ যে তার নিজের ছানা! শকুনরাজ আরো ভালোভাবে তাকিয়ে দেখে ছানাটার মুখের জায়গায় তার সবচেয়ে প্রিয় মুখটা- তাহের!
রুহুল আমীন ধড়মড় করে বিছানায় উঠে বসল। রীতিমত হাঁপাচ্ছে। মুখ-মাথা ঘামে ভিজে আছে। আওয়াজ পেয়ে মনোয়ারা বেগমের ঘুম ভেঙে গেছে।
-কী হয়েছে তাহেরের বাবা?
-স্বপ্ন…তাহের! ওকে ফোন দাও
-হুঁশ আছে তোমার! রাত ক’টা বাজে দেখছ? কাল সকালে দিও, ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। তুমিও ঘুমাও, তিন রাত ধরে তোমার ঘুম হয় না।
রুহুম আমীন আবার শুয়ে পড়লেন।

পরদিন সকালে তাহেরকে ফোন দিতে হলো না। তার আগেই ফোন চলে এলো। পান্ডা বাহিনী গতরাতে খুঁজে খুঁজে আন্দোলনকারীদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে। মৃতদের মধ্যে আছে তার ছেলে তাহেরও।

৩.
বিশাল মিছিলটা ক্রমশ এগিয়ে আসছে। ‘মায়েদের মিছিল’! মিছিলের দিকে তাকিয়ে রুহুল আমীন ঘামছেন।
মিছিলের সবাই নারী। প্রত্যেকেই কোনো না কোনো আপনজন হারিয়েছে। কারো হাতে একটা লাঠি পর্যন্ত নেই। ঠোঁটে নেই কোনো স্লোগান। ওদের ওপর গুলি চালায় কী করে! অথচ ওদিকে কড়া নির্দেশ…
……………………………
-কী ব্যাপার! রুহুম আমীন, এই তাহলে আপনার আন্ডার-পারফরম্যান্সের গোপন রহস্য! ফুল ফ্যামিলিকে দেখি আমার এগেইনস্টে ময়দানে নামিয়ে দিয়েছেন!
-মহামান্য! তাহেরের হাতে একটা লাঠি পর্যন্ত ছিল না। পান্ডা বাহিনীর জওয়ানরা ওকে পাখির মতো…
রুহুল আমীনের গলাটা ধরে এলো। মহামান্য ওর দিকে সরুচোখে তাকিয়ে আছেন।
-ওরা আমার ছেলের লাশটা পর্যন্ত দেয় নাই। ওর মায়ের দিকে আমি চোখ তুলে তাকাতে পারি না। মিছিলে যেতে আমি ওকে বাধা কীভাবে…
-মিছিলে যেতে?! তিনি তো আছেন মিছিলের নেতৃত্বে! বোঝেন এইটা কত বড় ক্রাইম? দেশদ্রোহিতা তো! আর প্লিজ ইমোশনকে কন্ট্রোলে রাখেন। ফ্যামিলি ফ্যামিলির জায়গায়, দেশ দেশের জায়গায়। দেশ গোল্লায় যাচ্ছে, বোঝেন কিছু?
রুহুল আমীন মাথাটা নিচু করে ফেলল। মহামান্যের গলার স্বর কিছুটা নরম হলো
-সেন্টিমেন্টাল হবেন না। আমাকে দেখেন! আমি কি কম কিছু খুঁইয়েছি? স্বজন হারানোর বেদনা আমিও বুঝি! কিন্তু দেশের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কি ওসব মাথায় রেখেছি?
এটুকু বলেই মহামান্য শাড়ির খুঁটে ভেজা চোখজোড়া মুছলেন
-দেখেন, আগামীকাল এদের একত্র হইতে দেয়া যাবে না। থামানোর চেষ্টা করবেন, সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে… নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন!
-জ্বি মহামান্য, বুঝতে পেরেছি
রুহুল আমীন রুদ্ধ দুয়ার খুলে বাইরে এলো। মহামান্য এবার মিটিং রুমের কোণার দিকে দণ্ডায়মান হেলমেট বাহিনীর প্রধানের দিকে তাকিয়ে চোখ ইশারা করলেন। অর্থটা বুঝতে তার কষ্ট হলো না।
……………………

মিছিল এগিয়ে আসছে, ক্রমশ সেটা লম্বা হচ্ছে। পান্ডা বাহিনীর এক পান্ডা মিছিলের নেত্রীকে গিয়ে কিছু একটা বলল। নেত্রী তাকে পাত্তা না আরো এগিয়ে এলো। মিছিলের টার্গেট কৃষ্ণচূড়া গাছটা, যেটার গায়ে বুলেটের নিশান, রক্তের আবছা দাগ। এখানে দু’দিন আগে আন্দোলনকারীদের ওপর ব্রাশ ফায়ার করা হয়েছিল। নিমিষে ১৯টা তাজা প্রাণ মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। আজ সন্তানহারা সব মা এই কৃষ্ণচূড়া গাছটার নিচে বসে আন্দোলনের সাথে একাত্মতা পোষণ করবে।
কয়েকজন পান্ডা ব্যারিকেড দিয়ে আটকানোর চেষ্টা করল। মায়েরা এগিয়ে চলল ব্যারিকেড ভেঙে।
মহামান্যের নির্দেশ রুহুল আমীনের মাথায় ঘুরছে। আর দেরি করা যাবে না! শটগানটা হাতে তুলে নিল সে। একটু পরই আকাশ প্রকম্পিত করে শোনা গেল ফায়ারের আওয়াজ।

৪.
তাহেরের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। রুহুম আমীন রংপুর ছুটে এসেছেন। বধ্যভূমিতে একটা স্মৃতিফলক করা হয়েছে। সেখানে আর সবার সাথে তাহেরের নাম।
গত বছরের এই দিনটাতে পান্ডা আর হেলমেট বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের ওপর গণহত্যা চালায়। তারপর লাশগুলো মাটিচাপা দেয় ঠিক এইখানে।
রুহুল আমীন চেয়েছিলেন গর্ত থেকে ছেলের লাশ তুলে পারিবারিক গোরস্থানে কবর দিতে। কিন্তু কিলিং স্কোয়াডের লিডার হয়েও তিনি তা পারেন নি। সরকার তখন সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখছে। লাশ তোলা, পরিবহন করার ছলে একটা লাশও যদি নৈরাজ্যকারীদের হাতে পৌঁছায় তাহলে লাশ নিয়ে মিছিল করবে, মিডিয়া এটেনশন বাড়বে। ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়ায় যাবে… কেচ্ছা আরকি! এই অহেতুক ক্যাচাল করে লাভ আছে!
তাহের একা শহীদ হয় নি, তাহলে গোর কেন একার হবে- এটা সান্ত্বনা-ভাবনা হয়ত। তবে বধ্যভূমির স্মৃতিফলকে শহীদের তালিকায় তাহেরের নাম আছে- এটা একটা পাওয়া বটে। অন্তত গণহত্যা দিবসে ওর নামটা মানুষের সামনে আসবে, মানুষ দোয়া করবে…
ভাবতে ভাবতে রুহুল আমীন বাঁধভাঙা কান্নায় ভেঙে পড়ল। হঠাৎ কাঁধের ওপর আলতো হাতের স্পর্শ। রুহুল পেছন ফিরল। মনোয়ারা বেগম! তার চোখ দিয়েও পানি গড়াচ্ছে; তবে ঠোঁটে সান্ত্বনার হাসি।
এই মুখটাতে রুহুলের জন্যে আবারো হাসি ফিরবে তা সে সেদিন ভাবতে পারে নি। যেদিন তাহেরের মৃত্যুসংবাদ এলো।
খবর পেয়ে রুহুল আমীন ছুটে এসেছিল। মনোয়ারা বেগম বসে ছিল পাথরের মতো।
-তাহেরের মা…
রুহুল আমীন স্ত্রীকে অনেক কিছুই বলতে চেয়েছিল। কিন্তু কিছুই বলতে পারল না। কান্নায় ভেঙে পড়ল।
মনোয়ারা বেগমের চোখে জল নেই। আছে শুধু ঘৃণা। রুহুল সেই চোখের দিকে তাকিয়ে মনের কথাটা যেন পড়তে পারল- সন্তানহারা তো সেই কবে থেকেই হচ্ছি, আজ শুধু নিজের পেটেরটাকে হারালাম…তোমার জন্যে…
রুহুলের মনটা সেদিনই বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। গণহত্যায় ১,১৪২ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে। গদিরক্ষার খেলায় এরা কোনো স্কোর না, একেকটা পরিবারের স্বপ্ন। আফসোস! এই সহজ সত্যটা যদি রুহুল আমীন নিজে সন্তানহারা হওয়ার আগেই বুঝত!
মায়েদের মিছিলে কেউ গুলি চালাবে না, স্কোয়াডের সবাইকে দেয়া ছিল কড়া নির্দেশ। কিন্তু গুলি চালাল স্বয়ং রুহুল আমীন! এক গুলিতে বুক ফুটো করে দিলো হেলমেট বাহিনীর প্রধানের, যার উত্থিত শটগানের লক্ষ্যপানে ছিল মনোয়ারা বেগম…

৫.
আধঘন্টা হবে, মহামান্যকে হাওয়াই জাহাজে তুলে দেয়া হয়েছে। মহামান্য শেষ মুহূর্তে তফাতে দাঁড়ানো রুহুল আমীনের দিকে একবার অগ্নিদৃষ্টিতে তাকালেন। সেই দৃষ্টি রুহুল রিড করতে পারল- বেঈমান! আমি আবার ফিরে আসব…
রুহুল একটু মুচকি হাসল। মহামান্য যদি ওর দৃষ্টি পড়তে পারত তাহলে বুঝত সেখানে স্পষ্ট লেখা- যতবার আসবেন, আমার ছেলেমেয়েরা ততবার আপনাকে রুখে দেবে!

৬.
টগবগে তরুণরা এগিয়ে চলেছে মহামান্যের বাসভবনের দিকে। লং মার্চের সামনে যাদের বাধার দেয়াল তোলার দায়িত্ব ছিল তারা সবাই সাইডে দাঁড়িয়ে।
একপাশে দাঁড়িয়ে আছে রুহুল আমীনও। তাকিয়ে আছে অদূরে লাল রঙের ‘অহম নিবাস’এর দিকে। এতক্ষণে এর ইট ছাড়া আর কিছু অক্ষত থাকার কথা না।
হায়রে অহম! গত রাতেও হয়ত এখানে রক্তগঙ্গার ওপর সিন্দাবাদের জাহাজ চালানোর স্বপ্ন বোনা হয়েছে। আর এখন টেনে খুলে ফেলা হচ্ছে এর শেষ সম্ভ্রমটুকুও।
ভাবতে ভাবতে রুহুম খানিক আনমনা হয়ে পড়েছিল। হঠাৎ পেছন থেকে মিছিলের কেউ ওর হাতে কিছু একটা দিলো। লাল গোলাপ! গোলাপটা ধরিয়ে দিয়েই সম্মুখপানে ছুটে চলেছে ছেলেটা। পলকের জন্যে পেছন ফিরল, ঠোঁটে সেই ভুবন ভোলানো হাসি। তাহের! রুহুলের আর্দ্র দৃষ্টির সামনে ছেলেটা আস্তে আস্তে মিছিলে মিলিয়ে গেল।
তাহেরের মতো গণহত্যার শিকার সবার পরিজন নিজের প্রিয় মানুষটাকে ‘চোখের ভুলে’ শেষবারের মতো দেখেছিল সেদিনের বিজয় মিছিলে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
S.M Mosfequr Rahman বেশ ভালো লাগলো ,লেখার style টা uncommon, স্বকীয়তা বিদ্যমান
বিশ্লেষণী দৃষ্টিভংগী নিয়ে লেখাটি পর্যালোচনা করেছেন- এজন্যে ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করল।
Sunil Akash গল্পটা ভালো। চেনা পটভূমিতে কাল্পনিক ঘটনা। এটাকে তো স্যাটায়ারই বলে, না?
জ্বি, স্যাটায়ারই লিখতে চেয়েছি। তবে কতটা সফল হয়েছি এটা হয়ত পাঠকই ভালো বলতে পারবেন।
কাজী জাহাঙ্গীর দারুন লিখেছেন মাহবুব ভাই, অনেক শুভ কামনা আর ভোট থাকল।
অসংখ্য ধন্যবাদ জাহাংগীর ভাই। (আমরা দুজনই কিন্তু কাজী!)

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

-মি. রুহুম আমীন! আজকের স্কোর কত? -মহামান্য! ১৭৭…

৩০ সেপ্টেম্বর - ২০২৩ গল্প/কবিতা: ২১ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.৯৯

বিচারক স্কোরঃ ২.৫৯ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.৪ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪