বলা হয় মৃত্যু আর প্রেম কখনো বলে কয়ে আসেনা। হুট করেই চলে আসে। আর যখন আসে তখন প্রেমিকের মনে একটা অকৃত্রিম ছায়া ফেলে যায়। কখনো কখনো সেই মনে বপন করে যায় অনুনয়ের বীজ।
বলা হয় মৃত্যু আর প্রেম কখনো বলে কয়ে আসেনা। হুট করেই চলে আসে। আর যখন আসে তখন প্রেমিকের মনে একটা অকৃত্রিম ছায়া ফেলে যায়। কখনো কখনো সেই মনে বপন করে যায় অনুনয়ের বীজ।
আরাফ প্রকৃতি খুব পছন্দ করে। প্রকৃতির কাছে গেলেই ওর ইচ্ছে করে যেন একেবারেই মিশে যায়। সাথে থাকা দামী হুয়াওয়ে মোবাইলটার সাথে দিনের বেশীরভাগ সময়ের সখ্যতা ওর।
কষ্টের কারাগারে সাজা পেয়েছি,
বহু শতাব্দী আগে ।
অবহেলা করে ঠেলে দিলে দূরে ,
বিরহের ব্যাথা ধীরে ধীরে জ্বলে ।
সুখ পাখিটি চলে গেছে বহু দূরে ,
বাবা আমার ভীষণ ভয় করছে।
-না রে মা ভয়ের কিছু নেই।
-বাবা আমি বাঁচবো তো?
-কী যে বলিস মা। এই করোনা ভাইরাস আমার মাকে কিছুই করতে পারবে না।
-বাবা কত মানুষ মারা যাচ্ছে।
“তোর কথা না শুনে যে মোহের জালে আমি জড়িয়েছিলাম, তা থেকে আর মুক্তি মিলছে না"- বান্ধবী নওশীনকে জড়িয়ে ধরে বলতে বলতে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলো মোনা খান।
“নাহ। যাব না। যাব কী করে? আম্মু বকবে।” তুতুন খাতার পাতা ছিড়ে কথাগুলো লিখে ঘুড়ির সুতোয় বেঁধে দিল।
আসাদ সাহেব আজকে অসময়ে বাড়ি এসেই অকারণে চিতকার চেঁচামেচি করে যাচ্ছেন। ফেরার সময় তিনি এক ভিক্ষুকের সাথে রাগারাগি করে আসলেন। পিত্তথলিতে তিনটা পাথর হওয়ার কাহীনি শুনার পর ৫ টাকার একটা ছেঁড়া নোট বের করে দিলেন। ভিক্ষুক ডাক দিয়ে বলল, স্যার, আপনোর টেকা আপনেই লইয়া যান।
সৌমিনী ঘুরে এসেই ভাত চাইতে লাগলো। মা পাতিল থেকে দুমুঠো ভাত প্লেটে দিতেই রেগেমেগে সৌমিনী বলতে লাগলো তরকারি কই। হুদা ভাত আমি খামু না। প্রত্তিবার খালি হুদা ভাত আর ভাত।
লতা কোন কথা না বলে চৌকাঠে বসে দরজার সাথে মাথা রেখে আকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। কোন কথা বলছে না। চিন্তায় চিন্তায় শুকিয়ে যাচ্ছে সে।
মা! ও মা! তরকারি দিয়া যাও। হুদা ভাত ক্যামনে খামু?
একে তো মিকচার মেশিনের ঘর ঘর ঝর ঝর শব্দ তাতে আবার ধিরিং ধিরিং বক্সের তাল যেন কান পাতা যায় না । ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বক্সের তালে তালে নাচছে ।রশিদের মায়ের মুখে চোখে সেকি হাসির ঝলকানি ।সাতটি ছেলের বৌ লাল লাল শাড়ি পরে উঠানে তার ঘোরা ফেরা করছে ।সবাই নানা কাজে ব্যাস্ত । গ্রামের দু চার জন মান্যগন্য ব্যক্তিকেও দাওয়াত করেছে।
শেষবিকেলের আলো একটু একটু করে মুছে যাচ্ছে। কত সহজেই না দিন চলে যায়! ভাবতে অবাক লাগে রাকিবের। এইতো সেদিন সে ঢাকা এলো স্বপ্ন পূরণের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শেষ করে এখন কর্পোরেট অফিসে চাকরি করে।
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী