নীল জামা

কষ্ট (জুন ২০২০)

রাজু
  • ৪৬২

সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে । বৃষ্টিটা একেবারে বেমানান । ভোরে খুব সুন্দর করে সূর্যটা উঠলো । আকাশটা ফর্সা ছিল । হঠাৎ এমন বৃষ্টি শুরু হওয়ায় জহিরুদ্দিন আর বের হতে পারছে না বাড়ি থেকে । বের হলেই বা কী, কোনো লাভ নেই এখন ঘাটে গিয়ে । জহিরুদ্দিন একজন মাঝি । নৌকা বায় । মানুষজনকে পারাপার করে যে আয় রোজগার হয়, তাতেই জহিরুদ্দিনের চার জনের সংসার চলে যায় । তার দুই কন্যা সন্তানকে রাজকন্যা মনে করেন নিজের । পড়ালেখা করে মেয়ে দুটি । এতে জহিরুদ্দিনের কোনো বাধা নেই । বড় মেয়েটা কলেজে পড়ে আইএ । ছোটটা একই কলেজের স্কুল শাখায় অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে । মেধাবী মেয়ে দুটি । সবসময় ক্লাসে প্রথম স্থান অর্জন করার ফলে সরকারি উপবৃত্তি পায় । এতেই তাদের পড়ালেখার খরচ চলে যায় । তাদের বাবা জহিরুদ্দিন্নের কাছ থেকে কিছু নিতে হয় না । মেয়ে দুটির স্কুল কলেজের ইউনিফর্ম নীল রঙের । জহিরুদ্দিনের কাছে নীল জামায় মেয়ে দুটিকে নীল পরীর মত লাগে যখন তারা পড়তে যায় ।

এমন বৃষ্টিতে জহিরুদ্দিন আনমনে বড় মেয়েটার বিয়ের কথা ভাবছে, ভাবছে নতুন একটা বড় নৌকা কিনবে । ইঞ্জিন লাগাবে । সেই নৌকা নিয়ে গঞ্জে গঞ্জে মালসামান নিবে । তার আয় বাড়বে। মেয়ে দুটি বড় হচ্ছে । বড় নৌকা হলে মেয়ের বিয়ের জন্য টাকা পয়সা জমিয়ে রাখতে পারবে এখন থেকেই । কিন্তু তার হাতে তেমন টাকা পয়সা নাই । ভাবছে চেয়ারম্যানের কাছে কিছু টাকা ধার নিবে ।

জহিরুদ্দিন ছাতা নিয়ে বের হল । ঘাটের দিকে না গিয়ে চেয়ারম্যানের বাড়ির দিকে রওনা হল । চেয়ারম্যান সাহেব এই বৃষ্টিতে বাড়িতেই থাকবে বলে আশা করছে জহিরুদ্দিন । চেয়ারম্যান সাহেব জহিরুদ্দিনকে আগে থেকেই চিনে । নির্বাচনে জহিরুদ্দিন নৌকায় করে চেয়ারম্যানের প্রচার চালিয়েছিল । বাড়ির গেটে জহিরুদ্দিনকে দেখেতে পেয়ে চেয়ারম্যান সাহেব ডাক দিল,
জহির মাঝি নাকি! আসো, আসো । এই বৃষ্টির মধ্যে কী মনে কইরা? নাও নিয়া যাও নাই ঘাটে?
স্যার, ঐ নাওয়ের ব্যাপারেই কথা বলতে আইছিলাম । আপনার কাছে একটু সাহায্যের জন্য আইছি । আপনে কিছু টাকা সাহায্য দিলে একটা বড় নৌকা কিনতাম স্যার । মেয়ে দুইটা বড় হইতাছে । অগো বিয়ার কথা এহন থিকাই ভাইবা রাখতাছি । বড় নৌকা হইলে কিছু টাকা পয়সা জমায়া অগোরে বিয়া দিতে পারুম স্যার ।
ভাল চিন্তা করছো মাঝি । কালকে সন্ধ্যার পর আইসা টাকা নিয়া যাইয়ো ।
আইচ্ছা স্যার , আপনার অনেক কৃপা স্যার । কী বইলা যে ধন্যবাদ দিমু । বলতে বলতে জহিরুদ্দিনের চোখ ভিজে যায় ।
ঠিক আছে ঠিক আছে । যাও অহন । বৃষ্টি থাইমা গেছে , আমি বাইর হমু । তোমার মেয়ে দুইটারে নিয়া আইসো সাথে কালকে ।
জি আইচ্ছা স্যার । সম্মতিসূচক মাথা নেড়ে জহিরুদ্দিন চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে বের হয়ে আসে । চোখেমুখে উজ্জ্বল হাসি তার । সরাসরি ঘাটে গিয়ে নৌকা নিয়ে চলে গেল নতুন নৌকার বায়না দিতে ।

পরদিন সন্ধ্যায় জহির মাঝি তার মেয়ে দুজনকে নিয়ে চেয়ারম্যানের বাড়িতে হাজির হলো । চেয়ারম্যান বাড়িতে মনে হচ্ছে কোনো অনুষ্ঠান চলছে । ভিতরে গিয়ে জানতে পারলো চেয়ারম্যান সাহেবের নাতির জন্মদিন পালন করা হচ্ছে । খাবারের অনেক আয়োজন । জহিরুদ্দিনের সাথে নৌকা বায় এমন কয়েকজনের সাথে দেখা হল তার । নির্বাচনী প্রচারণায় যারা যারা কাজ করেছিল তাদেরকে চেয়ারম্যান সাহেব দাওয়াত করেছিল । অদূরেই চেয়ারম্যান সাহেব ঘুরে ঘুরে সবার সাথে কথা বলছিলেন । জহির মাঝিকে দেখতে পেয়ে কাছে আসলেন ।
মাঝি আসছো তাইলে । মেয়ে দুইটা নিয়া আসছো । জহিরুদ্দিনের মেয়ে দুজনকে দেখতে পেয়ে বললো , যাও সবার সাথে বইসা খাওয়া দাওয়া করে নাও । অতিথিদের চাপ একটু কমুক । তারপর আলাপ করুমনে তোমার সাথে ।
জি আইচ্ছা স্যার । হাসিমুখে জানালো জহিরুদ্দিন । চেয়ারম্যান সাহেব অন্যদিকে চলে যাওয়ার পর জহির মাঝির সাথে নৌকা বায় এমন এক মাঝি এসে বললো , জহির মিয়া মাইয়া দুইটারে আনছো কেন এখানে ? কথার মধ্যে ধমকের সুর ।
কেন? কী হইছে ? চেয়ারম্যান স্যারেই আনতে কইছিলো ।
এক্ষণ চইলা যাও মাইয়া দুইটারে নিয়া । আমার কথা শুইনো মাঝি । কথা না বাড়ায়া চইলা যাও বাড়িতে , দেরি কইরো না কইলাম । কথাগুলোর মানে জহিরুদ্দিন বুঝতে পারছে না ।
চেয়ারম্যান স্যার আমারে থাকতে কইছে । স্যারের সাথে আমার আলাপ আছে ।
বুঝছি টাকা সাহায্য নিবা । মাইয়া দুইটারে নিয়া আইজ চইলা যাও । বলবা যে শৈল খারাপ করছে তাই চইলা গেছো । কালকে একলা চেয়ারম্যানের সাথে দেখা কইরো । ভালোর জন্য কইলাম কথাটা তোমারে ।
জহিরুদ্দিন ভয় পেয়ে যায় । দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে মেয়েদের নিয়ে বাড়ির দিকে পা বাড়ায় । চেয়ারম্যান বাড়ির গেটেই চেয়ারম্যানের সাথে দেখা হয়ে যায় আবার ।
কী ব্যাপার জহির মাঝি! কই যাও?
স্যার , বড় মেয়েটার শৈল খারাপ লাগতাছে , তাই বাড়ি চইলা যাইতাছি ।
কী কও এসব! তোমার মেয়েগোরে দেইখাতো মনে হয়না শরীর খারাপ । তোমারে কেউ কিছু বলছে নাকি? বইলা থাকলে আমারে কও মাঝি ।
না স্যার! মেয়েটার শৈল আসলেই খারাপ । আপনার লগে আমি কালকে দেখা করুমনে স্যার ।
ঠিক আছে যাও । খাওয়া দাওয়াতো করো নাই মনে হয় । কইরা যাইতে পারতা ।
না না স্যার সমস্যা নাই । আপনার বাড়িতে অনুষ্ঠান হইতাছে জানতাম না । অগো মায়তো বাড়িতে ভাত রাইন্ধা বইসা থাকবো এমনিতেই । কথাগুলো বলেই জহিরুদ্দিন হাটতে থাকে ।
চেয়ারম্যান সাহেবের পাশে এসে দাড়ায় দুজন মানুষ । খুব ফিটফাট । মনে হচ্ছে শহর থেকে এসেছে । জহিরুদ্দিনের দিকে তাকিয়ে কথা বলছে তারা তিনজন । জহিরুদ্দিন দ্রুত পায়ে বেরিয়ে এলো চেয়ারম্যান বাড়ি থেকে মেয়ে দুজনকে নিয়ে । বাড়িতে পৌঁছে হাফ ছাড়লো সে । মনের ভেতর একটা অচেনা ভয় কাজ করছে তার ।

পরদিন সকালে একবেলা নৌকা বেয়ে দুপুরের দিকে চেয়ারম্যান বাড়িতে যায় জহির মাঝি । এখনও বাড়িতে অনুষ্ঠানের আমেজ শেষ হয় নাই । চেয়ারম্যান সাহেবের ম্যানেজারকে দেখতে পেয়ে এগিয়ে গেলো । চেয়ারম্যান সাহেবের খোঁজ করতেই ম্যানেজার বললো,
আপনি নৌকা চালান? আপনার নাম জহির?
জি স্যার । আমি নৌকা চালাই । আমার নাম জহির । ভাল নাম জহিরুদ্দিন ।
চেয়ারম্যান স্যারতো বাসায় নেই । উনি শহরে গেছেন । আপনার কথা বলে গেছেন আমাকে । এই খামটা আপনার জন্য । আর এই খাতায় একটা সই করেন । একটা দলিলের মত খাতা বের করে দেয় ম্যানেজার ।
টাকার খামটা হাতে নিয়ে জহিরুদ্দিন বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ দিয়ে দেয় দলিলে । টিপসই পাওয়ার পর ম্যানেজার তখন বলে,
আপনার খামে দুই হাজার কম আছে । ঐটা আমার ফিস ধরে নেন । চেয়ারম্যান স্যারকে আবার বলতে যাবেন না সে কথা কেমন ?
জহির মাঝি মন খারাপ করে মাথা নিচু করে চলে আসে সেখান থেকে । কিছুই করার নেই জানে সে । বড় নৌকা বানাবে এই ভেবে মনকে খুশি করে নিজেকে । টাকার খামটা ভাল করে কোমরে গুঁজে বায়নাকারের কাছে চলে যায় । কোন কাঠ অনেক টেকসই হবে । কতদিন লাগবে বানাতে এসব হিসাব করতে করতে অনেক দেরি হয়ে যায় জহিরুদ্দিনের । রাত হয়ে যায় বাড়িতে ফিরতে ।

বাড়ির মুখে দূর থেকে অনেক মানুষের সমাগম দেখে দ্রুত পা চালায় জহির মাঝি । বাড়িতে ঢুকে জানতে পারে তার বড় মেয়েটি কলেজ থেকে এখনো ফিরেনি । ছোট মেয়েটি তার বড়বোনকে ক্লাস শেষে অনেকক্ষণ খুঁজে না পেয়ে জহিরুদ্দিনের খোঁজে ঘাটে গিয়েছিল । কিন্তু সেখানে বাবাকে না পেয়ে বাড়িতে চলে আসে । মাকে জানায় । তারপর প্রতিবেশীরা খোঁজ খবর নেয়া শুরু করে । এজন্য জহিরুদ্দিনের বাড়িতে মানুষের ভিড় । কেউ কেউ কানাঘুষা করছে যে, কোনো ছেলের হাত ধরে পালিয়ে গেছে । এসব শুনতে পেয়ে জহিরুদ্দিনের স্ত্রী কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে ।

সারারাত অনিশ্চয়তায় কাটে পরিবারটির । পরদিন সকালেই কলেজে চলে যায় জহিরুদ্দিন । সেখানে কেউ কিছু বলতে পারে না । কোনো ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক নিয়েও কেউ কিছু বলতে পারে না । সবাই একটা কথাই বলে , সব সময় পড়ালেখা করে মেয়েটা । ক্লাস শেষ হলে ছোটবোনকে নিয়ে সোজা বাড়িতে চলে যায় । অন্য কোথাও তাকে যেতে দেখেনি কেউ । কলেজে কোনোকিছু জানতে না পেরে জহিরুদ্দিন চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলার জন্য চেয়ারম্যান বাড়িতে যায় । ম্যানেজার বললো , স্যার শহর থেকে ফিরেনি । এক সপ্তাহ পর ফিরবে নাকি বলেছে ।
জহিরুদ্দিনের মাথা দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে । তার মেয়েটার কী হলো । কোথায় আছে , কেমন আছে । কিচ্ছু মাথায় কাজ করছে না । আত্মীয়স্বজন যে কয়জন আছে সব জায়গায় খোঁজ নিতে নিতে দিন পার হয়ে গেল ।
পরেরদিন আর কোথাও খুঁজতে যায়নি জহিরুদ্দিন । বাড়িতে বসেই সবাই মিলে প্রার্থনা করেছে যেন মেয়েটা ফিরে আসে ।
তিন দিন হয়ে গেছে মেয়েটার কোন খোঁজ নাই । জহিরুদ্দিনের পরিবার যেন শোকে পাথর হয়ে আছে কষ্টে । চতুর্থ দিনে চেয়ারম্যান সাহেব ফিরেছেন । এই খবর শুনে জহিরুদ্দিন সাথে সাথেই চেয়ারম্যান বাড়ির দিকে রওনা দেয় । চেয়ারম্যানকে পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে জহিরুদ্দিন ।
স্যার , আমার মেয়েটার কী হইলো স্যার ! কোথাও খুঁজে পাইতাছি না মেয়েটারে । স্যার আপনে কিছু করেন স্যার !
কাইন্দো না জহির মিয়া । একটা কিছু ব্যবস্থা হইবো । আমার সাথে থানায় চল । পুলিশে রিপোর্ট করতে হইবো ।

চেয়ারম্যান জহিরুদ্দিনকে নিয়ে থানায় যায় । রিপোর্ট লেখায় । তারপর পুলিশ সার্চ পার্টি পাঠায় । চেয়ারম্যান জহিরুদ্দিনকে আশ্বস্ত করে বাড়িতে পাঠায় । পুলিশ তার মেয়ে খুঁজে বের করবে ঠিক ঠিক ।
দুইদিন পুলিশ খুঁজেও কিছু করতে পারে নাই । তারপর নিখোঁজ হওয়ার সাত দিন হয়ে গেছে । জহিরুদ্দিন আবার চেয়ারম্যানের কাছে যায় । কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে । চেয়ারম্যান জহিরদ্দিনকে বলে,
মাঝি , আমার আরও কাজ কর্ম থাকে । তোমারে আমি নিজে থানায় নিয়া রিপোর্ট লেখায়া আসলাম । আমি আর কি করতে পারি কও । তাছাড়া , ঐদিন আমার নাতির জন্মদিনের অনুষ্ঠান থেকে চইলা গেছিলা মেয়ের শরীর খারাপ দেখে । দেখো, পেট বাধায় বসছে কিনা । লজ্জার কারণে কোথাও চইলা গেছে কিনা ।
স্যার! এইসব কইয়েন না আমার মেয়েটারে নিয়া । খুব ভাল একটা মেয়ে । এইসব কইয়েন না স্যার । জহিরুদ্দিন আরও কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে ।
বাড়িতে যাও মাঝি । পুলিশ খুঁজতেছে । খোঁজ পাইলেই জানাইবো । আমার কাজ আছে আরও । এখানে আর বইসা থাইকো না ।
জহিরুদ্দিন বাড়িতে চলে আসে । পরিবারের সবাই নাওয়া খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে । দশদিন হয়ে গেল , মেয়েটার কোনো খোঁজ নাই । প্রতিবেশীরাও খোঁজ নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে । অসহায় পরিবারটি এক নিদারুণ কষ্টে দিন অতিবাহিত করছে ।

মেয়েটি যেদিন নিখোঁজ হয় তার পাঁচ দিন পর দৈনিক একটি পত্রিকার শেষ পৃষ্ঠায় একটি নীল জামা পড়া মেয়ের ছবিসহ খবর ছাপা হয়েছিল । জখমের কারণে ছবিটি ঘোলা করে দেয়া ছিল । অজ্ঞাত পরিচয়ে তরুণীর লাশ পাওয়া গিয়েছে শহরের জনশূন্য এলাকার একটি ব্রিজের নিচে । ময়নাতদন্ত করে বলা হয়েছে , গণধর্ষণ করে মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে । সারা শরীরে অনেক জখমের চিহ্ন । এরকম ছোট্ট খবর প্রতিনিয়তই থাকে খবরের পাতায় । বেশিরভাগ মানুষই এখন এড়িয়ে চলে এমন খবর । এই ছোট্ট খবরের পেছনের খবর কেউ জানতে পারবে না কোনোদিন । অজ্ঞাত পরিচয়ে মেয়েটির পরিবার আদৌ জানতে পারবে না যে তাদের নিখোঁজ হওয়া মেয়েটির লাশ মর্গে পড়ে আছে । ধর্ষিত হয়ে মৃত মেয়েটির কষ্ট কেউ জানতে পারবে না । তার পরিবারও জানতে পারবে না । যদিওবা জানতে পারে, এই কষ্ট কোনোদিন লাঘব হবে না । শুধু পত্রিকার কোনো এক কোণায় পড়ে থাকবে কোনো পিতার নীল জামা পড়া পরীর ঘোলাটে ছবি ।

আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

যেকোনো পত্রিকা খুললেই কোনো না কোনো ধর্ষণের মর্মান্তিক ঘটনাবহুল খবর পাওয়া যাবে । কিন্তু জহিরুদ্দিনদের কষ্টের কথা কেউ জানতে পারবে না...

০২ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪