পেটের ব্যাথাটা ভালোই ভোগাচ্ছে নুরুন্নাহার বেগমকে।
সাথে বুকের ব্যথাটাও যোগ হয়েছে ইদানিং।

নভেম্বরের শুরুতেই হাড় কাঁপানো এক শীতের বিকেলে রাঙ্গু শেষতক মারা গেল। তার আগে ঘন ঘন আদুরে হাতগুলোর যাদুমাখা পরশ যেন বার বার তার হারানো

স্মৃতিগুলো ঝাপ্সা হয়ে যায়। নীরব ক্লান্ত শ্রান্ত শরিরে রাজশাহি রেল স্টেশনের ২ নং প্লাটফর্মের দক্ষিন দিকের ফাকা জায়গায় বসে পরে হতাস হয়েই।

কয়েক দিন হলো শরমীর সাথে রাজীবের কথা হয় না। রাজীব কল দিলেও শরমী জানায় সে খুব অসুস্থ তাই কথা বলতে কষ্ট হচ্ছে। প্রায় দু’বছর ধরে শরমী আর

সবুজ পরী,
মাগরিব নামাজের একটু পর, হটাত আমার মোবাইলে একটা ফোন আসল,

জুতো জোড়ার ডান পায়েরটি ডান ও বাঁ পায়েরটি বাঁয়ে ক্ষয়ে এসে একটু হেলে থাকছে। বহুদিনের অত্যচার, রোদ বৃষ্টি সয়ে আজ এই অবস্থা। বাটা থেকে কেনা হয়েছিল

মা
আমার লেখা এই চিঠি যখন তোমরা পাবে ততদিনে আমি আর এই দুনিয়া ছেড়ে অন্য ভুবনে।

আজকাল ঘুনে ধরা মন অকারণেই অস্থির থাকে। সুন্দর পৃথিবীর সব কিছুই অসুন্দর লাগে। ভাল লাগার অনুভুতি কখনো কিঞ্চিতের জন্য ফিরে আসে।

সারাটা দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টির পর সন্ধ্যার একটু আগেই বৃষ্টির ধারা হঠাৎ থেমে গেল।

মাহমুদার দর্শন ছিল ‘‘ডাক্তারের উচিৎ ডক্তারকেই বিয়ে করা।’’ ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে উঠতে মাহমুদা প্রথম স্থান অধিকার করে উঠেছিল।

শীতের দিন। সক্কালবেলা ঘুম থেকে উঠেই মেজাজটা বিগড়ে গেল নেহার। ভাই বিছানার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। নেহার একমাত্র ভাই। যেদিন প্রথম

হঠাৎ সেদিন সন্ধায় রিমঝিম
করে বৃষ্টি পড়ছিল। সেই আওয়াজ

শফিক সাহেবের বাম হাতের কব্জিতে দামী ঘড়ি আছে, হাতে ধরা স্যামসাং গ্যালাক্সীর হোম স্ক্রীনেও টাইম দেখাচ্ছে, তবুও শফিক সাহেব সময় দেখার

শ্যামবাজারের অভয়দাস লেনের ২৫১/৫/২এ বাড়িটার সামনে গাড়ী এসে থামল। গাড়ী থেকে নেমে চারিদিকে তাকালাম। প্লাস্টারবিহীন দোতালা বাড়িটার আশেপাশে

-হ্যালো
-বেড়ালের মত মিউ মিউ করে হ্যালো বলছ কেন ?