ফুটপাতের জনস্রোতের ভেতর দিয়ে ফটিক এখন ছুটছে, এতো মানুষ শহরময়, শহরটা যেন হাঙর, পারে তো একেবারে গিলে খেয়ে তৃপ্তি মেটায়, কিন্তু খাচ্ছে কই, তাই তো মানুষ শুধু বাড়ছে, কতো যে মানুষ এ’ শহরে কে বা বলতে পারে,

-এই ছেলে,তুমি মোড়ের দোকানে বসে প্রতিদিন সন্ধ্যায় সিগারেট খাও!তাইনা?
আমি গুটিসুটি মেরে ভদ্র ছেলের মত সোফায় বসে ছিলাম।সামনে বসা ভদ্রমহিলার এরকম কথা আমার বসার মধ্যে একটা ছোটোখাট ঝড় বইয়ে দিল।

খুবই সাধারন একজন মানুষ বিপ্লব।একজন সাধারন মানুষ যা যা করে তার সবই করে সে।

চিঠিটা অনেক আগেকার.. বছর কয়েক আগে তীব্র বিরহে লেখা! পুরোনো ডায়েরী গুলো ঘাটতে গিয়ে হঠাত্‍ পেলো জল। ছেলেটিকে সে লিখতো অতন্দ্রিতা নামে।

অন্ধকার নামছে চারিদিকে। শীত ততো পড়েনি, তবু আজকের সেই ভোর থেকেই কালো মেঘে ঢাকা আকাশ। আর এখানে?
নাহ, মেঘলা আকাশের কোন প্রভাব পড়ে না এখানে, এই বাড়িতে। ছোট্ট একটি বাড়ি, ঝুপড়ি বাড়িই বলা চলে। তিন দিক দিয়েই উঁচু টিলা আর ঝুপ, এই ঝুপের জন্য ভর দুপুরেও আলো পৌঁছায় না।

আপনি কি ঢাকায় থাকেন? ভালবাসেন এই শহরকে? জানেন-ই তো এই শহরে রাতে বা খুব ভোরে বাস টাির্মনালে বাস এসে থামলে, ট্রেন ষ্টেশনে ট্রেন এসে থামলে....

আমরা শেরাটনে লাঞ্চ মিটিং শেষ করলাম । আমরা চীনা কোম্পানির কর্মকর্তাদের তাদের গাড়ীতে উঠিয়ে দিলাম । পিছনে আমাদের কালো বেঞ্জ ।

শুনতে হয়ত লাগবে খারাপ
বুঝতে তবে লাগবে অভিশাপ
এক নিদারুণ বিসর্জনের গল্পে
করে ফেলেছিলাম কি আমি খুব পাপ।

আজ ভোর থেকেই মিষ্টি বাতাস বইছে, মাহজাবীনের ঘুম ভেঙেছে ভোরেই- ঘুম থেকে ওঠেই সে নেবুতলায় চলে আসে। নে

ঠাৎ ধমকে দাঁড়িয়ে জসিম ভাবছে। তাদের ৫ম তলা বাড়ীর চতুর্থ তলায় জসিম‘রা থাকে। মাত্র ২টি সিড়ি বেয়ে নামতেই একটি দৃশ্য দেখা মাত্রই ভাবনায় পরে যায়। তৃতীয় তলার দুটি ইউনিট

আমি বড় ঘুমকাতুরে। সুযোগ পেলে টানা ২৪ ঘন্টাও ঘুমাতে পারবো সম্ভবত।

হীরক এবার সত্যি মৌ'র "নির্বোধ প্রেমে উপলব্ধি" করল শুধু।
সবসময় শুধু নিজের কথা ভেবেছে, মেয়েটিকে একটুও বুঝতে চেষ্টা করেনি।

দাদা ভাই, কোথায় চললে ?
-ভার্সিটিতে ।
এই পোষাকে ?
-হ্যা, তাতে কি হয়েছে ?
জুতার নিচে প্যান্ট পরেছ কেন ? তা আবার অনেকখানি ছেড়া , আর কি বিশ্রি ময়লা । এই ময়লা আর ছেড়া প্যান্ট পরেই তুমি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছ ?

এই তো পরশু।
- মাত্র। আরো দুদিন থেকে যাও। এদ্দিন পরে আইলে
- কি আর করা বলেন।

সাব্বিরের ভুরু দুটো অস্বাভাবিকভাবে কুচকে ছিল, গম্ভীর মুখে জিজ্ঞ্যেস করল, "নীহারিকা বি অনেস্ট ! তুমি এইভাবে রিয়েক্ট করলে কেন?"