মানুষের সহ্যশক্তি আর কত থাকে! কখন থেকে বসে আছি, বাঁশের সেই লোহা-সদৃশ শক্ত ছিপটা নিয়ে। না, কাউকে পেঁদানোর জন্য না। আমাদের গ্রামের ছোট নদীর বড় কিনারে- “ছিপের বড়শি নিয়ে বসে আছি”! সেই সক্কাল বেলা থেকে বসে আছি, এখন অব্ধি একটা মাছও ধরতে পারলাম না। নির্ঘাত সেই শকুনির জন্য! “শকুনি” কে…?

আমাকে প্রেম সম্পর্কে কিছু লিখতে বলা হলো। যিনি লিখতে বললেন তাকে আমি হেসে বললাম, ভাই কিসব বিষয় বলেন, এ বয়সে প্রেম বিষয়ক কি কিছু লেখা যায়? তিনি হেসে বললেন, কেন যায়না? প্রেমতো মানব জীবনে একটা বিশেষ ব্যাপার।

“আমি কোথায় পাব তারে
আমার মনের মানুষ যে রে”
পাশের রুম থেকে ভেসে আসছে গান, সাথী গাইছে। এঘর থেকে রোদেলা মুগ্ধ হয়ে শুনছিল। সাথী যখন গায়, পৃথিবীতে নিঃস্তব্ধতা নেমে আসে, সাথীর ধ্যানমগ্ন কন্ঠ ছাড়া আর কোথাও কোন শব্দ শোনা যায়না।

অনেকদিন পর ব্ল্যাক কফির মগ হাতে নিয়ে আবির আজ ব্যালকনীতে বসেছে। বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির হালকা আবেশ আবিরের মুখে এসে লাগছে। বৃষ্টির এই ছোঁয়া আাবিরের খুব পছন্দ। রুমের ভেতর শাওনের ’যদি মন কাঁদে, চলে এসো, চলে এসো এক বরষায়’ গানটি বাজছে। আবিরের খুব পছন্দের একটি গান।

চুয়ানির ঢেকুর উঠে মুখটা কেমন টক টক হয়ে গেল বিল্লালের। ‘মালে নিশ্চিত ভেজাল দিছে সাত্তার হারামজাদা। ঠেকের লগে মাগিবাজি শুরু করায় সাত্তাইরার ব্যবসায় ভ্যাজাল ঢুকছে।’ সাত্তারকে গালি গালাজ করতে করতে থেকে থেকে বমি করে বিল্লাল।

রজবের সঙ্গে আমার বন্ধুত্বটা ছিলো অনেক গভীর, তার জীবনের অনেক কিছুই শেয়ার করতো আমার সাথে, ওর চোখে-মুখে অন্যরকম দীপ্তি দেখতাম, অনেক-অনেক গল্প ছিলো ওর ঝুড়িতে, পারিবারিক-সামাজিক থেকে যৌনতা বিষয়ক বিভিন্ন গল্প প্রায়শ বলতো বেশ রসিয়ে-রসিয়ে, কিন্তু সে গল্পগুলোর একটা ছাঁদ সে দিতো,

আমি কখনই এই বিদ্যুতায়িত ট্রলি বাসে চড়িনি বা এই রাস্তা ব্যাবহার করিনি । যাহোক বাওলি আমায় বলে দিয়েছে বলে সহজ হচ্ছে তাছাড়া আমি স্টেশনগুলোর নাম পড়তে পারি কিছুটা আর স্টপেজ গুনতে থাকি ।

অনেকদিন পর ব্ল্যাক কফির মগ হাতে নিয়ে আবির আজ ব্যালকনীতে বসেছে। বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির হালকা আবেশ আবিরের মুখে এসে লাগছে। বৃষ্টির এই ছোঁয়া আাবিরের খুব পছন্দ। রুমের ভেতর শাওনের ’যদি মন কাঁদে, চলে এসো, চলে এসো এক বরষায়’ গানটি বাজছে। আবিরের খুব পছন্দের একটি গান।

একদিন লাবন্য অনুর সাথে কথা বলতে চেষ্টা করে।
অনু রেগে যাবার মত ছেলে না।
কিন্তু সে রেগে বলে ওঠে "এই মেয়ে কি পেয়েছ তুমি যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছো"

এতদিন পর তোমায় দেখে নতুন করে যে প্রেমে পড়লাম আর তোমার এই ঝাড়ি শুনলাম। ঘন ঘন আসলে তা কি এমন হতো!! "।

যদি কখনও রাজশাহী না গিয়ে থাকেন তো শহরে নেমেই একটা ধাক্কা খাবেন। পরিচ্ছন্ন রাস্তা, কোলাহল তেমন নেই একটা, প্রশস্ত বেশ। যেহেতু পূর্বে যাননি কোন দোকানি বা রিকশাওয়ালার কাছ থেকে আপনার ঠিকানাটা জেনে নিতে হবে।

শ্রাবনের এক ভেজা সকাল। রাতভর বৃষ্টি হয়েছে রিমঝিম ধারায়। সকাল থেকেও একই ধারায় বৃষ্টি হচ্ছে। শৈবাল এমনিতেই লেট-রাইজার। আজ ঘুমাতে আরো ভাল লাগছে। বিছানা ছেড়ে উঠতেই ইচ্ছা করছে না।

তার ভালোবাসার মানুষের সাথে তার বিয়ে হলো না, আর যার সাথে তার বিবাহিত জীবন তার সাথে ভালোবাসা হলো না।

মাত্র ক’দিন আগেই পৌষ শেষ হয়েছে, এখন মাঘের শুরু । শীতের বিকেল বড় সংক্ষিপ্ত, শুরু হতে না হতেই কেমন ফুরিয়ে যায় । বিকেলের এই সময়টায় বাসাবো বৌদ্ধমন্দিরে প্রচুর লোক সমাগম হয় । কেউ আসে প্রার্থনা করতে, কেউ-বা শুধুই নিদর্শন দেখতে ।

সে হয়তো হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে মুখ ফুটে বলতে পারেনি।
কিন্তু তার ভালো লাগার মেয়েটা হারিয়ে গেলেও ভালোবাসা হারায় নি।