সেন্ট্রাল জেলের করিডোর ধরে হেটে যায় যাবতজীবন সাজা প্রাপ্ত কয়েদী ঈশ্বর মাহাতো।

স্যার কি সত্যিই এই বাড়িতে থাকবেন? মজনু মিয়ার চোখে জিজ্ঞাসু চাহনি। এইবার আমার প্রায় মেজাজ খারাপ হওয়ার জোগাড়। বিকেল হতে এই প্রশ্ন

২১৭১ সালের ১৫ই জুলাই। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালে আপিল চলছে। আসামির কাঠগড়ায় যাকে দেখা যাচ্ছে সে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে

গ্রামটির নাম বসাকপুকুর। শিয়ালদহ থেকে দক্ষিনের ট্রেন ধরে ছোট্ট রেলস্টেশনটিতে নামতে সময় লাগে সোয়া দু’ঘন্টা মত। মাঝে সিগন্যাল না

এইতো নিয়তি।
ভাদ্র মাস। ঘর্মাক্ত দুপুর। ঘা থির থির করছে। স্কুল থেকে ফিরে লম্বা ডাটের

ছন্দদীপ বেরা / শ্রেণী-সপ্তম বিভাগ-ক রোল-৬
হাওড়া জিলা স্কুল

একটি প্রেমের গল্প

জহির স্পোর্টস ব্যাগটা খুললেন। ভেতরে বিশাল আকারের প্লাস্টিকের মূর্তি। দি লাফিং বুদ্ধা।

ইয়েস! ইয়েস! পেরে গেছি! ইউরেকা!
ছেলেটি বাংলা-ইংরেজি মিশিয়ে মাথার ওপর দু’হাত তুলে এভাবেই নিজের

।।এক।।
মর্তুজা,

শুক্রবারের নিষ্কাম মিশুক বিকেলের আদরটা মনে মাখতে মাখতে হাঁটছিলাম নয়াসড়কের পথে ।চৌরাস্তার মোড়টার কাছে আসতেই ছেলেবেলার

রবিবার,১৬ই জুন, ২০১৩।
বাবা,

আমাদের পাড়ার মতিনের বৌ প্রচণ্ড অসুখী। অহর্নিশি সে সুখের পেছনে ছোটে। সুখের খোঁজে। সুখের আশায়। ফুল; সৌন্দর্য বিলায়, গন্ধ দান করে,

দেবী গতকাল থেকে সিঁদুর পড়তে শুরু করেছে। আজকাল মানুষ মন দেখে না, মান দেখে। জ্ঞান দেখে না, ধন দেখে। যত ধন তত মান। তাই দেবীর

'....একটি নক্ষত্র হয়ে সে টিপ টিপ করে জ্বলছিল আমার হৃদয়াকাশে। মেঘের পর মেঘ এসে হঠাৎ হারিয়ে যায় নক্ষত্রটি। আমার বুকটা যেন দুমড়ে-