প্র‌তি র‌বিবার ছু‌টির দি‌নে সি‌নেমা দেখ‌তে যাওয়া তন্ময়ের অভ্যা‌সে প‌রিনত হ‌য়ে‌ছে। র‌বিবার সকা‌লে বের হ‌য়ে দুপুর পর্যন্ত সি‌নেমা দে‌খে অব‌ন্তির সা‌থে লান্স ক‌রে তারপর বাসায় ফে‌রে।

টুটুল জানালা দিয়ে একমনে বাইরের আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। সে গালে হাত দিয়ে ওই দূর আকাশে কি যেন একটা দেখছে। এদিকে মতিউর স্যার দশ নম্বর অঙ্কটাও সকলকে বুঝিয়ে দিলেন। এতক্ষণে হয়তোবা দু’একজন বাদে সকলের খাতায় অঙ্কটি তোলাও হয়ে গেছে।

তখন দুপুরবেলা , " উরেন " স্টেশনে নেমে ভ্যান রিকশায় চেপে " ধানকুট্টি " গ্রামের রোশন পন্ডিতের নাম বলতেই বোঝা গেল , রোশন পন্ডিতকে এই অঞ্চলের সবাই চেনে ।

সেবার ভ্রমণের নেশাটা একেবারে পেয়ে বসেছিলো ৷ অবশ্য তার যথেষ্ট কারণও ছিলো ৷ বহুদিনের এই রুটিন বাঁধা একঘেয়েমী জীবন নিয়ে অতিমাত্রায় অতিষ্ট হয়ে উঠেছিলাম ৷ তখন সবে কলেজের গন্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র আমি ৷

আবছা আলোয় দেখে গাছের ডাল সমানে নড়ছে। ভয় পেয়ে গেল, কি ওটা? বড়সড় কিছু মনে হচ্ছে। ঘরে এসে টর্চলাইট নিয়ে আস্তে আস্তে এগিয়ে গেল। তারপর কিছুটা দূর থেকে সজনেগাছে লাইট মারল। দেখে একটা কঙ্কাল হাপুসহুপুস করে কি যেন খাচ্ছে। লাইট পড়তেই নাকী সুরে বলে উঠল, “কিঁরেঁ বাঁসঁন্তীঁ, খাঁবিঁ নাঁকিঁ?”

চেয়ার আর সুইচবোর্ডেরও একটা সম্পর্ক থাকে তা কেবল দীনেশবাবু ছাড়া আর কেউ জানে না ।

মাহিনের কবিতা লেখার অভ্যাস থাকলে এই মুহূর্তে নিশ্চয় সে একটা কবিতা লিখতো। মাথার উপর রুপালী চাঁদ,ঝিরিঝিরি হাওয়া সাথে ভেসে আসা নানা

নরেণরে..ও নরেণ...ঘুমিয়ে পড়েছিস নাকি? ওঠ বাবা অমানিশা যে এমনি এমনি বয়ে যায়...এ রাতে অমনি করে শুয়ে থাকতে নেই সোনা। তেঁনারা সব শ্মশানে

ছাত্র রাজনীতির কবলে পড়ে ক্যাম্পাসে চরম সংঘর্ষ বিদ্যমান। সকাল থেকে সমস্ত ক্লাস রুমে তালা ঝুলছে। একের পর এক সেন্ডিকেট এ মিটিং বসছে কিন্তু

পার্শ্ববর্তী বরশিলা গ্রাম থেকে দাওয়াৎ খেয়ে নির্জন মাঠের মধ্য দিয়ে রাত্রে একা বাড়ি ফিরছেন ছিয়াম মল্লিক। বরশিলা গ্রামের উত্তর-পশ্চিম দিকে প্রায় এক

"আরে আমরাও দেশে এলাম আর তুইও ফ্লাই করছিস! এইটা কোন কথা হল?"

এক টানা গাড়ী চালিয়ে যাচ্ছে মনন। বাঙ্গালী আইরিশ,বয়স বিশ কি একুশ,পেশায় ক্রিকেটার , ডাবলিন কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলে। জাতীয় দলে

গ্রাম থেকে অদূরে আশিক সাহেবের বাস।তিনি চাকরির সুবাদে ও ছেলে মেয়েদের মানুষ করার জন্য পরিবার নিয়ে থানা এলাকায় এসে বাস করেন। তার বাবা মা ভাই বোন গ্রামেই বাস করেন।মেয়ে সারা কে নিয়ে আশিক সাহেবের তেমন চিন্তানেই ।

গ্রামটি শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নাম কাঞ্চনপুর। গ্রামের ছোট্ট কাঁচা রাস্তাটি এঁকেবেঁকে তিন গ্রামের মাঝ দিয়ে বড়লেখা-সিলেট মহাসড়কের সাথে মিলিত হয়েছে।

রাসেল বসে পড়লো এই কি হলো রাহুল এখানে আর ফাঁস কেন লাগালো কখন লাগালো বা কেন লাগালো এই সব ভাবার সময় ও যেন পাচ্ছেনা কি করবে ভাবতে পারছে না, রাহুলের পা ধরে উপরের দিকে ধরে রাখার চেষ্টা করতেছে,