সিরিয়াল নাম্বার নয়। আট নাম্বার রুগী ভিতরে আছে। এর পরই হামিদের ডাক পরবে। ডাক্তার সাহেবকেও আসল সমস্যাটার কথা বলা সম্ভব না। এমন কথা কি করে বলা সম্ভব!
ভয়ের গল্প কি? ভয়ের গল্প সম্পর্কে জানার আগে জানতে হবে, ভয় কি? ভয় কে অভিধানে খুঁজতে গেলে পাওয়া যায়: মনের শঙ্কিত অবস্থা, ভীবিত, ডর, গ্রাস। কিন্তু 'ভয়' অর্থ কি এসবের মধ্যে সীমাবদ্ধ? ভয় মনের অবচেতন স্তরের একটি বিশেষ মানসিক অবস্থা, যার নির্দিষ্টতা আছে, কিন্তু ভয় যখন নির্দিষ্টা অতিক্রম করে একে ভীতিরোগ বা ফোবিয়া বলে। অতি পরিচিত ভয়গুলো হচ্ছে অন্ধকারে থাকার ভয়, নির্দিষ্ট প্রাণীর ভয় যেমন তেলাপোকা, সাপ, কেঁচো, জোঁক, অতিপ্রাকৃত বা অলৌকিক ব্যাপারে ভয়, কোনো নির্দিষ্ট স্থানের ভয়। হয়ত মানুষ ভয় পেতে মানুষ পছন্দ করে - এ জন্য ভয় নিয়ে তৈরি হয়েছে সাহিত্যের বিশেষ চর্চা। জীবনের নানান ভয় নিয়ে লেখা হয় গল্প, রচিত হয় কবিতা। গল্পকবিতা ডট কমের গল্পের বিশাল সম্ভারে রয়েছে দুই বাংলার নবীন প্রবীণ লেখকদের লেখা নানা স্বাদের ভয়ের গল্প - যা, পাঠকের মন ছুঁয়ে যায়।
-
গল্প
উল্টো পথমোজাম্মেল কবিরভয়, এপ্রিল ২০১৫ -
গল্প
কুহেলীফাহমিদা বারীভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭বাড়িটা যেন রূপকথার বই থেকে উঠে আসা কোনো দত্যিপুরি। এইরকম জায়গাতে এমন একটা বাড়ি দেখে যথেষ্ট বিস্ময় ফুটে উঠলো তন্ময়ের চোখে মুখে। আচমকা একটা সম্ভাবনা মাথায় আসতেই গাড়িটাকে সেখানে রেখেই সামনে এগিয়ে গেল তন্ময়।
-
গল্প
অসীম পিপাসানীলাঞ্জনা দত্ত লোপাভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭"শুভ্রা, শুভ্রা" ডাক শুনেই আৎকে উঠলেন "তোমায় ছাড়া থাকতে খুব কষ্ট চলনা আমার সাথে রথেকরে তুমি আর আমি আর কিছু দিন পরে শান্ত!! চলনা চলনা!! শুভদ্রা দেবী কোন প্রতি উত্তর শুধু তার চোখে চোখ রেখে মনে হল নিরব সম্মতি দিল হাত ধরে তার স্বামীর চির অসীমের পথে যাত্রা মনে হল
-
গল্প
ভৌতিক বাড়িমোঃ নুরেআলম সিদ্দিকীভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭ঘরে যেতে ইচ্ছে করে না। বউটা শুধু প্যাচাল মারে। নিজের ইচ্ছাও প্যাচাল মারে। সারাদিন মাঠে মাঠে ঘুরে বেড়ায়, আর বন্ধুদের সাথে সারাক্ষণ আড্ডা মারে। এই- সেই- নানা প্যাচাল।
-
গল্প
আমি অন্তত পাগল বলতে রাজি নইদীপঙ্করভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭এর পরের ঘটনাটা ঘটল ঠিক এক সপ্তাহ পর। পাঁচ দিনের অফিস-টুর থেকে ফিরে সবে ঘরে ঢুকতেই এলো ফোনটা, বলল কুণাল নামে কাউকে চিনি কি না? হ্যাঁ বলতেই, ওপার থেকে বলে উঠল কুণালের বাড়িতে একবার দেখা করতে। কারণ জানতে চাইলে বলল, কুণাল আজ তিন দিন থেকে মিসিং।
-
গল্প
অতিপ্রাকৃত কিংবা বিভ্রান্তিছায়াপথভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭এক সময় একটা হাত আলতো করে নবনীর হাত ছুঁয়ে দেয় । নবনী মুচকি হেসে পাশে তাকায় , দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসে ।ও আজ নবনীর প্রিয় হালকা নীল গোল কলারের সার্ট পরেছে । নবনীর আবারও মনে হয় ,একটা মানুষ এতোটা সুন্দর কি করে হতে পারে !
-
গল্প
ছায়া নাকি কায়া?নুসরাত জাহানভৌতিক, নভেম্বর ২০১৪বৃষ্টির দিনে যদি কোন কাজ না থাকে তাহলে আমাদের মেসের প্রায় প্রতিটি সদস্য খোশগল্পে মেতে ওঠেন। রাজীব ভাইয়া আমাদের মধ্যে সবার বড়।
-
গল্প
শেষ বিকেলে ভোরের আলোনাসরিন চৌধুরীভয়, এপ্রিল ২০১৫“আম্মাগো কয়ডা ভিক্ষা দেনগো আম্মা। সারাদিন কিচ্ছু খাইনাইগো আম্মা!” নিয়ামত আলী সবার দরজায় আজকাল এভাবেই কড়া নাড়েন। কেউ সাড়া দেয় কেউবা সাড়া দেয়না।
-
গল্প
প্রত্যুষে মৃত কাকখন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতিভৌতিক, নভেম্বর ২০১৪নরেণরে..ও নরেণ...ঘুমিয়ে পড়েছিস নাকি? ওঠ বাবা অমানিশা যে এমনি এমনি বয়ে যায়...এ রাতে অমনি করে শুয়ে থাকতে নেই সোনা। তেঁনারা সব শ্মশানে
-
গল্প
শুভদৃষ্টিজ্যোতি হাসানভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭সুখে-দুঃখে এইভাবেই সুন্দর একটা গ্রামে, নাসিমা, রহিমা, আর ফাতেমার জীবন কেটে যেতে লাগলো। সেই রকম কোন বড় উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছাড়াই তারা তিনজন তাদের জীবনের দিনগুলো পার করে দিচ্ছিল।
-
গল্প
ভূত দেখা রাতের গল্পরফিকুল ইসলাম সাগরভয়, এপ্রিল ২০১৫পৃথিবীতে ভুত বলতে কিছু নেই, ভুত শব্দটা কাল্পনিক। কেউ যদি বলে ভুত দেখেছে তাহলে সেই কথা আমি বিশ্বাস করি না শুধু মাত্র নিজের কল্পনায় সৃষ্টি।
-
গল্প
ফেসবুকের স্ট্যাটাসে ভয়ডা: প্রবীর আচার্য্য নয়নভয়, এপ্রিল ২০১৫আজকে যার গল্প আপনাদের বলবো তার নাম মৃন্ময়ী, যে দেখতে মোটেই ভালো ছিল না, রোগা কালো সেই মেয়েটা যে নবম শ্রেণীতে পড়ে, যার বয়েস মাত্র পনের বছর, সে একদিন চুলে
-
গল্প
বটতলার হাটমিলন মুহাম্মদভৌতিক, সেপ্টেম্বর ২০১৭“ও মাগো” চিৎকার দিয়ে অটো ফেলেই ক্ষেতের মাঝ দিয়ে দিলো একটা ভো-দৌড়। নাঈম হকচকিয়ে ডেকে উঠলো- “এই এই, আমাকে ফেলে কোথায় যাচ্ছো?” কিন্তু কে শোনে কার কথা। ছেলেটি যেন পালাতে পারলেই বাঁচে। এদিকে তার বুকের মাঝে হৃদপিন্ডটাকে কে যেন হাতুড়ি পেটানো শুরু করছে। কোন দিকে সস্তি নিয়ে তাকানোর সাহসও পাচ্ছে না সে।
-
গল্প
বনের বাঘ নাকি মনের ভয়হুমায়ূন কবিরভয়, এপ্রিল ২০১৫আজ কৈলং নয়াবাড়ীর মেলা। নয়াবাড়ীর সামনে সবুজ দুর্বাঘাস বিছানো প্রশস্ত মাঠ, মাঠের দক্ষিনে গনেশের হাওর, যতদুর চোখ যায় শুধু সবুজ ধানী জমি, পূর্বে ও পশ্চিমে দুর্বা ঘাসের মাঠ, মাঠে রাখালেরা গরু চড়ায়। আমি আর ছোট চাচা মেলায় গিয়েছি।
-
গল্প
ভয়নাজনীন পলিভৌতিক, নভেম্বর ২০১৪মাহিনের কবিতা লেখার অভ্যাস থাকলে এই মুহূর্তে নিশ্চয় সে একটা কবিতা লিখতো। মাথার উপর রুপালী চাঁদ,ঝিরিঝিরি হাওয়া সাথে ভেসে আসা নানা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
কবিতার বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
