যে সময়ের কথা বলছি তখন আমার বয়স বছর বারো হয়ে গিয়েছে।
আমি তো কাকুর কাছেই থাকি সেই ছোট্টবেলা থেকেই। বাপী তো পুলিশের

নিঃশব্দের কোন বিস্তার হয়না । তাই আমি রোজ সকালে উঠেই পড়ি । গত কাম রাত সংবেদনশীল বগলের চুল যার বিছানা ঝাঁটালে পায়ের তলায় সাদা অস্তিত্ব।

২৫.১০.২০১৩ ইং। শুক্রবার।
সূর্যটা তখনো অস্ত যায়নি, তবুও দু’চোখে রাত সমান আঁধার নেমে এলো অপুর।

সে যে কতটা অসহায় তা সে নিজেও জানে না । কেননা কোন কিছু জানার জন্য যেটুকু মানসিক ভারসাম্য দরকার তা তার নেই । সে সে বলছি কেন,

তপ্ত দুপুর... প্রচণ্ড শীতের পর বসন্ত যেন গ্রীষ্মের ছদ্মবেশে এসেছে। রাজপথও এখন আর আগের মত নেই। যখন তখন জ্যাম লাগাটাই যেন নিত্য

দুপুর দুইটা বাজতেই হামিদার বুক ধরফর করতে থাকে। তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে সব কাজ এলোমেলো হতে থাকে, সহজ কাজেও ভুল হয়।
তার শ্বাশুড়ি

স্কুলে ভর্তি হব শুনে প্রথম প্রথম বেশ আনন্দ হচ্ছিল। কতদিন আর এমনি এমনি ঘরে শুয়ে বসে থাকা যায়! দুনিয়ার যত বুদ্ধি- কুবুদ্ধি দিনরাত মাথায় গিজগিজ করে,

গ্রীষ্মের সকাল। তীক্ষ্ণ রোদ্দুর। জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির মতো সূর্যটা জ্বলছে। খন্ড কালো মেঘ আকাশে উড়ে যাচ্ছে। ক্ষত-বিক্ষত আঘাতে হয়তো বৃষ্টি ঝরবে পরস্পর

দুই জন যুবক স্ট্রেচারটি একরকম হাওয়ায় ভাসিয়ে নিয়ে অপারেশন রুমে ঢুকে পড়লো । এক্সিডেন্ট ভিকটিম । নয়-দশ বছরের একটা ছেলে । অজ্ঞান , রক্তাক্ত ।

আজকাল মোবাইল ফোন হওয়াতে কতই না সুবিধা। এই ঈদে বাড়ি যাওয়া হয় কি না সন্দেহ - এ কথা জানাতেই সাদেকার মা বুঝে গেলেন তার মেয়ের