যে সময়ের কথা বলছি তখন আমার বয়স বছর বারো হয়ে গিয়েছে।
আমি তো কাকুর কাছেই থাকি সেই ছোট্টবেলা থেকেই। বাপী তো পুলিশের

শোভন এবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বি.বি.এ তে চান্স পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন।সন্দ্বীপের একটি ছোট গ্রামে তার বাড়ি।তার কঠোর অধ্যবসায়

স্বামী কবিরুল নিরুদ্দেশ হওয়ার সাথে সাথে রুমকির জীবনটা একটা বড়সড় বাঁক নিল। তা না হলে তার জীবনের গল্পটা হতে পারত অন্যরকম।

স্কুলে ভর্তি হব শুনে প্রথম প্রথম বেশ আনন্দ হচ্ছিল। কতদিন আর এমনি এমনি ঘরে শুয়ে বসে থাকা যায়! দুনিয়ার যত বুদ্ধি- কুবুদ্ধি দিনরাত মাথায় গিজগিজ করে,

মাথায় বাঁশ একেই বলে,গরীবের মাথায় বাঁশ, কয়েক ঘণ্টার নোটিশে বন্ধ হয়ে গেলো ‘আঙ্গরী সিনেমা হল’, কে আর কি প্রতিবাদ করবে, পনেরো দিনের

লবণের বৈয়ামের দিকে তাকিয়ে মুন্নুজানের চোখের কোণ লবণাক্ত হয়ে ওঠে। মাসের এই সময়টা সামলে চলতে চাইলেও এখন আর আগের মত পারেন না।

গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয়না বছরখানেক হয়ে গেছে। সেই যে রোজার ঈদে গিয়েছিলাম আর যাওয়া হয়নি। বিদেশীদের সাথে কাজ করার মজা এখন হারে হারে

আরধ্য এক কাপ চায়ের জন্য কোন কোন দিন অপেক্ষা করতে হয় সকাল দশটা অবধি।এর পর আবার বিকেলের ফিরিস্তি ।

কিশোরগঞ্জের আলেয়া। প্রতি দিন এই ব্যাস্ত শহরের ফুটপাতে দাড়িয়ে থাকে। বয়স চল্লিশ বিয়াল্লিশ হবে, দেখে মনে হয় পঞ্চাশ। গত দেড় বছরে চেহারায়

একদিন আমাকে ব্যাংকের কাজে বের হতে হল। আমার বাহন ছিল মোটরবাইক। বলতে গেলে তখন, সংসারের ঝটঝামেলা নিয়ে তেমন একটা