আজকাল মোবাইল ফোন হওয়াতে কতই না সুবিধা। এই ঈদে বাড়ি যাওয়া হয় কি না সন্দেহ - এ কথা জানাতেই সাদেকার মা বুঝে গেলেন তার মেয়ের

মতো বিকৃত ভাষা তার জানা নেই , তার ভুলটা এ সংসারে ঢুকেই সে অনুধাবন করতে পেরেছিলো , সংসারে সেও ছিলো অনাকাংখিত , মা তাকে

অফিস থেকে বেরিয়ে ফুটপাতে এসে দাঁড়ায় তিমির , বাইরে ঠাঁ ঠাঁ রোদ্দুর , সামনে দিয়ে উচ্চকিত বয়ে যাচ্ছে সারি সারি বাস-ট্যাক্সি , তবুও তিমিরের

কিশোরগঞ্জের আলেয়া। প্রতি দিন এই ব্যাস্ত শহরের ফুটপাতে দাড়িয়ে থাকে। বয়স চল্লিশ বিয়াল্লিশ হবে, দেখে মনে হয় পঞ্চাশ। গত দেড় বছরে চেহারায়

২৫.১০.২০১৩ ইং। শুক্রবার।
সূর্যটা তখনো অস্ত যায়নি, তবুও দু’চোখে রাত সমান আঁধার নেমে এলো অপুর।

চারপাশের মসজিদ থেকে ভেসে আসছে আজানের ধ্বনি। অন্ধকার ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে আসছে। হালকা আঁধার কেটে কেটে কু-ঝিক্-ঝিক্ ধ্বনি তুলে এগিয়ে

একদিন আমাকে ব্যাংকের কাজে বের হতে হল। আমার বাহন ছিল মোটরবাইক। বলতে গেলে তখন, সংসারের ঝটঝামেলা নিয়ে তেমন একটা

আবিদ জহির একটি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে। এবং এখন তারও চেয়ে আরও অধিক একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত সংসারের অধিকর্তা। পিতৃপ্রদত্ত নাম মোহাম্মদ জহির উদ্দিন।

মোশারফ আর রুমালী'র তিন ছেলে আর দুই মেয়ে। মেয়ে দুটোর দেখে শুনে ভাল ঘরেই বিয়ে দেয়া হয়েছে,সুখেই আছে তারা। বড় ছেলে সেও বিয়ে করেছে

বরষার জল পেয়ে পুঁইশাকের চারা গুলো বেশ লকলকিয়ে উঠেছে। বিন্দুবাসিনী দেবী কিছু শুকনো ডাল জোগাড় করে এনে পুঁইয়ের জন্য মাচা তৈরী করছে।