গ্রীষ্মের সকাল। তীক্ষ্ণ রোদ্দুর। জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির মতো সূর্যটা জ্বলছে। খন্ড কালো মেঘ আকাশে উড়ে যাচ্ছে। ক্ষত-বিক্ষত আঘাতে হয়তো বৃষ্টি ঝরবে পরস্পর

অনন্যা সবে মাত্র ভালমতো কথা বলতে শিখেছে। তার নানী ঠিক করেছে সামনের বছরেই তাকে স্কুলে ভর্তি করে দিবে।ঠিক সেই সময় তার নানা বাড়িতে

লবণের বৈয়ামের দিকে তাকিয়ে মুন্নুজানের চোখের কোণ লবণাক্ত হয়ে ওঠে। মাসের এই সময়টা সামলে চলতে চাইলেও এখন আর আগের মত পারেন না।

ঈদ এলেই কাপড় দোকানগুলোতে উপচে পড়া ভিড় থাকে। আষাঢ়ের গরম আর রোযা মিলে একেবারে নাজেহাল অবস্থা। আমার বন্ধু সোহেলের

এক গহীন বনের মাঝ দিয়ে হেঁটে চলছিল তিন বন্ধু কিন্তু মনে তাদের ছিল ভিষন ভয় ,বাঘ যদি এসে তাদের আক্রমণ করে,এই ভয় নিয়ে পথ চলতে কষ্ট

আমার এক ফুপাতো ভাই আব্দুর রহিম খান অনেকদিন পর আমাদের বাড়িতে বেড়াতে গেলেন। বেড়াতে ঠিক নয়, আমার আব্বার বয়স হয়েছে, মাঝে

দুই জন যুবক স্ট্রেচারটি একরকম হাওয়ায় ভাসিয়ে নিয়ে অপারেশন রুমে ঢুকে পড়লো । এক্সিডেন্ট ভিকটিম । নয়-দশ বছরের একটা ছেলে । অজ্ঞান , রক্তাক্ত ।

গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয়না বছরখানেক হয়ে গেছে। সেই যে রোজার ঈদে গিয়েছিলাম আর যাওয়া হয়নি। বিদেশীদের সাথে কাজ করার মজা এখন হারে হারে

এক অদম্য যুবকের নাম মেহের আলী।বেশ সুঠাম দেহের অধিকারী। নম্র,ভদ্র,পরিশ্রমী,সদালাপী এক যুবক। সহজ সরল সভাবের কিন্তু মনে বেশ রস।

কিশোরগঞ্জের আলেয়া। প্রতি দিন এই ব্যাস্ত শহরের ফুটপাতে দাড়িয়ে থাকে। বয়স চল্লিশ বিয়াল্লিশ হবে, দেখে মনে হয় পঞ্চাশ। গত দেড় বছরে চেহারায়