আমাদের এখন পরীক্ষা চলছে । আমার পাশের ছেলেটি অনেকক্ষণ ধরে কি সব যেন টুকলি নিয়ে লিখছে । আমারও বেশ অসুবিধা হচ্ছে বলে স্যারকে

আমি এই পাড়ারই ছেলে। মোড়ের বড় দোকানটার মালিক আমাকে চিনেন। গলি দিয়ে বের হয়ে হাতের বামে চা-পান-সিগারেট বিক্রি করে যে চাচা

বাবা নতুন একটা গাড়ি কিনলেন। যেদিন শুনলাম বাবা গাড়ি কিনবে সেদিন থেকেই আমার মনে আনন্দ আর ধরেনা। বাবা অফিসে যাবার পথে

প্রফেসর মুক্তাদির সরকার স্বাধীন শহরের নাম করা হৃদরোগের ডাক্তার। হার্টের চিকিৎসক হিসাবে দেশে এবং দেশের বাইরে যশ ও খ্যাতি অর্জন

তিনি প্রিয় কুকুরটিকে সাথে করে হোটেল প্রবালের ডেস্ক পার হয়ে ২য়তলায় তার কামরায় চলে আসেন। কুকুরটিও তার সাথে সাথে কামরায়

মানুষের জীবনটা কি অদ্ভূত গতিতে চলতে থাকে! বহতা নদীর মত। এঁকেবেঁকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গিয়ে মিশে। কখনো কখনো

নন্দীপাড়ায় একজন আগন্তুক এসেছে।
সারা গ্রামে রব উঠল। কারও ধারনা চোর ছ্যাঁচড় হবে হয়তো। না হয় খুন

ডাইনিং স্পেস থেকে ড্রয়িংরুমে প্রবেশ পথের দেয়ালটার উপরের অংশটুকু অর্ধচন্দ্রাকৃতি। অর্ধচন্দ্রাকৃতি অংশের ঠিক মাঝখানটায় ড্রয়িংরুমের দিকের

আরে মেয়ের বিয়ে নিয়ে এতো বিচলিত হচ্ছো কেন? যেনো তেনো ভাবে বিয়ে দিলেই তো হলো না। ঘরবর, বংশ মর্যাদা, যোগ্যতা সবকিছু দেখে শুনে

আমরা একটা ঘরে দশ বারো জন আছি । সবাইয়ের সুন্দর পরিপাটি বিছানা । পাশেই নানান বই । আমরা যে যার মত পড়াশুনায় ব্যস্ত । পাশের