ঢাকার মোহাম্মদপুরের এক শান্ত নিবিড় গলি। ভেতরের শেষ মাথায় একটা তিনতলা বাড়ি। এরই প্রথম তলায় ছোট্ট একটা ফ্লাটে থাকেন মা সায়মা রহমান আর তার এমাত্র মেয়ে লিনা।

রাকিবকে বাইরে থেকে দেখলে বোঝার উপায় নেই যে তার ভেতরে এত বড় যুদ্ধ চলছে। ক্লাসে যায়, পরীক্ষায় বসে, বন্ধুরা আড্ডা দিলে সে-ও উপস্থিত থাকে।

ছোট দিনের সময় রাতটা ছিল ভারি, যেন শহরের ওপর কেউ একটা কালো চাদর বিছিয়ে দিয়েছে।

সূর্য পশ্চিম দিগন্তে ডুব দিলে আকন্দ মির্জা অজু করে বাড়িতেই মাগরিবের নামাজ পড়ে নেন।

ঢাকার উত্তপ্ত শহরের বিকেল।

কখনো কাউকে ভালো লাগলে তাকে মায়াবন্দী না করে, স্মৃতিতে আবদ্ধ করে রাখুন।

২০২০ সালের মার্চ মাসের শেষের দিক। ভয়াবহ সংক্রামক করোনা রোগ আবহে দেশব্যাপী এক অস্থির অবস্থা।

আমি দীর্ঘ সময় ধরে লিজার চোখের দিকে তাকিয়ে আছি

ডিসেম্বর মাসের শেষ রাত। ঢাকা শহর তখন এক জাঁকজমকপূর্ণ উন্মাদনায় মেতেছে।

নীরব বিস্ফোরণ
এটা কোনো ভৌতিক আতঙ্ক নয়—