শেষ উওরপত্র

আতঙ্ক (নভেম্বর ২০২৫)

সাদিয়া আক্তার রিমি
  • ১২৯
সন্ধ্যা ৭টা।
নিরিবিলি রাস্তা দিয়ে প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে মায়া। পেছনে তাকায় — আবার দৌড়ায়। দৌড়ানোর সময় বারবার পেছনে তাকাচ্ছে, যেন কেউ তার পিছু নিচ্ছে।
মায়ার এভাবে দৌড়ানোর রহস্য হলো দু’টো ছেলের পিছু নেওয়া।
মায়া কোচিং সেন্টার থেকে আসার সময় খেয়াল করে, দু’জন ছেলে তার পিছু নিয়েছে।
বিপদ বুঝতে পেরে সে হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিলে, তারাও তাদের হাঁটার গতি বাড়িয়ে দেয়। তা দেখে মায়া দৌড়াতে শুরু করলে, তারাও দৌড়ে তাকে ধরার চেষ্টা করে।
ভয়ে-আতঙ্কে মায়ার হৃদস্পন্দন যেন তার কানে বাজছে। বারবার মনে হচ্ছিল, কেউ ঠিক তার পেছনে নিঃশ্বাস ফেলছে।
দৌড়াতে দৌড়াতে মায়া চৌরাস্তার মাথায় প্রায় চলেই এসেছে। আর একটু পথ — এরপরই লোকজনের কাছ থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে। এই ভেবে মায়ার মুখে হাসি ফুটে ওঠে।
দৌড়াতে দৌড়াতে একসময় মায়া চৌরাস্তার মোড়ে পৌঁছে যায়।
কিন্তু সাথে সাথেই তার চোখে এসে পড়ে গাড়ির হেডলাইটের তীব্র আলো। তীব্র আলো চোখে পড়তেই সবকিছু যেন ঝাপসা হয়ে গেল। সহ্য করতে না পেরে হাত দিয়ে চোখ আড়াল করে সে..... রাস্তায় হঠাৎ এক বিকট শব্দ, এরপরই শোনা যায় নারীকন্ঠের এক তীব্র চিৎকার। মুহূর্তেই লোকজন ভিড় করে মায়ার চারপাশে।
দৌড়াতে দৌড়াতে পেছনে তাকাতে গিয়ে হঠাৎ করেই চৌরাস্তায় এসে চলন্ত বাসের সাথে ধাক্কা খায় মায়া। তাল সামলাতে না পেরে সে রাস্তার একপাশে পড়ে যায়। গড়াতে গড়াতে এক খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে অসহ্য ব্যথায় কাতরাতে থাকে মায়া।
তবে চোখ বন্ধ হওয়ার আগে সে দেখতে পায়— এতক্ষণ যারা তার পিছু নিচ্ছিল, তাদেরকে সে কোচিং সেন্টারের পাশের চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে দেখেছিল।
মায়াকে এক্সিডেন্ট করতে দেখে, তার রক্তমাখা শরীর আর রাগী চোখ দেখে চৌরাস্তায় আসার পরিবর্তে ভয়ে তারা আবারও সেই অন্ধকার গলিতে দৌড় দেয়। আর রক্তলাল চোখে তাদের যাওয়ার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে একসময় মায়া অজ্ঞান হয়ে যায়।
তখনই আশেপাশের মানুষ মায়াকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যায়, এবং কোনো এক অচেনা ছেলে মায়াকে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
এই ঘটনার ২ দিন পর মায়া বিকেল ৫ টায় কোচিং সেন্টারে আসে। আজ কোচিং সেন্টারে মডেল টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে।
মায়া দুই-তিন মাস আগে বিসিএসের প্রস্তুতির জন্য ‘স্বপ্নবাজ’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হয়েছিল। সেখানে প্রতি মাসে দুই-তিনটি মডেল টেস্ট নেওয়া হয়। মায়া এখন পর্যন্ত সবগুলো পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।
আজও মায়া এসেছে পরীক্ষা দিতে। পরনে স্টাইলিশ কালো বোরকা, মাথায় হিজাব স্টাইল করে বাঁধা, মুখে মাস্ক— তবু যেন সবকিছুতেই ময়লা,নোংরার ছাপ, আর ক্লান্তির ছায়া। আজ মায়ার চেহারাটা অস্বাভাবিক ফ্যাকাশে; চোখ দুটি লালচে, চাহনিতে এক অদ্ভুত শীতলতা, নির্লিপ্ত দৃষ্টি। কপালের বাঁ পাশে কাটা দাগ, যা এখনো তাজা। শরীর থেকে ভেসে আসছে এক অচেনা, অদ্ভুত গুমোট গন্ধ।
“চোখ-মুখের এমন অবস্থা কেন? তুমি কি অসুস্থ?”
কোনো কথা না বলে মায়া হালকাভাবে মাথা নাড়ায়।
“কপালে ওটা কীসের দাগ? কেটে গেছে বুঝি।”
মায়া কোনো উত্তর দিল না। তার ঠোঁটে ফুটে ওঠে মৃদু বাঁকা হাসি, যা গা হিম করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
অফিস সহকারী মায়ার দিকে কিছুক্ষণ ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে বলল, “এবার থেকে সতর্ক থাকবে, নিজের খেয়াল রাখবে। তুমি ভালো থাকলে তবেই তো তোমার পরিবার ভালো থাকবে।”
মায়া কিছু বলল না; নীরবে দীর্ঘশ্বাস ফেলল। চোখে ভেসে উঠল এক অদ্ভুত বিষন্নতা।
রিসেপশনে থাকা অফিস সহকারীর মনে হলো, আজ মায়ার হাবভাব কেমন যেন অন্যরকম। তবুও তিনি এ নিয়ে কিছু বললেন না। ভাবলেন, হয়তো অসুস্থ ছিল। সম্ভবত এজন্যই গত দুই দিন ধরে ক্লাস করতে আসেনি।
মায়া যত দ্রুত সম্ভব তার হাজিরা দিয়ে OMR শিট নিয়ে পরীক্ষাহলে চলে যায়।
বান্ধবীরা তার সাথে কথা বলতে চাইলেও মায়া তাতে কোনো রকম আগ্রহ দেখায় না। এরই মধ্যে প্রশ্নপত্র দিয়ে দিলে তারা আর কথা বলার সুযোগ পায় না। মায়া চুপচাপ পরীক্ষা দিয়ে, নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পরীক্ষাহল থেকে বের হয়ে যায়।
তখন সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা।
মায়া কোচিং সেন্টার থেকে বের হয়ে এদিক-ওদিক তাকাতে থাকে, যেন কিছু খুঁজছে। একসময় তার ঠোঁটে ফুটে ওঠে হাসির ঝিলিক — অদ্ভুত বাঁকা হাসি।
কিছুক্ষণ পর খবর পাওয়া যায়, শহরের ব্যস্ততম এলাকা মুক্তাগাছা বাসস্ট্যান্ডের পাশের চৌরাস্তার মোড়ে একটি বাইক দুর্ঘটনায় দুইজন ছেলে মারা গেছে।
কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এক্সিডেন্ট হওয়ার মতো কোনো পরিস্থিতি তখন ছিল না। ছেলে দুটো অন্ধকার গলি থেকে বের হওয়ার পরও স্বাভাবিকভাবে বাইক চালাচ্ছিল কিন্তু হঠাৎ করেই তারা পুরো রাস্তায় পাগলের মতো এলোপাতাড়ি গাড়ি চালাতে থাকে এবং “বাঁচাও! বাঁচাও!” বলে চিৎকার করতে থাকে। সম্ভবত তারা আশেপাশের গলিতে ঢোকার চেষ্টা করছিল, কিন্তু রাস্তার অন্য গাড়িগুলোর জন্য যেতে পারছিল না। হয়তো একারণেই তারা একই জায়গায় বারবার ঘুরপাক খাচ্ছিল। আশেপাশের লোকজন তাদের এমন করতে নিষেধ করলেও তারা তা শুনছিল না। তাদের দেখে মনে হচ্ছিল, তারা কিছু একটা দেখে প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে। তাদের চেহারায় সেই ভয় স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল। ভয়ে-আতঙ্কে তাদের মুখ ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল। আশেপাশের লোকজন তাদের গাড়ি থামানোর চেষ্টা করেও থামাতে পারেনি। তারা পাগলের মতো গাড়ি চালাচ্ছিল এবং বলছিল, “আপনারা আমাদের বাঁচান! ওই মেয়ে আমাদের মেরে ফেলবে!” কিন্তু আশেপাশে এমন কেউই ছিল না। অদৃশ্য কাউকে উদ্দেশ্য করে তারা বারবার ক্ষমা চাইছিল, নিজেদের প্রাণভিক্ষা চাইছিল। একসময় হুট করে তাদের বাইক চলন্ত বাসের সাথে ধাক্কা খায়। তাল সামলাতে না পেরে বাইকসহ গড়াতে গড়াতে রাস্তার একপাশে পড়ে যায় তারা। তাদের চোখে-মুখে তখনও ছিল এক অমানুষিক আতঙ্ক আর ভয়, যেটা ভিড়ে থাকা সবার চোখে পড়ে।
কেউ বুঝতেই পারছিল না, এরা এমন অদ্ভুত আচরণ কেন করছে।
পথচারীরা মায়ার মতো এদেরও হাসপাতালে নিয়ে যায়, কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই তারা মারা যায়।
বারবার দুর্ঘটনা ঘটায় পথচারীরা এবার বেশ চিন্তায় পড়ে যায়। কারণ এটি সেই জায়গা, যেখানে ২ দিন আগে মায়ার এক্সিডেন্ট হয়েছিল।
লোকজন বলাবলি করছিল— দুই দিন আগে এই জায়গাতেই চলন্ত বাসের ধাক্কায় এক মেয়ের এক্সিডেন্ট হয়েছিল, আর আজ আবার দুজন ছেলে বাইক এক্সিডেন্টে মারা গেল।
লোকজন বলাবলি করতে থাকে— এভাবে চলতে থাকলে তো সন্ধ্যার পর বাসস্ট্যান্ডের সামনে দিয়ে চলাফেরা করা যাবে না।
পরদিন, গতকালের পরীক্ষার রেজাল্ট পাবলিশ হবার পর, মায়ার এক বান্ধবী মায়াকে কল দেয় মায়া পরীক্ষায় কত পেয়েছে তা জানতে। কিন্তু কলটি রিসিভ করে মায়ার মা।
মায়ার বান্ধবী প্রিয়া জানতে চায়, “আন্টি, মায়া কি বাসায় আছে? কিছু মনে করবেন না, মায়া গতকালের পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছে সেটা জানার জন্যই কল দিয়েছিলাম।”
একথা শুনে মায়ার মায়ের মনে হলো, যেন তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল।
মায়ার মা - “কি বলছ এসব! মায়া তো ২ দিন আগে রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছে। ও কী করে তোমাদের সাথে পরীক্ষা দিবে?”
প্রিয়া বলে - “কি বলছেন এসব! গতকালই তো মায়া কোচিং সেন্টারে আসলো, আমাদের সাথে পরীক্ষা দিল, আমার পাশেই বসেছিল, আমরা একই বেঞ্চে বসে পরীক্ষা দিয়েছি। আজ পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে। তার জন্যই তো কল দিলাম।”
এরপর মায়ার মা কান্নাভেজা কন্ঠে প্রিয়াকে যা জানায়, তাতে প্রিয়ার মনে হলো, যেন তার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে।
মায়ার মা জানায়, দুই দিন আগে মায়া কোচিং শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছে। মুক্তাগাছা বাসস্ট্যান্ডের পাশের চৌরাস্তার মোড়ে দুই দিন আগে মায়ার এক্সিডেন্ট হয়েছিল। আশেপাশের লোকজন মায়াকে হাসপাতালে ভর্তি করলেও বাঁচাতে পারেনি।
এ কথা শুনে প্রিয়ার মেরুদণ্ডে যেন এক শীতল স্রোত বয়ে যায়।
কাঁপা-কাঁপা হাতে, ভয়ার্ত চেহারায় সে কোচিং ব্যাচের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মায়ার মৃত্যুসংবাদটি জানিয়ে দেয়। আর রেজাল্টের লিস্ট চেক করে সে দেখতে পায়, সেখানে মায়ার রোল নম্বরের পাশে Marks জ্বলজ্বল করছে; লেখা আছে “50 Pass”।
প্রিয়ার তখন মনে পড়ে, গতকাল মায়ার সাথে কোনো ব্যাগ ছিল না, এমনকি একটি কলমও ছিল না। প্রিয়াই মায়াকে তার থেকে একটি কলম ধার দিয়েছিল পরীক্ষার জন্য। মায়া তার হাত থেকে কলমটি নেয়নি, বলেছিল টেবিলের উপর রাখতে। পরীক্ষা শুরু হয়ে যাওয়ায় মায়ার প্রতি নজর দেওয়ার সময় পায়নি প্রিয়া।
পরদিন কোচিং-এ গিয়ে প্রিয়া সবাইকে পুরো ঘটনা খুলে বলে। সবাই তা শুনে স্তম্ভিত হয়ে যায়।
সিসিটিভি ক্যামেরা চেক করলে দেখা যায়, রিসেপশনে থাকা অফিস সহকারী একা একাই কথা বলছে, যেন তার সামনে কেউ দাঁড়িয়ে আছে। আর ক্লাসরুমের দরজাটি অদ্ভুতভাবে নিজে নিজে খুলছে, বন্ধ হচ্ছে। হাওয়ায় ভেসে একটি OMR শিট রুমের ভেতরে প্রবেশ করে, তারপর ধীরে ধীরে একটি বেঞ্চের উপর এসে এমনভাবে স্থির হয় যেন কেউ OMR শিটটি ঐ বেঞ্চের উপর রেখেছে! প্রিয়া একাই পরীক্ষা দিচ্ছে; তার সাথে তখন কেউ ছিল না। তবুও প্রিয়া কারো সাথে কথা বলছে, কলম নিতে বলছে, কিন্তু পরক্ষণে টেবিলের উপর কলমটি রেখে দেয়।
কিছুক্ষণ পর সবাই লক্ষ্য করে, তারা সবাই যখন পরীক্ষা দিতে ব্যস্ত ছিল, তখন একটি কলম নিজে নিজে হাওয়ায় ভেসে OMR শিট পূরণ করছে। এর কিছুক্ষণ পর স্যার এসে OMR শিটটা অদৃশ্য কারো কাছ থেকে জমা নিয়ে কয়েক কদম এগুলেই দেখা যায়, হঠাৎ ক্লাসরুমের দরজাটি অদ্ভুতভাবে নিজে নিজে খুলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এমন লোমহর্ষক দৃশ্য দেখে সবার চোখ বড় হয়ে যায়, লোম খাড়া হয়ে যায়, মেরুদণ্ডে যেন এক শীতল স্রোত বয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন কণ্ঠে আটকে গেছে। ক্লাসরুমে অদ্ভুত নীরবতা বিরাজ করছে।
আর প্রিয়া? এমন ভৌতিক ঘটনা দেখে তার মনে অজানা ভয় জেগে ওঠে; মায়ার অদৃশ্য উপস্থিতি যেন সমস্ত চারপাশ ঘিরে ধরেছে। প্রিয়া কিছুতেই নিজের মনে আসা আতঙ্ক আর কল্পনার সীমা ধরে রাখতে পারছে না। তার কাঁপা কাঁপা হাত দু'টি স্বাভাবিক অবস্থায় নেই, বুকের ভিতরে যেন লড়াই চলছে — ঘটে যাওয়া ঘটনার প্রতি বিশ্বাস আর আতঙ্কের মধ্যে। এই দোটানা সহ্য করতে না পেরে, একসময় বেচারি প্রিয়া অজ্ঞান হয়ে যায়। ক্লাসরুমে এখন শুধু নিঃশ্বাসের শব্দ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ মোখলেছুর রহমান রহমান গল্পটি বেশ ক স্থানে দিক পরিবর্তন যা দক্ষতার পরিচায়ক
হাসিব মাহফুজ ব্যস্ততা সত্ত্বেও গল্পটি শেষ পর্যন্ত পড়তে বাধ্য হলাম। এটা গল্পের আশ্চর্যজনক গুণ। আপনার গল্পের যথেষ্ঠ উন্নতি হয়েছে। সামনে সেরা গল্পকারদের অন্তভূক্ত হবেন শিগগিরই। ইনশাআল্লাহ। লিখতে থাকুন। আমরা পাঠকরা আপনার লেখা পড়তে থাকব ইনশাআল্লাহ।
ব্যস্ততা সত্ত্বেও আমার গল্পটি পড়ার জন্য, আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, শুকরিয়া।
ফয়জুল মহী ঋদ্ধ অনুভূতির চমৎকার উপস্থাপন। মুগ্ধতা রইলো।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া মায়ার ফিরে আসা, এবং তার উদ্দেশ্যই এই গল্পে ফুটে উঠেছে। ভৌতিক ঘরানার এই গল্পে রয়েছে ভয়,আতঙ্ক আর অদ্ভুতুড়ে ঘটনা

০৫ মে - ২০২৫ গল্প/কবিতা: ৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
কবিতার বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৫