যেখানে দাঁড়িয়ে আছি এ যে শেষ সীমারেখা
এরপর যাওয়া নেই, এর থেকে ফেরা নেই
এখানে দাঁড়িয়ে থাকা, এখানেই গড়িয়ে পড়া
এখানেই অব্যর্থ লয় - বেওয়ারিশ।
কবিতা
যেখানে দাঁড়িয়ে আছি এ যে শেষ সীমারেখা
এরপর যাওয়া নেই, এর থেকে ফেরা নেই
এখানে দাঁড়িয়ে থাকা, এখানেই গড়িয়ে পড়া
এখানেই অব্যর্থ লয় - বেওয়ারিশ।
কবিতা
ধনী-গরিব রাজা-প্রজা
কেউ কারো নয় ভরসা
সবাই যেন বাকরুদ্ধ
সকলের একটাই প্রার্থনা
কবিতা
ঘোমটা দিছে বিশ্ববাসি ঢাকতে নিজের দুঃখ।
কেমন করে দেখাবে সে তার পাপি মুখ।
সভ্যতাকে করতে ধারন পশুর আচরন!
আসলটাকে বন্ধিকরে নকল জাগরন।
কবিতা
সেদিন আমার মেয়ের বিয়ের কথা পাকা হয়ে গেল ।
ওর হবু শাশুড়ি তো খুব খুশি ,
অগ্রিম বাবদ যৌতুকের এতগুলো টাকা,
বিয়ের সময় টিভি, ফ্রিজ , ফার্নিচার ।
এই যাঃ! ভুল হয়ে গেল ।
কবিতা
শোন শোন একদিন
যাবে থেমে এইদিন
আসবে ভোরের আলো,
হৃদয় জানালা খোলে
বিপ্লবের পথে চলে
আসুক ইসলামের আলো।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় দাঁড়ানোর এক ব্যর্থ স্বপ্ন চোখে
রাতের পর রাত রক্তচক্ষু হয়ে পেরিয়ে যায়
তবুও মনের তৃষ্ণা বিশ্বে কোন জলেই মেটে না,
অহায়ত্ব গ্রাস করে গুটিয়ে ফেলে অন্তরকে
কবিতা
তুমি দেখেছো এ আকাশের বিশালতা
যাকে মুছতে পারবেনা কেউ,
দেখেছো পাহাড়ের অসীম উচ্চতা
হেরে যাবে সাগরের ঢেউ।
কবিতা
হঠাৎ পৃথিবী ঘুমায়।
সুনসান নিরবতা রাজপথে।
নির্জন বসে কাঁদে,
রেস্তোরা আর কফি হাউসের কফির পেয়ালা।
কবিতা
সেই দিনের ছোট্ট শিশুটি আজ কারো পিতা ,
যার কাঁধে ঝুলিয়ে রাখে হাজারে ও দায়িত্ব ।
যে কিনা দাপিয়ে বেড়াত দিগ -দিগন্তে ,
যার নামে নালিশের কমতি নেই ,
আজ সেই অন্যকে শাসন করতেছে ,
সেই দিনের ছোট্ট শিশুটি কারো পিতা ।
কবিতা
অসহায় হরিণের মতো বাঘের মুখে স্থির,
দিন-রাত যেমন ছিল তেমনি আছে অধীর
সুদিনের হাতছানি মাঝে মাঝে চোখে ভাসে
পরক্ষণেই বিদ্যুৎ ঝলকানি হৃদয় আকাশে
ভাবি, সব বুঝি স্মৃতিভ্রম; জারি নষ্ট কাব্য
মানুষের পৃথিবীতে আজ মানুষ অসহায়।