খড়িয়া বাজার সোমবারের হাটে মধু পাগলা বিষের বেসাতি করে। ‘ইন্দুর, তেউলাপোকা কোন ছাড়, আড়াই মণি জব্বর পালোয়ান হইবে সাবাড়’। এই বিজ্ঞাপন শুনে ছেলে ছোকরার দল জড়ো হতে থাকে। বিষ বিক্রি হয় সামান্যই।
গল্প
খড়িয়া বাজার সোমবারের হাটে মধু পাগলা বিষের বেসাতি করে। ‘ইন্দুর, তেউলাপোকা কোন ছাড়, আড়াই মণি জব্বর পালোয়ান হইবে সাবাড়’। এই বিজ্ঞাপন শুনে ছেলে ছোকরার দল জড়ো হতে থাকে। বিষ বিক্রি হয় সামান্যই।
গল্প
ধর্ষনের মামলা গুলো বছরকে বছর চলতে থাকে এক সময় ফাইল গুলো কোথায় হারিয়ে যায় কেউ বলতে পারে না ।
আজ আমার মেয়ে কাল আপনার মেয়ে, আজ আমার বোন কালকে আপনার বোন কেউ না ,কেউ ধর্ষনের শিকার হচ্ছে ।
এর জন্য ধর্ষণকারী শুধু একা দায়ী নয় , দায়ী আমরা আপনারা আমাদের সমাজ ।
গল্প
বিছানায় আর থাকতে না পেরে মাথার কাছ থেকে টর্চটা তুলে খিলটা খুলে বাহিরে বেরিয়ে এলো শফিক। বাড়ির পাশের জংলা থেকে অসংখ্য ঝিঝি পোকা ডাকছে। ঝিঝির ডাক ছাড়া আর কোথাও কোনো শব্দ নেই। কী অদ্ভুত! আজ রাত জাগা কোনো পাখির ডাক শোনা যাচ্ছে না।
গল্প
গোলাপবাগ উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ইংরেজি শিক্ষক আনোয়ার সাহেব। রোজ সকালে তিনি আর মিজান সাহেব একসাথে হাঁটতে বের হন। দুজনেরই ডায়াবেটিস হয়েছে। ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে সকালবেলা দুজন হাঁটেন। আজকে হাঁটা শেষ করে তারা একখানে বসে পড়লেন।
গল্প
বিমানে উঠতে গিয়ে তিনি দেখেন তাঁর পরনের লুঙ্গিটি নেই শুধু টাওজারটি রয়েছে, হয়তো ভীড়ের চাপে কখন খুলে পড়েছে। দু একজনকে জিজ্ঞেস করতেই তারা জানায় গেইটে ওটি পরেই তাঁকে ঢুকতে দেখেছে সবাই। অবশেষে খোঁজ নিয়ে দেখেন লুঙ্গি ভর্তি তাঁর ব্যাগটিও নেই। বিমানে উঠে তিনি স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেন- “যাক সব লুঙ্গিই লুঙ্গির দেশে রয়ে গেল”।
গল্প
আমারা যারা সমাজে বসাবাস করি তারাই সামাজিক জীব। এখানে পশু-পক্ষীর কোন স্থান নেই, ভোলারও নেই। ভোলাকে কুকুর হিসেবে দেখি না, অথচ আমারা সমাজের কতটুকুই বা দায়িত্ব পালন করি, ও করে।
গল্প
হাবাগোবা ধরণের বাবুলই বিদ্যে-বিচারে চারজনের শীর্ষে। শুধু তাই নয়, গোবেচারা হলেও সে কিন্তু সুদর্শন। ফকিরাপুলের ফালুমিয়ার মেস বাড়ির এক রুমের চার বাসিন্দা – বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বাবুল; দ্বিতীয় সারির দৈনিক পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর দুজন: বিল্লাল ও হাসমত; আদম ব্যবসায়ী অফিসের কেরানি মুহিব।
গল্প
আল্লাহ ইনসাফ, ইহসান ও আত্মীয়-স্বজনকে দান করার নির্দেশ দেন এবং তিনি অশ্লীলতা, অসৎ কাজ ও সীমা লঙ্ঘন করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদের উপদেশ দেন, যেন তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করো।
আমার শরীরটা ভীষণ খারাপ। কাশিটা ভীষণ জ্বালাচ্ছে! সেই সাথে হাঁচি! কিছুটা জ্বর জ্বরও লাগছে। চুপচাপ বসে ছিলাম। আমার থেকে কিছুটা দূরত্বে বসে নয়ন পেপার মুখস্ত করছে! হ্যাঁ মুখস্তই তো করছে! একেবারে পেপারের ভীতর যেন ঢুকে গেছে! মনে হচ্ছে ভ্যানিস হতে বাকি!
গল্প
জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়েই সোজাসুজি বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে হাজির। পরিচিত কাউকেই দেখতে পাচ্ছে না। মুখটা চুপসে বিবর্ণমুখ। কপালে বুঝি একটা বিড়িও জুটবে না।
পকেটে টাকা নেই। চায়ের দোকানে বসে শুধু এদিকসেদিক তাকাচ্ছে। যদি পরিচিত কাউকে পাওয়া যায়। দোকানে অল্পবয়সী এক ছেলে বসে আছে। জিজ্ঞেস করলো, 'তোমার আব্বায় কই গেছে? দোহানে আয়ে নাই?'