আমার অফিসের ফ্রেঞ্চ পলিশ করা মেহগনি ডেস্কের উপর তিনটে জিনিস আছে। একটা কমলা রঙের টেলিফোন, একটা কাঁচের পেপার ওয়েট, রেবেকা

সততা ছিল। বিনয় ছিল। আর এখন --- আর এখন এসব কিছুই নেই। সব কিছু যেন কিসের টানে ক্রমেই ভেঙে পড়ছে। উইপোকার ঢিবির মত।

সময়টা ছিল মার্চ মাস। খুব সম্ভবতঃ ২৬ শে মার্চ ছিল সেদিন। তখন আমার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা প্রায় আসন্ন, তো পড়াশুনা প্রস্তুততির একফাঁকে খুলনার বাইরে

আমাদের এই জগত সংসারে মানুষে-মানুষে গভীর ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব যেমন আছে তেমনি দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ আর বৈরিতা এসবেরও যেন কমতি নেই ।

বিনয় বাবুর সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখা হলোনা, তিনি কোথায় আছেন, কেমন আছেন, তার কোন খোঁজ কেউ দিতে পারলোনা। গ্রামের এক কোণে তার ছোট্ট একটি বাড়ি ছিল। সেটি এখন আর তার নেই।

সবাই দৌড়ে যাচ্ছে, চারদিকে হুলস্থুল কাণ্ড। কেউই কিছু বলতে পারছেনা। একজনের দেখাদেখি অন্যজনও ছুটছে। শেষ পর্যন্ত গন্তব্যস্থানে এসে সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল!

‘হ্যাপী’ ভালোবাসার দাবী নিয়ে কখনো তর সামনে দাঁড়াবোনা। এমন কথা বলে, গেলো ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে এলাম। ভালোবেসে তাকে হ্যাপী ম্যাডাম বলে ডাকতাম।

হঠাৎ বিস্ময়ঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রাতঃভ্রমণ শেষ করে বাসায় ফিরছি। টি এস সি’র পাশের ফুটপাতে দেখি এক কমলাবিক্রেতা এই সাতসকালেই বসে গেছে কমলার ঝুড়ি নিয়ে।

রাত অনেক হল- ঘুম আসে না মুশফিক সাহেবের । যদিও শরীরে রোগের কমতি নেই তার । কিন্তু ঘুমের ঔষধ যে নিয়মিত খেতে হয় তা ও নয় । প্রতিবার ডায়াগনোসিসের পর

মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।

সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পরে আসে একটা রাত ।যার জন্য সারাদিন পরিশ্রম করে অপেক্ষা করে সেই রাতের ।পৃথিবীর সকল জীবজন্তু থেকে শুরু করে মানুষ পর্যন্ত এই ক্ষনের জন্য

আজ এয়ারপোর্ট রোডটা একদম ফাঁকা মনে হচ্ছে। বুলেট ট্রেনের গতিতে এগিয়ে চলেছে আমাদের সিএনজি। কাজীর দেউড়ি হয়ে লালখান বাজার ক্রস

ঘটনাটা কিছুদিন আগের।
জায়গাটার নাম সাগর। নাঃ, গঙ্গা সাগর নয়, আর কোন সমুদ্রের নাম গন্ধ ও নেই সে’খানে ধারে কাছে।

আমি সবকিছুই গুছিয়ে নিচ্ছি । ছোট্ট একটা ঘর হবে আমাদের। দেয়াল ভর্তি আমার আকাঁনো ছবি,মাটির রকমারি জিনিস,ফুলের টব।

বাঁধন দেখতে যেমন মিষ্টি, দুষ্টুমিতেও হয়েছে সবার সেরা। খুব রাগ। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করতে যায় না কারণ কান্নাকাটি একবার শুরু করে দিলে দুবেলা