আমাদের এই জগত সংসারে মানুষে-মানুষে গভীর ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব যেমন আছে তেমনি দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ আর বৈরিতা এসবেরও যেন কমতি নেই ।

হঠাৎ বিস্ময়ঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রাতঃভ্রমণ শেষ করে বাসায় ফিরছি। টি এস সি’র পাশের ফুটপাতে দেখি এক কমলাবিক্রেতা এই সাতসকালেই বসে গেছে কমলার ঝুড়ি নিয়ে।

গত কয়েকদিন যাবত স্নেহা তৌহিদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে । কিন্তু, করা যাচ্ছেনা । কারণ, তৌহিদ যে ফোন নাম্বার দিয়েছিল, তা প্রায় সময়ই বন্দ থাকে ।

আমি সবকিছুই গুছিয়ে নিচ্ছি । ছোট্ট একটা ঘর হবে আমাদের। দেয়াল ভর্তি আমার আকাঁনো ছবি,মাটির রকমারি জিনিস,ফুলের টব।

এখানে সবাই— আমার মতোই
প্রজ্বলিত স্বার্থপর।

আজ এয়ারপোর্ট রোডটা একদম ফাঁকা মনে হচ্ছে। বুলেট ট্রেনের গতিতে এগিয়ে চলেছে আমাদের সিএনজি। কাজীর দেউড়ি হয়ে লালখান বাজার ক্রস

বাঁধন দেখতে যেমন মিষ্টি, দুষ্টুমিতেও হয়েছে সবার সেরা। খুব রাগ। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করতে যায় না কারণ কান্নাকাটি একবার শুরু করে দিলে দুবেলা

বিনয় বাবুর সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখা হলোনা, তিনি কোথায় আছেন, কেমন আছেন, তার কোন খোঁজ কেউ দিতে পারলোনা। গ্রামের এক কোণে তার ছোট্ট একটি বাড়ি ছিল। সেটি এখন আর তার নেই।

সুমিত কলেজের সামনের রাস্ততে দাড়িয়ে আছে মৌমিতার অপেক্ষয়। দূর রাস্ততে যতদূর দেখা যায় সুমিত লক্ষ্য করে। মৌমিতার মুখটা আস্তে আস্তে দেখা যাচ্ছে।

জয়ের মাথা আজকে প্রচণ্ড গরম। অসম্ভব রকম খিঁচড়ে আছে তার মেজাজ। সবকিছু তার ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করছে। ইচ্ছে করছে... একবার,

সততা ছিল। বিনয় ছিল। আর এখন --- আর এখন এসব কিছুই নেই। সব কিছু যেন কিসের টানে ক্রমেই ভেঙে পড়ছে। উইপোকার ঢিবির মত।

ভালবাসাও লালন পালন করতে হয়।বুকের ভেতরে।তা না হলে ভালবাসা হারিয়ে যায়।আর একবার যে ভালবাসাটা হারিয়ে যায় কাকতালীয় তাকে খুঁজে পাওয়া গেলেও তাকে আর

পৃথিবীর আদি সকালকে রূপাš—র করে ব্যাকুল কামনার আকাক্সখায় ধীরে ধীরে শুভ আর অশুভের স্পর্শে কোলাহল পূর্ণ সকাল জেগে উঠছে। বিচিত্র ফুলের গন্ধে প্রকৃতি জেগে উঠছে।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। দুপুর আড়াইটার সময় সাতক্ষীরা বাস স্টেশনে নেমে আবাসিক হোটেল খুঁজতে লাগলাম। এ এলাকায় প্রথম এসেছি।

ঠিক যেন বনলতা সেন!
পাখির বাসার মতো ডাগর ডাগর দুটি চোখ। শিল্পীর তুলিতে আঁকা তাতে মসৃণ, নিমেষ ভ্রæ যুগল।