আমি সবকিছুই গুছিয়ে নিচ্ছি । ছোট্ট একটা ঘর হবে আমাদের। দেয়াল ভর্তি আমার আকাঁনো ছবি,মাটির রকমারি জিনিস,ফুলের টব।

‘হ্যাপী’ ভালোবাসার দাবী নিয়ে কখনো তর সামনে দাঁড়াবোনা। এমন কথা বলে, গেলো ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে এলাম। ভালোবেসে তাকে হ্যাপী ম্যাডাম বলে ডাকতাম।

২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। দুপুর আড়াইটার সময় সাতক্ষীরা বাস স্টেশনে নেমে আবাসিক হোটেল খুঁজতে লাগলাম। এ এলাকায় প্রথম এসেছি।

ভালবাসাও লালন পালন করতে হয়।বুকের ভেতরে।তা না হলে ভালবাসা হারিয়ে যায়।আর একবার যে ভালবাসাটা হারিয়ে যায় কাকতালীয় তাকে খুঁজে পাওয়া গেলেও তাকে আর

গত কয়েক দিন ধরে শরীরটা ভাল যাচ্ছেনা তারাবানুর। দিন দিন শরীর অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কোমরের ব্যাথাটা আরও বেড়েছে, বেশিক্ষন এক জায়গায় বসে থাকলে

আজ এয়ারপোর্ট রোডটা একদম ফাঁকা মনে হচ্ছে। বুলেট ট্রেনের গতিতে এগিয়ে চলেছে আমাদের সিএনজি। কাজীর দেউড়ি হয়ে লালখান বাজার ক্রস

ঠিক যেন বনলতা সেন!
পাখির বাসার মতো ডাগর ডাগর দুটি চোখ। শিল্পীর তুলিতে আঁকা তাতে মসৃণ, নিমেষ ভ্রæ যুগল।

আমার অফিসের ফ্রেঞ্চ পলিশ করা মেহগনি ডেস্কের উপর তিনটে জিনিস আছে। একটা কমলা রঙের টেলিফোন, একটা কাঁচের পেপার ওয়েট, রেবেকা

প্রচণ্ড গরম। হাঁসফাঁস অবস্থা। এতোটুকু স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না। কদিন থেকেই শুরু হয়েছে এমন। জ্যৈষ্ঠের খরতাপ বুঝি একেই বলে। বৃষ্টির দেখা নেই।

মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।

হঠাৎ বিস্ময়ঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রাতঃভ্রমণ শেষ করে বাসায় ফিরছি। টি এস সি’র পাশের ফুটপাতে দেখি এক কমলাবিক্রেতা এই সাতসকালেই বসে গেছে কমলার ঝুড়ি নিয়ে।

জয়ের মাথা আজকে প্রচণ্ড গরম। অসম্ভব রকম খিঁচড়ে আছে তার মেজাজ। সবকিছু তার ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করছে। ইচ্ছে করছে... একবার,

আমাদের এই জগত সংসারে মানুষে-মানুষে গভীর ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব যেমন আছে তেমনি দ্বন্দ্ব-বিদ্বেষ আর বৈরিতা এসবেরও যেন কমতি নেই ।

সততা ছিল। বিনয় ছিল। আর এখন --- আর এখন এসব কিছুই নেই। সব কিছু যেন কিসের টানে ক্রমেই ভেঙে পড়ছে। উইপোকার ঢিবির মত।

সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পরে আসে একটা রাত ।যার জন্য সারাদিন পরিশ্রম করে অপেক্ষা করে সেই রাতের ।পৃথিবীর সকল জীবজন্তু থেকে শুরু করে মানুষ পর্যন্ত এই ক্ষনের জন্য