এখানে সবাই— আমার মতোই
প্রজ্বলিত স্বার্থপর।

পল্টু ও রঞ্জু দুই বন্ধু। এক সাথে গ্রামের স্কুলে পড়ে। নিজেদের মধ্যে খুব ভাব। যাকে বলে একেবারে গলায় গলায় বন্ধুত্ব। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত তাদের বন্ধুত্ব দেখে মানিকজোড়

ট্রেন উঠে বুঝতে পারি যে আমার পুনর্জন্ম হয়েছে। আমি আর আমি নই। আর.কে সিং নামের ৪৬ বছরের একটা অশরীরী আমার ওপর ভর করেছে।

মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।

আজ এয়ারপোর্ট রোডটা একদম ফাঁকা মনে হচ্ছে। বুলেট ট্রেনের গতিতে এগিয়ে চলেছে আমাদের সিএনজি। কাজীর দেউড়ি হয়ে লালখান বাজার ক্রস

শারিরিক মানষিক সব দিক দিয়েই বিষন্নতায় আক্রান্ত ইভানা জীবনের চরম হতাশায় জীবন নামক ভাড় বহন করে চলছিল। বয়স কত সবে ২৫ পার করেছে।

সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পরে আসে একটা রাত ।যার জন্য সারাদিন পরিশ্রম করে অপেক্ষা করে সেই রাতের ।পৃথিবীর সকল জীবজন্তু থেকে শুরু করে মানুষ পর্যন্ত এই ক্ষনের জন্য

আমার অফিসের ফ্রেঞ্চ পলিশ করা মেহগনি ডেস্কের উপর তিনটে জিনিস আছে। একটা কমলা রঙের টেলিফোন, একটা কাঁচের পেপার ওয়েট, রেবেকা

অমিয়-এর সঙ্গে মিথিলার এটা সেটা নিয়ে দ্ব›দ্ব লেগেই থাকে। ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অমিয়-এর সাথে তার প্রায়ই মত বিরোধ দেখা দেয়।

শহরের দুই নামকরা গুণ্ডা তুফান ও সীজার । সাধারণত বিপরীত পক্ষ পরস্পরের মিত্রপক্ষ হয় । কিন্তু এখানে তা নয় ।দুজনে দুজনের চরম স্ত্রু । কে কাদের কত লোক মারতে পারে-- এই নিয়ে প্রতিযোগিতা হরদম

গত কয়েক দিন ধরে শরীরটা ভাল যাচ্ছেনা তারাবানুর। দিন দিন শরীর অনেক খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কোমরের ব্যাথাটা আরও বেড়েছে, বেশিক্ষন এক জায়গায় বসে থাকলে

সবাই দৌড়ে যাচ্ছে, চারদিকে হুলস্থুল কাণ্ড। কেউই কিছু বলতে পারছেনা। একজনের দেখাদেখি অন্যজনও ছুটছে। শেষ পর্যন্ত গন্তব্যস্থানে এসে সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল!

সামনে তাকিয়ে দেখল দিগন্তের দিকে রাস্তাটা বড্ড অগোছালো । এঁকে বেঁকে কোথায় চলে গেছে । কিছুতেই নাগাল পায় না বিহান । কিছুটা এগিয়ে

২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাস। দুপুর আড়াইটার সময় সাতক্ষীরা বাস স্টেশনে নেমে আবাসিক হোটেল খুঁজতে লাগলাম। এ এলাকায় প্রথম এসেছি।

ঘটনাটা কিছুদিন আগের।
জায়গাটার নাম সাগর। নাঃ, গঙ্গা সাগর নয়, আর কোন সমুদ্রের নাম গন্ধ ও নেই সে’খানে ধারে কাছে।