আমি সবকিছুই গুছিয়ে নিচ্ছি । ছোট্ট একটা ঘর হবে আমাদের। দেয়াল ভর্তি আমার আকাঁনো ছবি,মাটির রকমারি জিনিস,ফুলের টব।

সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পরে আসে একটা রাত ।যার জন্য সারাদিন পরিশ্রম করে অপেক্ষা করে সেই রাতের ।পৃথিবীর সকল জীবজন্তু থেকে শুরু করে মানুষ পর্যন্ত এই ক্ষনের জন্য

জয়ের মাথা আজকে প্রচণ্ড গরম। অসম্ভব রকম খিঁচড়ে আছে তার মেজাজ। সবকিছু তার ভেঙে ফেলতে ইচ্ছে করছে। ইচ্ছে করছে... একবার,

বীণা সাত আট বছর বয়স থেকে জোয়ার্দার বাড়ি কাজ করে। সকাল থেকে গভীর রাত অব্দী কাজের বিনিময়ে আধা পেট ভাত আর দুখানা পুরাতন কাপুড় পায়!

শহরের দুই নামকরা গুণ্ডা তুফান ও সীজার । সাধারণত বিপরীত পক্ষ পরস্পরের মিত্রপক্ষ হয় । কিন্তু এখানে তা নয় ।দুজনে দুজনের চরম স্ত্রু । কে কাদের কত লোক মারতে পারে-- এই নিয়ে প্রতিযোগিতা হরদম

পল্টু ও রঞ্জু দুই বন্ধু। এক সাথে গ্রামের স্কুলে পড়ে। নিজেদের মধ্যে খুব ভাব। যাকে বলে একেবারে গলায় গলায় বন্ধুত্ব। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত তাদের বন্ধুত্ব দেখে মানিকজোড়

সুমিত কলেজের সামনের রাস্ততে দাড়িয়ে আছে মৌমিতার অপেক্ষয়। দূর রাস্ততে যতদূর দেখা যায় সুমিত লক্ষ্য করে। মৌমিতার মুখটা আস্তে আস্তে দেখা যাচ্ছে।

এখানে সবাই— আমার মতোই
প্রজ্বলিত স্বার্থপর।

সামনে তাকিয়ে দেখল দিগন্তের দিকে রাস্তাটা বড্ড অগোছালো । এঁকে বেঁকে কোথায় চলে গেছে । কিছুতেই নাগাল পায় না বিহান । কিছুটা এগিয়ে

বাঁধন দেখতে যেমন মিষ্টি, দুষ্টুমিতেও হয়েছে সবার সেরা। খুব রাগ। ইচ্ছের বিরুদ্ধে কেউ কিছু করতে যায় না কারণ কান্নাকাটি একবার শুরু করে দিলে দুবেলা

বিনয় বাবুর সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখা হলোনা, তিনি কোথায় আছেন, কেমন আছেন, তার কোন খোঁজ কেউ দিতে পারলোনা। গ্রামের এক কোণে তার ছোট্ট একটি বাড়ি ছিল। সেটি এখন আর তার নেই।

‘হ্যাপী’ ভালোবাসার দাবী নিয়ে কখনো তর সামনে দাঁড়াবোনা। এমন কথা বলে, গেলো ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে এলাম। ভালোবেসে তাকে হ্যাপী ম্যাডাম বলে ডাকতাম।

সময়টা ছিল মার্চ মাস। খুব সম্ভবতঃ ২৬ শে মার্চ ছিল সেদিন। তখন আমার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা প্রায় আসন্ন, তো পড়াশুনা প্রস্তুততির একফাঁকে খুলনার বাইরে

মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।

সবাই দৌড়ে যাচ্ছে, চারদিকে হুলস্থুল কাণ্ড। কেউই কিছু বলতে পারছেনা। একজনের দেখাদেখি অন্যজনও ছুটছে। শেষ পর্যন্ত গন্তব্যস্থানে এসে সবার চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল!