চৈত্র সংক্রান্তির রাইত। নদীতে সীনা-পানি। নৌকার চলন বন্ধ হইয়্যা গ্যাছে।
-পিন্ধনের কাপড় খুইল্লা-লইয়া নদী পার হওন ঠ্যাকের কথা।

প্রতিনিয়ত কূপ খনন করেন তিনি
বুদ্ধির ছ্বটায় গড়া বড়ো নির্লিপ্ত সুন্দর সে গুহা

পৃথিবীর আদি সকালকে রূপাš—র করে ব্যাকুল কামনার আকাক্সখায় ধীরে ধীরে শুভ আর অশুভের স্পর্শে কোলাহল পূর্ণ সকাল জেগে উঠছে। বিচিত্র ফুলের গন্ধে প্রকৃতি জেগে উঠছে।

তুমি এসেছিলে
চতুরঙ্গের প্রথম চালে..

আমার কলম কি সুখ পেয়েছো
ছিন্নভিন্ন করে ,

মানুষের ভিড়ে লুকিয়ে আছে হাজারো চরিত্রের মানুষ। কেউ রশিক, কেউবা ভাবুক, কেউ শান্ত আবার কেউ চঞ্চল, কেউ নরম মানুশিকতা হয়তোবা কেউ গরম প্রকৃতির।

গহীন সমুদ্দুরে ভাসান দিলাম নিথুয়া পাথার জলে
হৃদি লখিন্দর আমার

এখানে সবাই— আমার মতোই
প্রজ্বলিত স্বার্থপর।

শেষাংশে এখনো চৈত্রের লেলিহান স্রোত
সেখানে বৈশাখী মেঘে ডুব দেয়া

প্রিয় গন্ধরাজ আর ফুঠেনা
আমার টবে

বাঁধন ছিঁড় না বন্ধু।
কথা দিচ্ছি তোমায়-

সামনে তাকিয়ে দেখল দিগন্তের দিকে রাস্তাটা বড্ড অগোছালো । এঁকে বেঁকে কোথায় চলে গেছে । কিছুতেই নাগাল পায় না বিহান । কিছুটা এগিয়ে

গত কয়েকদিন যাবত স্নেহা তৌহিদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে । কিন্তু, করা যাচ্ছেনা । কারণ, তৌহিদ যে ফোন নাম্বার দিয়েছিল, তা প্রায় সময়ই বন্দ থাকে ।

হঠাৎ বিস্ময়ঃ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রাতঃভ্রমণ শেষ করে বাসায় ফিরছি। টি এস সি’র পাশের ফুটপাতে দেখি এক কমলাবিক্রেতা এই সাতসকালেই বসে গেছে কমলার ঝুড়ি নিয়ে।

তবুও আমি বিক্ষুব্ধ
কারণ, আমিই স্বঘোষিত সর্বময় কর্তত্ব !