জীবনালেখ্যর নাতিদীর্ঘ খতিয়ান মূলে
এখন ও জীবন প্রদীপ জ্বলে জোনাকীর মত

প্রস্তর এর নির্যাস থেকে প্রণীত শৈবালে
ধ্বনিত মোর , প্রথম স্পন্দন

আকাশে অক্ষত চাঁদ আকীর্ণ হাসি মুখে
যেন ঝুলে আছে তোমার ঝুল বারান্দায়

সততা ছিল। বিনয় ছিল। আর এখন --- আর এখন এসব কিছুই নেই। সব কিছু যেন কিসের টানে ক্রমেই ভেঙে পড়ছে। উইপোকার ঢিবির মত।

তুমি এসেছিলে
চতুরঙ্গের প্রথম চালে..

তোমার সাথে আমার পরিচয় ছিল
এ বিষয়টা ভুলে যেতে চাইছি,

বদলে গেলো তোমার মন
বদলে যাওয়া ছিল কি দরকার

‘হ্যাপী’ ভালোবাসার দাবী নিয়ে কখনো তর সামনে দাঁড়াবোনা। এমন কথা বলে, গেলো ৯ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরে এলাম। ভালোবেসে তাকে হ্যাপী ম্যাডাম বলে ডাকতাম।

তুমি ছিলে, রাতগুলো ছিল মধুময়,
তুমি ছাড়া, দিন শেষে বুকে বাড়ে ভয়।

ভালবাসাও লালন পালন করতে হয়।বুকের ভেতরে।তা না হলে ভালবাসা হারিয়ে যায়।আর একবার যে ভালবাসাটা হারিয়ে যায় কাকতালীয় তাকে খুঁজে পাওয়া গেলেও তাকে আর

আরে কাকা! তুমি কেমন আছ?
এবার এলে বহুদিন পর যে।

ছায়ারা সরে যাবে, জানি সূর্য উঠবে
মৃত সব গাছের নিচে আগুন জ্বলবে

মামা এলেন গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাবেন বলে। দীর্ঘদিন রোগে আক্রান্ত। বয়সের তুলনায় বেশি বুড়ো হয়ে গেছেন মনে হয়। দেশের বিখ্যাত ডাক্তারদের তালিকা জোগাড় করেছেন।

সময়টা ছিল মার্চ মাস। খুব সম্ভবতঃ ২৬ শে মার্চ ছিল সেদিন। তখন আমার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা প্রায় আসন্ন, তো পড়াশুনা প্রস্তুততির একফাঁকে খুলনার বাইরে

হাপিত্যেশ করে সময় কাটানো বড় কষ্টকর
চোখের চারপাশ জুড়ে ক্রমশ: নেমে আসে আঁধার