এইমাত্র ‘এমিরাটস্ এয়ার লাইন্স’ এর বোয়িং ৭০৭ বিশাল দেহ নিয়ে বিকট শব্দে ঢাকার মাটিকে আড়ি দিয়ে উড়ে গেল।

স্মৃতিগুলো ঝাপ্সা হয়ে যায়। নীরব ক্লান্ত শ্রান্ত শরিরে রাজশাহি রেল স্টেশনের ২ নং প্লাটফর্মের দক্ষিন দিকের ফাকা জায়গায় বসে পরে হতাস হয়েই।

খেলা খেলা খেলা,
জীবনটাতো পথের প্রান্তে,

ভ্যান চলিতেছে। ভ্যানের উপর মালপত্র। খাট, টেবিল, দুটা চেয়ার, তোষক, থালা, বাটি, বটী আরো অনেক গুরাগারি জিনিস গিট্টু দিয়া বাঁধা। আর তার উপর

শফিক সাহেবের বাম হাতের কব্জিতে দামী ঘড়ি আছে, হাতে ধরা স্যামসাং গ্যালাক্সীর হোম স্ক্রীনেও টাইম দেখাচ্ছে, তবুও শফিক সাহেব সময় দেখার

জানালার ধারে চুপ করে বসে বাইরের দিকে তাকিয়েই ছিলাম । বাইরে অঝোরে বৃষ্টি পড়ায় বেশি দূর নজরই চলে না । মাঝে মধ্যে বৃষ্টির ঝাপটা এসে আমাকে ভিজিয়ে দিয়ে যাচ্ছিল

খাদিজা বেগমের ঘুম ভেঙ্গে যায় কতগুলো মানুষের সম্মিলিত চিৎকারে। দুপুরে খাওয়ার পর প্রতিদিনের মত আজও ছোট খোকনকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন।

আজকাল ঘুনে ধরা মন অকারণেই অস্থির থাকে। সুন্দর পৃথিবীর সব কিছুই অসুন্দর লাগে। ভাল লাগার অনুভুতি কখনো কিঞ্চিতের জন্য ফিরে আসে।

পৃথিবী শুধু ভালোবাসার কথা শুনতে চায়। প্রেম আর বিরহকে স্মৃতি করে রাখতে চায়। তারপরও পৃথিবী বার বার প্রশ্ন করে। জ্ঞানের জিজ্ঞাসায় হেঁটে যায় নিজেকে

মাহমুদার দর্শন ছিল ‘‘ডাক্তারের উচিৎ ডক্তারকেই বিয়ে করা।’’ ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে উঠতে মাহমুদা প্রথম স্থান অধিকার করে উঠেছিল।

না, না, না – কিছুতেই এ ঘর ছেড়ে বাহিরে পা দেবে না অনিতা। তাঁর নিজের এ ঘর দোর, তাঁর স্বামীর বসত ভিটা । সেখান থেকে তাঁকে স্থানচ্যুত করে কার

মেয়েটার সঙ্গে প্রথম দেখা হয়েছিল উচ্চ বিদ্যালয়ের সিঁড়ির নিচে । দৌড়ে ওপর থেকে নিচে নামছিল সে । হঠাৎ সেলিমের সাথে ধাক্কা খায় । ব্যথা পেয়ে ওহঃ

কখনও নিজেই জানি না কতটুকু দুঃখ ধরা থাকে বুকে ! অজান্তে কখনও তা ফেটে পড়ে--অশ্রুময় হয়ে ওঠে দুটি গাল।

ফেসবুকেই প্রেম।এর আগেও প্রেম করেছি কিন্তু এবারেরটা এক্সেপশনাল ।
অনেকদিন হল প্রেমের...প্রায় এক বছর।ইচ্ছে করেই দেখা করিনি...চলছে চলুক!

শিহাব এখন স্বরচিত ব্যথার পাহাড়ের চুড়ায দাঁড়িয়ে যবনিকার চুড়ান্ত প্রহরের অপেক্ষায়! জীবন যে উত্থান আর পতনের সমন্বিত রূপ শিহাবের জীবন ই তার উৎকৃষ্ট