মৃত্যু এক আশ্চর্য জিনিস,কত সহজেই সে মানুষের বয়সকে থামিয়ে দেয়।রাহাতের ছবিটার দিকে তাকিয়ে এই কথাটাই ভাবছিলেন সেলিনা বেগম।

আনন্দ আর মজা পেতে পাড়া সুদ্ধ লোকের হাড় জ্বালাতন করাই যেন সুজন নিজের একমাত্র দায়িত্ব হিসাবে গ্রহণ করেছে! কারো কোনো প্রয়োজনীয় জিনিস

চাওয়া না চাওয়া কিংবা যুক্তি তর্ক-অত কিছু মিশিয়ে হালকা জীবনটাকে জটিল করিনি ছাত্রী জীবনে। একটা রাতের ঘুম, তারপর ঘুম থেকে উঠে সকালেই

শ্যামবাজারের অভয়দাস লেনের ২৫১/৫/২এ বাড়িটার সামনে গাড়ী এসে থামল। গাড়ী থেকে নেমে চারিদিকে তাকালাম। প্লাস্টারবিহীন দোতালা বাড়িটার আশেপাশে

আজিজ মিসির আর রেবেকার ডিভোর্স হয়েছিল পনের বছর আগে । সেটার একটা যুক্তিযুক্ত কারণ ও ছিল।দেশের একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হিসেবে

মাগো, বাড়িতে কেউ আছেন গো মা? আমারে একটু ভিক্ষা দ্যান গো মা? একজন বৃদ্ধ মানুষের ডাক শুনে দরজা খোলে রতন। রতন এ বাড়িরই ছোট ছেলে।

- এখানটায় আমরা আড্ডা দিতাম নারে ?
- হু , আপনার এখনও মনে আছে এই যায়গাটার কথা।

মা
আমার লেখা এই চিঠি যখন তোমরা পাবে ততদিনে আমি আর এই দুনিয়া ছেড়ে অন্য ভুবনে।

আজ মোটর সাইকেল চালানো শিখতে যাবে সিফাত। আগেও দু’বার গিয়েছিলো। তেমন সফল হয়নি। শিখার তেমন তাগাদাও ছিলো না তখন। তবে আজ

গাম বুট
শীতের রাত, একটু আস্তে গেলে গায়ে শীত যেন কামড় দেয়। তাই দ্রুত পা চালায় অয়ন।

খাদিজা বেগমের ঘুম ভেঙ্গে যায় কতগুলো মানুষের সম্মিলিত চিৎকারে। দুপুরে খাওয়ার পর প্রতিদিনের মত আজও ছোট খোকনকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন।

-কিরে, চুপ করে আছিস কেন? কিছু বল!
-ও হ্যাঁ কি যেন বললে?

এই তিন চার দিন হল পায়ে চোট লাগার জন্য ঘরে বসে আছি । কয়দিন আগে খেলার শেষে টিক্কা বিল্লুর সাথে ঠেলাঠেলি হয় । আর সেই কথা ভাবতে ভাবতে

এই পিচ্চি, অনেক হইছে, অহন উঠ ।
তেতুলের বিচির মত দাঁতগুলো খিচিয়ে লাল বর্ণের চোখ বিস্ফারিত করে পাঁচ/ছ’বছরের

মোহন কিছুক্ষন আগেই এককাপ চা দিয়ে গেছে টেবিলে, চা খাবার কথা বরাবরের মত ভুলে গেছি। সত্যি বলতে চা খাবার কথা আমার বিশেষ মনে থাকে