কনক রহমানের গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলায়। যে গ্রামে বাড়ি তাকে গ্রাম না বলে উপশহর বলা যেতে পারে। কনক রহমান থাকে ঢাকা। চাকরি করে একটা এন.জি,ও. তে। ওর স্ত্রী, শায়লা রহমান একটা ব্যাংকে আছে।
-
গল্পমায়ের জন্য ভালোবাসাআফরোজা অদিতি
-
গল্পশুধু মা নেইমুসলিম উদ্দিন অর্জু
মধ্যরাত ঘুম ভাঙ্গতেই নিজের ওপর খানিকটা বিরক্ত হয় অভী। আজো ঘুমানোর পূর্বে বাতি নিভানো হয়নি। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে মৃত স্ত্রীর কথা মনে করে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছাড়ে সে।
-
গল্পস্বল্প যাত্রা,অল্প রদতির্যক রহমান
রুম থেকে বেড় হয়ে জনতা হাউজিং এর গেটের সামনে দাঁড়িয়েছি রিক্সায় উঠব বলে।আজ কাল যা ভারা বেড়েছে বলার অপেক্ষা রাখেনা।বলা নেই কওয়া নেই দশ টাকার ভাড়া বিশ টাকা,
-
গল্পমায়ের সাথে সন্তানের অদৃশ্য বন্ধনমিজানুর রহমান রানা
"স্লামালাইকুম"। কামরায় প্রবেশ করলো ২০/২২ বয়েসী একটি মেয়ে। আমি তাকে দেখে চমকে উঠলাম। বললাম, "আরে অনন্যা, তুমি কোত্থেকে?"
-
গল্পমরীচিকা প্রসূতরাহাত
ফ্ল্যাশ মারার কারণে একটু কুঁচকে গেছে চোখ দুটো । তাও মুখের দুষ্টু হাসিটা ধরে রেখেছে। যেটা ম্লান করে দিয়েছে পেছনের নদী আর আকাশের অংশটুকু।
-
গল্পঅরিন্দমশেখর সিরাজ
আমি যা ছিলাম এখনোও তাই আছি।বিশ্বাস কর অরিন্দম।চুলের জুলফিতে দুই একটা গোছিতে ধবধবে সাদা কাশ ফুলের রং লেগেছ।চেহারাতে বোধ হয় একটু বয়স্ক বলি রেখার ছাপও পড়েছে।
-
গল্পএকজন আলোকিত মানাজমুল হাসান নিরো
সেদিন আমাদের ঘরে চাল ছিল না। মা রান্না চড়াতে পারে নি। দাদীদের আলাদা সংসার। আলাদা রান্না। দাদীরা বসে ভাত খাচ্ছে। মা আমাকে একটা প্লেট হাতে দিয়ে পাঠাল দাদীর কাছে।
-
গল্পআমার মায়ের কান্নাআল-আমিন
আমি তখন অনেক ছোট। ক্লাস থ্রি কি ফোরে পড়ি। আমি শহরের বাসা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেছি। বেড়াতে যাওয়া মানে আমন ধান কাটার সময় । অর্থাৎ অক্টোবর মাস। নবান্ন ততদিনে শেষ।
-
গল্পতাবিজশেখর সিরাজ
বাতাসে ভাসা ভাসা উড়ো খবর পেয়েছিল।তজুমদ্দিন বাড়ি আসবে।বাড়ির বুড়ো বয় জোষ্ঠ প্রবীণ একলাছ উদ্দিন মিয়া তাতে তেমন কর্ণপাত করেন নাই।তজুমদ্দিন সাধারণত ঈদের ছুটি ছাড়া প্রায় বলতে গেলে বাড়িতে তার আসাই হয়ে উঠে না।
-
গল্পবিষাদ-বিচ্ছেদ্ক্ষণরংধনু
জ্ঞান বিকশিত হবার পর থেকে মা কে দু’কাপড়ের বেশি পড়তে দেখেনি রতন । কতবেলা অভুক্ত কিংবা আধ পেটা থেকে থেকে মা তাকে আজ এ পর্যায়ে এনেছে তা তার চেয়ে বেশি আর কে জানে ? আর সেই
মে ২০১১ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মার্চ,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।