সকাল থেকে কত আবোল-তাবোল ভাবছি। কিছুই ভালো লাগছে না। হঠাৎ গান শুনে আমি চমকে যাই।
আমি কখনো যাইনি জলে, কখনো ভাসিনি নীলে;
কখনো রাখিনি চোখ, ডানামেলা গাঙচিলে।
আবার যখন তুমি সমুদ্রস্নানে যাবে,
আমাকেও সাথে নিও, নেবে কি আমায়;
-
গল্প
তিরু, তোর জন্যসাদিয়া সুলতানা -
গল্প
আর্বতনএলিজা রহমানসুজনের মনে পড়ল নামপাড়া গ্রামের শুকনি বিলের কথা । এই বিলের পাশে একটা বটবৃক্ষ আছে , এই গাছের নীচে বসে কবি নজরুল ইসলাম বাঁশিতে সুর তুলতেন । এটির নাম এখন হয়েছে নজরুল বটবৃক্ষ ।
-
গল্প
নীরব প্রস্থানআসাদুজ্জামান খানটিটিং। টিটিং । তীক্ষ্ণ শব্দে ধরমর করে উঠলাম। মুঠোফোনে আলো জ্বলছে। একটু ধাতস্ত হতে বুঝলাম, বার্তা / ‘মেসেজ’ এসেছে। রাত তিনটা বাজে। বিরক্ত লাগে। এই গভীর রাতে সাধারনত ‘মেসেজ’ আসেনা।
-
গল্প
ছকARJUN SARMAরিমঝিম - রিমঝিম - রিমঝিম রিমিরিমি - ঝিমঝিম রিমঝিম - রিমঝিম। নক্ষত্ররায় জানলায় দাঁড়িয়ে। বৃষ্টিপতনের মিষ্টি ধূনি মরমে পশেছে। ঘর নেই ,দোর নেই , পরিচিত জগৎ নেই ,যেন এক অপরিচিত অনুভূতি। আঁখিপল্লব বিস্ফারিত ,তবু দর্শনানুভূতি লুপ্ত।
-
গল্প
উড়োচিঠিশৈলেন রায়সপ্ন দেখেফেলেছিলাম, একটা লাল শাড়ী, খোলা চুলে তুই মাথাটা নিচু করে তাকিয়ে আছিস মাটির দিকে, বৃষ্টির ফোটাগুলো অদ্ভুত ভাবে গড়িয়ে পড়ছিল তোর নাক, চুল আর শাড়ীর আচল বেয়ে।
-
গল্প
অরুনব্রজলাটসূর্যটা যখন চোখ কচলাতে কচলাতে পূবের জানালায় অবস্থান নিয়েছে ততোক্ষণে অরুনের ঘুম ভেঙ্গেছে।
গেল ভাদ্রে অরুনের বয়স পাঁচে পড়েছে। পাঁচ বছরের এই ছোট্ট শিশুটি ইতিমদ্ধেই জেনে গেছে তার জীবনের চৌরাস্তা কোথায় এসে মিলিত হয়েছে। শুধু সেই রাস্তার কোন প্রস্থে তার অবস্থান আর রাস্তার দৈর্ঘই বা কত সেটা তার এখনও অজানা। -
গল্প
জাভেদ স্যারমিঠুন মণ্ডলবয়স ৬২ হয়ে গেছে কিন্তু দূর থেকে দেখলে ৫০ এর ঘরেই মনে হয়। চুল গুলো কলপ করা। পেটানো শরীর। শরীরে একটুকুও অতিরিক্ত মেদ নেই। জাভেদদা হাতে মাইক্রোফোন নিয়ে কয়েক মুহূর্ত দর্শকদের দিকে চেয়ে রইলেন।
-
গল্প
নাদের খানের শেষ ক’দিJamal Uddin Ahmedকান্দুমোড়ল ছাল ওঠা সাইড ব্যাগ বগলেচাপিয়ে নদ্দাবাসষ্ট্যাণ্ডে নেমে কালা চাঁদপুর রাস্তা ধরে গুলশানের দিকে এগুতে এগুতে মাঝখানে বিসমিল্লাহ্ হোটেল এণ্ড রেষ্টুরেন্টে ঢুকে একটা মোগলাইয়ের অর্ডার দিয়ে দুই গ্লাস পানি
-
গল্প
জীবনবিলাসমিলন বনিকইমরান গর্বের সাথে বলে, জীবনে বিয়েটা মুখ্য নয়। সংসার নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে পারাটায় বড় কথা। ইমরানের বয়ান থেকে সেটাই স্পষ্ট।
-
গল্প
সংসারীমালিহা নামলাহজামিলা হ্যা সূচক মাথা নাড়লো। তার মুখ অসম্ভব গম্ভীর হয়ে গিয়েছে। এশা তাকে এক হাত দিয়ে বুকে টেনে নিলো। সে অঝোরে কাঁদলো। এতো কষ্ট ঐ ছোট্ট বুকটার ভেতরে কিভাবে জমে ছিলো কে জানে! একটু পর সচেতনভাবে চোখ মুছে উঠে দাঁড়ায়, বলে,
– আমি যাই, ভাই দুইডা না খাইয়া আছে।
আগষ্ট ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
