মা রাফি ব্যাংকে চাকরী পেয়েছে এখন ই ওর বিয়েটা দিতে চাইছে।কিন্তু মা আমি রাফি কে ছাড়া বাচবো না।
পাগলি মেয়ে রাফি কে বল ওর বাবা মা কে আমার সাথে দেখা করতে বল।
-
গল্প
প্রশ্নরিনিয়া সুলতানা -
গল্প
প্রশ্নMkchy ranaদুলাল চৌঃ-সুখের বিপরীত শব্দ কি যেন?
কেয়ার টেকার-কষ্ট
দুলাল চৌঃ-নাড়িছেড়া ধন এটাই দিল ।
কেয়ার টেকার-কি বলিল
দুলাল চৌঃ-বলিল
সুখে থাক বাপধন
সুখের নিদ্রা যাও -
গল্প
নওমীরূপক বিধৌত সাধুআই লাভ ইউ, স্যার!" নিঃসঙ্কোচে বললো নওমী।
থতমত খেলো অনিমেষ, চারপাশে তাকিয়ে দেখলো আশপাশে কেউ আছে কি না। না, কেউ নেই।
"কী বলো এসব? যতোসব অশালীন কথাবার্তা!" রাগ দেখালো অনিমেষ। -
গল্প
জীবনকে প্রশ্নবিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্তবাড়ীটা মেদিনীপুর শহর থেকে বেশ কিছুটা দূরে । একটু এগোলেই জঙ্গল শুরু হয়েছে । এখন রাত প্রায় নটা । বাড়ীটার একটা ফাঁকা ঘরের মাঝখানে একটি কেরোসিনের কুপি ( কেরোসিন দ্বারা জ্বালানো কম আলোর বাতি ) টিমটিম করে জ্বলছে । কুপিটার চারিদিকে ওরা সবাই গোল হয়ে বসেছে ।
-
গল্প
মায়ের প্রশ্নsharmin sultanaনিশি,আয়নায় সামনে দাড়িয়ে আছে।আর ভাবছে এই অদ্ভুত নামটা তার মা - বাবা কেন রেখেছেন!!
নিশি মানে আঁধার। আর আঁধার তো কালো হয়।
কিন্তু সে ফর্সা। কোন ভাবেই মিলাতে পারছে না সে। কিছুক্ষণ চুপচাপ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থেকে চিরুনি হাতে নিল সে। মাঝ বরাবর সিঁথি করে তার লম্বা চুলগুলো -
গল্প
আধো জলরোদের প্রশ্নপত্রপ্রজ্ঞা মৌসুমী'থার্ড ইয়ারে পড়ে মেয়ের ফোন নেই? কি যা তা!' মেঝ মামার কাছে তখনও শিউলিদের অনেক কিছুই- কি যা তা! সেই দুপুরে প্রায় চকচকে কুড়ি ডলারের নোট হাতে স্তম্ভিত তুহিন দাতা হাতেমতাই হয়ে নিজের প্রিয়তর ফোনটাই দিতে চায় বোনকে। আর শিউলি স্তম্ভিত হয় এই ভেবে মেঝ মামাও আর দশটা-পাঁচটা।
-
গল্প
প্রশ্নোAjoy Ratan Baruaমা এগিয়ে এসে স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে দিতে চায় তার মুখের পুড়ে যাওয়া অংশটুকু। মৃদু হেসে তা সরিয়ে দেয় মনীষা। ড্রইং রুমে ঢুকে ক্যামেরার সামনে বসে। ক্যামেরার স্থির হয় তার মুখের উপর। জ্যোৎস্না আলোকিত চাঁদের মুখের মতো ভেসে কলংক রেখা। এ যেন প্রতিবাদী পোস্টার যাতে আছে একটি প্রশ্ন "এ লজ্জা কার"?
-
গল্প
মিনাক্ষীসুমন আফ্রীএকমাস পর। হুম, ঠিক এক মাস পর একটা ফোনকল এসেছিলো। প্রথমে বুঝে উঠতে পারিনি কিছুই। পরে খেয়াল করে শুনলাম, ওপাশে শুধুই কান্নার আওয়াজ।
-
গল্প
গল্প নং ১১৭Mahmud Shourovলেখক প্রতিদিনই ভাবে একটা গল্প লেখা প্রয়োজন। ভারী গল্প। উপন্যাসের মতো; কিন্তু উপন্যাস না। কোনো এক অদ্ভুত কারণে শেষপর্যন্ত আর লিখতে বসা হয় না।
অথচ গল্পের চরিত্রগুলো প্রতিদিনই আসে; লেখকের খোঁজখবর নিয়ে যায়। কাহিনী কতদূর এগোলো দেখতে আসে এবং হতাশ হয়ে ফিরে যায়। -
গল্প
দুপুরহাইউল তানজীব রূপককাঠফাটা রোদ মাথায় নিয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছে সফিক।গতকালের ধোয়া আয়রন করা অ্যাশ কালারের শার্টটা বুক আর পিঠের দিক দিয়ে ভিজে সপ সপ করছে।সফিকের মনে হচ্ছে সূর্যটা আকাশে নয় ঠিক ওর ঘাড়ের পেছনে।এইবার গ্রীষ্মের শুরুতেই এই গরম না জানি সামনে কি হবে! গরমটা কেমন জানি ভ্যাঁপসা টাইপ,খুবই অস্বস্তিকর।দুইটা কোচিং এ ক্লাস নেয় সফিক।
ডিসেম্বর ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
