নভেম্বরের শুরুতেই হাড় কাঁপানো এক শীতের বিকেলে রাঙ্গু শেষতক মারা গেল। তার আগে ঘন ঘন আদুরে হাতগুলোর যাদুমাখা পরশ যেন বার বার তার হারানো

শীতের দিন। সক্কালবেলা ঘুম থেকে উঠেই মেজাজটা বিগড়ে গেল নেহার। ভাই বিছানার ওপর দাঁড়িয়ে আছে। নেহার একমাত্র ভাই। যেদিন প্রথম

কেমন আছে জানতে চাইলে দাদু বলেন- ভালো নাইরে, বাতের ব্যথায় বড় কষ্ট পাচ্ছি। দাদী বলেন- আর বলিসনা ভাই, কোমরের ব্যথায় চোখে ঘুম নাই।

ফেসবুকেই প্রেম।এর আগেও প্রেম করেছি কিন্তু এবারেরটা এক্সেপশনাল ।
অনেকদিন হল প্রেমের...প্রায় এক বছর।ইচ্ছে করেই দেখা করিনি...চলছে চলুক!

শিহাব এখন স্বরচিত ব্যথার পাহাড়ের চুড়ায দাঁড়িয়ে যবনিকার চুড়ান্ত প্রহরের অপেক্ষায়! জীবন যে উত্থান আর পতনের সমন্বিত রূপ শিহাবের জীবন ই তার উৎকৃষ্ট

ভ্যান চলিতেছে। ভ্যানের উপর মালপত্র। খাট, টেবিল, দুটা চেয়ার, তোষক, থালা, বাটি, বটী আরো অনেক গুরাগারি জিনিস গিট্টু দিয়া বাঁধা। আর তার উপর

কখনও নিজেই জানি না কতটুকু দুঃখ ধরা থাকে বুকে ! অজান্তে কখনও তা ফেটে পড়ে--অশ্রুময় হয়ে ওঠে দুটি গাল।

সবুজ পরী,
মাগরিব নামাজের একটু পর, হটাত আমার মোবাইলে একটা ফোন আসল,

-হ্যালো
-বেড়ালের মত মিউ মিউ করে হ্যালো বলছ কেন ?

মোহন কিছুক্ষন আগেই এককাপ চা দিয়ে গেছে টেবিলে, চা খাবার কথা বরাবরের মত ভুলে গেছি। সত্যি বলতে চা খাবার কথা আমার বিশেষ মনে থাকে