আজ বহুদিন পর কেন যেন সবকিছুতে অন্যরকম আনন্দ খেলে যাচ্ছে! চৈত্রের কাঠফাটা রোদেও তেষ্টাভরা মন নিয়ে এই বয়সেও হাঁটতে খুব ভাল লাগছে।

সে তাকাল। একবার, দুইবার, পর পর বেশ ক’বার।
আমি ঘার ফিরিয়ে পেছনে তাকালাম। কই, তেমন কাউকেই তো চোখে পড়ছে

অফিস থেকে দু’ দিনের ছুটি নিয়েছি। জ্বরটা কেন যেন বার বার আসছে! ডাক্তার দেখানো দরকার। সরকারী হাসপাতালে দশ টাকায় টিকিট কিনে লাইনে

ইসমাইল শেখ বাছুরটিকে দুই হাতে তুলে পুকুর ঘাটে নিয়ে ছুড়ে ফেলে দেয় পানিতে । ডনু ভুঁইয়া মাচা থেকে দৌড়ে আসে ইসামাইল শেখের কাছে -

ছোট্ট জানালাটা দিয়ে দুরের আকাশ দেখা যায়, শুধুই আকাশ-এক চিলতে। বদ্ধ এই ঘরটাতে বন্দী হবার আগে পুরো আকাশটাই দেখতে পেতাম আমি।

স্কুল থেকে ফিরে সিড়িতে ধুপধাপ শব্দ তুলে দোতলায় উঠে এলো উচ্ছ্বাস। দোতলার দক্ষিণ সারির একটা ঘরের দরজায় তার ছোট হাতে করাঘাত করতে লাগলো।

কিরে কই তুই কখন থেকে তোর জন্য অপেক্ষা করছি
-এইতো বের হচ্ছি এখনই তুই আর পাঁচ মিনিট অপেক্ষা কর দোস্ত।

সে রাতটা গোপলার খুব মনে পড়ে অনেক প্রতীক্ষার অবসানে হাসি আনন্দ উচ্ছ্বাস আরো কত কি ফিরে এসেছিল । তা বলার নয় ।

আজকে অনিকেতদের ক্রিকেট ম্যাচ । অনিকেতরা বিভিন্ন পাড়া থেকে এসে এখানে খেলে । তেমন কোন মাঠ নেই বলে প্রায় চারদিকে ফ্ল্যাট ঘর বাড়ির

আলুথালু নীল শাড়ী পড়া একটি মেয়ে ছুটছে তো ছুটছেই। বিরাম নেই যেন। প্রায় বিশ বছর বয়সী এক পূর্ন-যৌবনা যুবতী। দূর নদী দিয়ে ভেসে যাওয়া পাল