যার মা নেই তার যেন একটা চোখ নেই। বাবা বেঁচে থাকলে বাবার মাঝেও যেন মায়ের ছায়া খুঁজে ফিরে মানুষ। কারও কাছে বাবা প্রিয়। কারও কাছে মা প্রিয়। এমনটা লাগে ছোটবেলায়।
-
গল্প
একদিন একসময়পুলক আরাফাত -
গল্প
প্রত্যাশার সিঁড়ি ভাঙা অঙ্কদীপঙ্কর বেরাঅনিন্দ্য রেজাল্ট নিতে স্কুলে যাছে। রাস্তায় গ্রামের মৃদুল ডাক্তারের সঙ্গে দেখা। বলল - তোর রেজাল্ট নিতে গিয়ে কাজ নেই। তুই তো ফার্স্ট হবি সবাই জানে। লাজুক হেসেছিল অষ্টম শ্রেণিতে পড়া অনিন্দ্য।
তারপর বাদবাকী রাস্তা শুধু মনে দূরু দুরু ভাব। যদি ফার্স্ট না হই। যদি মোহন ফার্স্ট হয়ে যায়। অর বাবা স্কুলের প্রেসিডেণ্ট। যদি অধীর ফার্স্ট হয়। ওর বাবা মৃণালবাবু আমাদের শিক্ষক। -
গল্প
আশার আলোDipok Kumar Bhadraমানুষের প্রত্যাশা পূরনের অন্তরালে থাকে কঠোর পরিশ্রম ,সাধনা আর দৃঢ় মনোবল, যা এই গল্পটিতে প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে ।গল্পটিতে বিভিন্ন চরিত্রে একাগ্রচিত্তে সবাই ভবিষ্যত পরিকল্পনারে মাধ্যমে আশা নিয়ে কাজ করায় সবারই প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে । মনের মধ্যে লালন করা আশা নিয়ে সঠিক এবং দৃঢ় মনোবল নিয়ে কাজ করলে কারো প্রত্যাশায় অপূর্ণ্ থাকে না । এটাই গল্পটির প্রতিপাদ্য বিষয় ।
-
গল্প
সাপে-নেউলেচোখভরা ভয় নিয়ে বললাম"এটা দিলু স্যারের বাসা না "
"চিন্তা করিস না,খবর আছে স্যার পরিবারসহ বেশ কিছুক্ষন আগে কোথায় যেন বেরিয়েছেন"
"কিন্তুু তার পরও, স্যার জানতে পারলে খবর আছে।এমনিতেই একটা অংক ভুল করায় আজ ধোলাই খেয়েছি।"
আরে ওরকম ধোলাইয়ে কিছু হয় নেকি বলতে বলতেই পল্টু গাছে উঠে পড়ল। -
গল্প
হাওয়াই মিঠাইওয়ালাআমার ভাবনার ঘুড়িটা স্থির হয়ে গেলো তার কোমল আবেদনের মৃদু বাতাসে। জীবিকার জন্য তার কত সুন্দর ব্যবহার। হোকনা সেটা ভিক্ষার জন্য। তারপরেও ভালো কে তো ভালোই বলতে হয়, তাইনা?
-
গল্প
বৃষ্টির দিনবিষ্টির মা! বিষ্টি নামছে– ও কাজলি! নাম্, আইজ থাক– আইজ থাক রে বু!”
“কী লো? কী হইছে? মরণ আমার। বিষ্টিরে ভয় করি ক্যামনে? ক!”
আকাশের কালো মেঘগুলোর দিকে তাকায় কাজলি। খুব শীঘ্রই হয়তো বৃষ্টি নামবে। সন্ধ্যা হয়ে এলো বলে। আজকে মহাজনকে বলেছে কাজটা একটু বেশি করে করবে। সবাই বিকেলের দিকেই চলে গেছে। মালতি আছে শুধু। একটু পর সেও চলে যাবে। -
গল্প
মেঘের কোলে রোদ হেসেছেJamal Uddin Ahmed‘শেষ কর; চা-তো পানি হইয়া গেছে।’ রিপন তাড়া দেয়।
মিলন কাপের দিকে তাকায়। এখনও অর্ধেক কাপ চা বাকি আছে। সে সিগ্রেটে টান দিয়ে আরেক চুমুক চা খায়।
সদর রাস্তা থেকে রসুলপুর, পিছনতলা, পরীরবিলগামী স্থানীয় সরকারের রাস্তার মোড়ে নিদান আলীর চা-মনোহারী-মুদির ককটেল দোকানে গ্রামের লোকের জলসার মোক্ষম সময় বিকেল থেকে মধ্যরাত অবধি। -
গল্প
প্রত্যাশার মরীচিকাMs Ahmadসূর্য পশ্চিমাকাশে দোদুল্যমান। ঘন্টা দুয়ের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে যাবে। খুবই সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশে বসে আছি। পরিবেশটির বিবরণ এরকম; পিছনে মৎস চাষের দীঘি। সামনে জলধর হাওড়। বাতাসের ঝাপটার সাথে দৃষ্টির শেষ সিমানা থেকে ভেসে আসা ঢেউ খেলতে খেলতে কলকল স্বরবে কিনারায় আছড়ে পড়ছে। মাঝে মাঝে বাতাসের সাথে জলের কনা গায়েমুখে লাগছে। বাতাসও অনেক ¯ স্নিগ্ধ। শরিরের কাপড়গুলো একদিকে লেপটে ধরে অপরদিকে পতপত করে পতাকার ন্যায় উড়ছে।
-
গল্প
সংশোধননীল নন্দিনীঅনুফা খাবার টেবিলে মাথা হেলিয়ে শিশুর মতো শুয়ে আছে। অরুপের খানিকটা মায়া লাগলো। মেয়েটা না খেয়ে আছে। অরুপ খুব সাবধানে হাতমুখ ধুঁয়ে ঘরে নিজের মেয়ের কাছে একটু বসলো।
মেয়েটার বয়স প্রায় ২বছর। মেয়ে হবার পর অরুপ যেনো অনুফার দিকে কখনো তাকিয়ে দেখেনি.... -
গল্প
শেফালির প্রত্যাশাশাহনাজ বেগমএই দুর্দিনে অনেক চিন্তা ভাবনা আগাছার মত হয়ে মনে গজিয়েছে তার । যা এক সময় গভির অরণ্যের মত রুপ ধারন করল ।জীবিকার পথগুলো ক্রমশ শরু হতে হতে নিশ্চিহ্ন হওয়ার উপক্রম হলো । পথ হারা পথিকের মত সে বুদ্ধির খেই হারিয়ে ফেলল ।
আগষ্ট ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
