তিনমাস ধরে লকডাউন চলছে! রাতদিন সব এলোমেলো হয়ে গেছে এক করোনা ভাইরাসের থাবায়! সারাবিশ্বে কয়েক লক্ষ মানুষ এই করোনা ভাইরাস গিলে খেয়েছে! না,কোন যুদ্ধ না! কোন গোলাবারুদও না। এক অদৃশ্য ভাইরাস আজরাইল বেশে এই মানুষগুলোকে ওপারে নিয়ে গেছে। কত পরিচিত মুখ ছবি হয়ে ফেসবুকের হোমপেজে এসে কষ্ট বাড়িয়েছে!
-
গল্প
আশায় বাঁধি মাটির মনসেলিনা ইসলাম N/A -
গল্প
ঠাঁইমুহম্মদ মাসুদচোখদুটো লাল। অশ্রু-শিশিরের টলমল। চোখ বেয়ে বেয়ে গড়াগড়ি করছে অশ্রুসজল। দেহাঙ্গেও প্রত্যাশার হাউমাউ কান্না। যে কান্নার ভিড়ে প্রকৃত ভালোবাসার ঠাঁই নেই। আছে শুধু আহামরি আহাজারি পায়চারি সমবেদনা।
জিজ্ঞেস করলাম - কেউ দেখতে আসে না? -
গল্প
প্রত্যাশার সিঁড়ি ভাঙা অঙ্কদীপঙ্কর বেরাঅনিন্দ্য রেজাল্ট নিতে স্কুলে যাছে। রাস্তায় গ্রামের মৃদুল ডাক্তারের সঙ্গে দেখা। বলল - তোর রেজাল্ট নিতে গিয়ে কাজ নেই। তুই তো ফার্স্ট হবি সবাই জানে। লাজুক হেসেছিল অষ্টম শ্রেণিতে পড়া অনিন্দ্য।
তারপর বাদবাকী রাস্তা শুধু মনে দূরু দুরু ভাব। যদি ফার্স্ট না হই। যদি মোহন ফার্স্ট হয়ে যায়। অর বাবা স্কুলের প্রেসিডেণ্ট। যদি অধীর ফার্স্ট হয়। ওর বাবা মৃণালবাবু আমাদের শিক্ষক। -
গল্প
আমার প্রত্যাশা ৷masudদোস্ত বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা এমন হয়ে গেছে যৌতুক ছাড়া মেয়েদের বিয়ে দেওয়া অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে, তাই আব্বু অপারগ হয়ে অন্যের কাছ থেকে সুদের উপর টাকা নিয়ে বোনের বিয়ে দিয়েছে। তাহলে দোস্ত বলো আমার আব্বু আমার চাকুরির ঘুষের জন্য ১০ লাখ টাকা কোথায় পাবে?
-
গল্প
দুর্দমনীয়অতএব টুটুল বেঁচে থাকার দার্শনিকতাকে স্বীকার করে নিয়ে বিড়ি ধরায়। বিড়ি ধরানোর মতো পর্যাপ্ত মানসিক ও শারীরিক উদ্দীপনা তার দেহে ও চিন্তায় বিজলির মতো খেলে যায়। আমরা অনুমান করি যে মৃত নয়, জড় নয় সে। প্রাণের সাড়ার মতো সে চঞ্চলতা অনুভব করে এবং মানুষের ভীড়ে মিশে যাওয়ার ব্যাকুলতায় বাজারের দিকে পা বাড়ায়।
-
গল্প
বৃষ্টির দিনবিষ্টির মা! বিষ্টি নামছে– ও কাজলি! নাম্, আইজ থাক– আইজ থাক রে বু!”
“কী লো? কী হইছে? মরণ আমার। বিষ্টিরে ভয় করি ক্যামনে? ক!”
আকাশের কালো মেঘগুলোর দিকে তাকায় কাজলি। খুব শীঘ্রই হয়তো বৃষ্টি নামবে। সন্ধ্যা হয়ে এলো বলে। আজকে মহাজনকে বলেছে কাজটা একটু বেশি করে করবে। সবাই বিকেলের দিকেই চলে গেছে। মালতি আছে শুধু। একটু পর সেও চলে যাবে। -
গল্প
আমৃত্যু সংসারHelal Al-dinরোগাক্রান্ত হয়ে শুয়ে থাকা আব্দুল মতিন বিশ্বাসের ঘামে ঝরঝর অবস্থা, বাতাস করার মতোও কেই তার পাশে নেই। চার পাশে মাছি ভনভন করছে। তাড়ানোর শক্তিটুকুও নেই তার। গত দেড় মাস ধরে সে বিছানায় প্যারালাইজড হয়ে পড়ে আছে।
-
গল্প
প্রত্যাশাশরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামানবাবা মা চিরকাল সন্তানের মঙ্গল কামনা করে আর কোনো কিছু তাদের সন্তানের কাছে চাওয়ার নেই।তাদের প্রত্যাশায় শুধু সন্তানের মঙ্গল।এই কথা পরশ কিছুতেই তার বউ নাজিফাকে বোঝাতে পারে না।সবসময় সব ব্যাপারে ই সে তার সাথে তার বাবা মা নিয়ে নানান কথা বলে থাকে কিন্তু পরশ তাকে বোঝাতে পারে না যে তার বাবা মা তাদের কাছে টাকা চায় না।তাদের কাছে তারা শুধু ভালোবাসা প্রত্যাশা করে।
-
গল্প
ওই মহামানব আসেএশরার লতিফকেন যেন আমার মনের ভেতর গেঁথে গিয়েছিল সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব থাকবে কোন পুরনো ভবনের নীচতলার স্যাঁতস্যাঁতে ক্লান্তিকর কামরায়। সেখানে দিনের আলো কষ্টেসৃষ্টে পৌঁছায়, ভেতরের আসবাবপত্র বহু ব্যবহার আর অবহেলায় অবসন্ন।
-
গল্প
প্রত্যাশার মরীচিকাMs Ahmadসূর্য পশ্চিমাকাশে দোদুল্যমান। ঘন্টা দুয়ের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে যাবে। খুবই সুন্দর মনোমুগ্ধকর পরিবেশে বসে আছি। পরিবেশটির বিবরণ এরকম; পিছনে মৎস চাষের দীঘি। সামনে জলধর হাওড়। বাতাসের ঝাপটার সাথে দৃষ্টির শেষ সিমানা থেকে ভেসে আসা ঢেউ খেলতে খেলতে কলকল স্বরবে কিনারায় আছড়ে পড়ছে। মাঝে মাঝে বাতাসের সাথে জলের কনা গায়েমুখে লাগছে। বাতাসও অনেক ¯ স্নিগ্ধ। শরিরের কাপড়গুলো একদিকে লেপটে ধরে অপরদিকে পতপত করে পতাকার ন্যায় উড়ছে।
আগষ্ট ২০২০ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
কবিতার বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
