প্রস্ফুটিত হয়নি কোনো চেনা অথবা অচেনা ফুল
কী করে ফুটবে ,কীভাবে গজাবে নতুন কুঁড়ি
কেউ যে বোঝেনি আমায়।
কবিতা
প্রস্ফুটিত হয়নি কোনো চেনা অথবা অচেনা ফুল
কী করে ফুটবে ,কীভাবে গজাবে নতুন কুঁড়ি
কেউ যে বোঝেনি আমায়।
কবিতা
সন্ধ্যে নামার পর
পূব আকাশের বেখেয়ালি বাতাস
খুঁজে বেড়ায়
শিল্পকর্ম এঁকে দিতে তোমার এলোকেশ;
গল্প
ডাক্তার বলল, ‘নো মোর টেনশন।’
‘কোথায় তুমি দেখলে টেনশন আর হাবিজাবি…?’ মহসিন তালুকদার খেপে যান ডাক্তারের উপর; ডাক্তার জাফর, ছেলে তানভীরের বন্ধু, হাতযশ আছে হৃদরোগ চিকিৎসায়।
গল্প
আসাদ সাহেব আজকে অসময়ে বাড়ি এসেই অকারণে চিতকার চেঁচামেচি করে যাচ্ছেন। ফেরার সময় তিনি এক ভিক্ষুকের সাথে রাগারাগি করে আসলেন। পিত্তথলিতে তিনটা পাথর হওয়ার কাহীনি শুনার পর ৫ টাকার একটা ছেঁড়া নোট বের করে দিলেন। ভিক্ষুক ডাক দিয়ে বলল, স্যার, আপনোর টেকা আপনেই লইয়া যান।
যখন বাবা বৃষ্টির মত অঝর ধারায় কেঁদে বসলেন! বাবার এই কান্না ভরা মুখখানা দেখে আমি আর বসে থাকতে পারিনি। বাবার বুকটা জড়িয়ে কাদতে লাগলাম!
কবিতা
বৃদ্ধাবাসে জানলা ধরে ঝাপসা চোখ দাঁড়িয়ে একা,
টালমাটাল দুখানি পা, আসে যদি মায়ের খোকা।
এটাই করে লালন পালন, টিমটিমে এক বাঁচার নেশা,
ভিতর ঘরে বইছে স্মৃতি, তরঙ্গিণী খরস্রোতা।
কবিতা
দুঃখে মোদের জীবন গড়া কষ্টে মোরা চলি
সুখের লাগিয়া মোরা, সুখীদের কথা বলি।
মনের মধ্যেই সুখ আছে বুঝতে যারা পারে
তারাই প্রকৃত সুখী, কষ্ট তাদের নাইরে।
কবিতা
কষ্টেরা সব আম্ফান হয়ে
উপকূলে দেয় হানা,
ভাঙ্গে হৃদয়ের বেড়িবাঁধ
সুখ পাখির আসা মানা।
কবিতা
যখন ভলো থাকি না,
তখন কেউ পাশে নেই।
যখন একটু নিশ্বাস ফেলতে মন চায় ,
শিশিরে পা ভিজিয়ে হেঁটে যেতে,
তখন বুনো শালিকের কিচির মিচির
কানে তালা লাগে।
কবিতা
কষ্টরা যেন কুহক; অদৃশ্য মায়াজালে
আচ্ছন্ন করে রাখে বিসৃত বোধের অলি গলি;
মুক্তির পথ পায়না বিদগ্ধ মন, ছিঁড়তে পারেনা
তার কুহক জাল।