শেষবিকেলের আলো একটু একটু করে মুছে যাচ্ছে। কত সহজেই না দিন চলে যায়! ভাবতে অবাক লাগে রাকিবের। এইতো সেদিন সে ঢাকা এলো স্বপ্ন পূরণের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শেষ করে এখন কর্পোরেট অফিসে চাকরি করে।
গল্প
শেষবিকেলের আলো একটু একটু করে মুছে যাচ্ছে। কত সহজেই না দিন চলে যায়! ভাবতে অবাক লাগে রাকিবের। এইতো সেদিন সে ঢাকা এলো স্বপ্ন পূরণের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া শেষ করে এখন কর্পোরেট অফিসে চাকরি করে।
কবিতা
উপত্যকার অজ্ঞাত অর্কিড-মালঞ্চ থেকে
দুঃখ গুলো নেমেএল জঙ্গলে জঙ্গলে দৃশ্য আর অদৃশ্যের
মাঝামাঝি গিরিপথ ধরে -
কাল কাল পিপীলিকার অদম্য মিছিল।
হায়, কেমন বেমক্কা বিভীষিকা!
গঙ্গা ফড়িঙের ডানায় আর্দ্র নিশ্বাস ফেলে
বিষন্ন বিস্তৃত শুয়ে থাকে যাতনার নীল।
কবিতা
কষ্ট তুমি কি অতল সায়র?
যে সায়রে ডুবে জলে পেট পূরলেও
তরী খুঁজে না পাওয়ার আকুলতা।
নাকি মেঘের আড়ালে ঢেকে থাকা চাঁদ?
যে চাঁদের আলো থাকা স্বত্ত্বেও
পৃথিবীকে আলোকিত করতে না পারার ব্যার্থতা।
কবিতা
অনেকদিন দেখা নেই তোর সাথে।
কথা নেই,নেই চলাচল।
মহাকালের বালুচরে ঢাকা পড়েছে
সকল হারানো দিন রাত্রিগুলি।
গল্প
একে তো মিকচার মেশিনের ঘর ঘর ঝর ঝর শব্দ তাতে আবার ধিরিং ধিরিং বক্সের তাল যেন কান পাতা যায় না । ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বক্সের তালে তালে নাচছে ।রশিদের মায়ের মুখে চোখে সেকি হাসির ঝলকানি ।সাতটি ছেলের বৌ লাল লাল শাড়ি পরে উঠানে তার ঘোরা ফেরা করছে ।সবাই নানা কাজে ব্যাস্ত । গ্রামের দু চার জন মান্যগন্য ব্যক্তিকেও দাওয়াত করেছে।
কবিতা
চকিতে বিদ্যুৎ চমকায়
ঘনায় আধাঁর রাত্রি ,
ঘোর দূর্যোগে চলছে পথে
নিরুদ্দেশের যাত্রী ।
ছাড়ি প্রিয়জন , বিলাস- ব্যাসন
প্রিয়ার বাহুডোর
কবিতা
বিষোদ্গারে কেউ কেউ বলেছে, কষ্টের রঙ নীল
দহনে অনেকেই ভেবেছে, সে বুঝি ঘন কালো
আমি কষ্টের কোন রঙ পাইনি, হে ফেরার গাঙচিল !
সে এখনো আমার স্বপ্নে নিকষ অন্ধকার আলো
কবিতা
গল্প
এমন বৃষ্টিতে জহিরুদ্দিন আনমনে বড় মেয়েটার বিয়ের কথা ভাবছে, ভাবছে নতুন একটা বড় নৌকা কিনবে । ইঞ্জিন লাগাবে । সেই নৌকা নিয়ে গঞ্জে গঞ্জে মালসামান নিবে । তার আয় বাড়বে। মেয়ে দুটি বড় হচ্ছে ।
কবিতা
যে আঙুলগুলো অবিন্যস্তভাবে খেলা করত
আমার চুলের ভিতরে
সেগুলো এখন মোবাইলের টাচ স্ক্রিনে
আমার ফেসবুক খুঁজে ফেরে,