জরাজীর্ণ হয়ে গুটিয়ে নেই মনের ভুলকে,
বোঝাতে চাই যেটা ভুলের পরিসীমায় আবদ্ধ,
সেটাকে ক্ষেত্রফলের অস্তিত্বে-
ধারণ করাটা কষ্ট ছাড়া কিছু নয়,
জরাজীর্ণ হয়ে গুটিয়ে নেই মনের ভুলকে,
বোঝাতে চাই যেটা ভুলের পরিসীমায় আবদ্ধ,
সেটাকে ক্ষেত্রফলের অস্তিত্বে-
ধারণ করাটা কষ্ট ছাড়া কিছু নয়,
ওই ফুলটা আমার,ওই ফলটাও
আসলেই কী আমার?
নাকি ওই ফুলটা, ওই ফলটা প্রকৃতির।
প্রকৃতি কখনো বলেনি,
উপত্যকার অজ্ঞাত অর্কিড-মালঞ্চ থেকে
দুঃখ গুলো নেমেএল জঙ্গলে জঙ্গলে দৃশ্য আর অদৃশ্যের
মাঝামাঝি গিরিপথ ধরে -
কাল কাল পিপীলিকার অদম্য মিছিল।
হায়, কেমন বেমক্কা বিভীষিকা!
গঙ্গা ফড়িঙের ডানায় আর্দ্র নিশ্বাস ফেলে
বিষন্ন বিস্তৃত শুয়ে থাকে যাতনার নীল।
টাকার জোরে মূর্খ নেতা
অধঃপতনের মূল
গরিব মানুষ নির্যাতনে আজ
পায় না কোনো কূল।
“নাহ। যাব না। যাব কী করে? আম্মু বকবে।” তুতুন খাতার পাতা ছিড়ে কথাগুলো লিখে ঘুড়ির সুতোয় বেঁধে দিল।
যখন বাবা বৃষ্টির মত অঝর ধারায় কেঁদে বসলেন! বাবার এই কান্না ভরা মুখখানা দেখে আমি আর বসে থাকতে পারিনি। বাবার বুকটা জড়িয়ে কাদতে লাগলাম!
একে তো মিকচার মেশিনের ঘর ঘর ঝর ঝর শব্দ তাতে আবার ধিরিং ধিরিং বক্সের তাল যেন কান পাতা যায় না । ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বক্সের তালে তালে নাচছে ।রশিদের মায়ের মুখে চোখে সেকি হাসির ঝলকানি ।সাতটি ছেলের বৌ লাল লাল শাড়ি পরে উঠানে তার ঘোরা ফেরা করছে ।সবাই নানা কাজে ব্যাস্ত । গ্রামের দু চার জন মান্যগন্য ব্যক্তিকেও দাওয়াত করেছে।
আসাদ সাহেব আজকে অসময়ে বাড়ি এসেই অকারণে চিতকার চেঁচামেচি করে যাচ্ছেন। ফেরার সময় তিনি এক ভিক্ষুকের সাথে রাগারাগি করে আসলেন। পিত্তথলিতে তিনটা পাথর হওয়ার কাহীনি শুনার পর ৫ টাকার একটা ছেঁড়া নোট বের করে দিলেন। ভিক্ষুক ডাক দিয়ে বলল, স্যার, আপনোর টেকা আপনেই লইয়া যান।
বুঝল না—
মনের দরদ কেউই বুঝল না
এ সংসারে কেউ কারে বুঝে না,
বুঝতে চায় না
বলা হয় মৃত্যু আর প্রেম কখনো বলে কয়ে আসেনা। হুট করেই চলে আসে। আর যখন আসে তখন প্রেমিকের মনে একটা অকৃত্রিম ছায়া ফেলে যায়। কখনো কখনো সেই মনে বপন করে যায় অনুনয়ের বীজ।