যখন ভলো থাকি না,
তখন কেউ পাশে নেই।
যখন একটু নিশ্বাস ফেলতে মন চায় ,
শিশিরে পা ভিজিয়ে হেঁটে যেতে,
তখন বুনো শালিকের কিচির মিচির
কানে তালা লাগে।
যখন ভলো থাকি না,
তখন কেউ পাশে নেই।
যখন একটু নিশ্বাস ফেলতে মন চায় ,
শিশিরে পা ভিজিয়ে হেঁটে যেতে,
তখন বুনো শালিকের কিচির মিচির
কানে তালা লাগে।
আরাফ প্রকৃতি খুব পছন্দ করে। প্রকৃতির কাছে গেলেই ওর ইচ্ছে করে যেন একেবারেই মিশে যায়। সাথে থাকা দামী হুয়াওয়ে মোবাইলটার সাথে দিনের বেশীরভাগ সময়ের সখ্যতা ওর।
জন্মের পরে দাদা -দাদীর
হয়নি দেখা মুখ
তাই তো আমার হৃদয় মাঝে
জমা শত দুখ।
আজ থেকে শত বছর আগে
রুটিহীনের ঘরে খলিফা রুটি পৌঁছে দিতেন।
খাদ্যহীনের খাদ্যের যোগান দিতেন খলিফা
ঘরহীনের ঘরের ব্যবস্থা খলিফাই করতেন।
কতোটা দিন অপেক্ষার পর সময়ের অবসান ঘটবে?
কতোটা রাত কাটানোর পর নির্ঘুমতার পর্ব ঘুচবে?
এমন বৃষ্টিতে জহিরুদ্দিন আনমনে বড় মেয়েটার বিয়ের কথা ভাবছে, ভাবছে নতুন একটা বড় নৌকা কিনবে । ইঞ্জিন লাগাবে । সেই নৌকা নিয়ে গঞ্জে গঞ্জে মালসামান নিবে । তার আয় বাড়বে। মেয়ে দুটি বড় হচ্ছে ।
উপত্যকার অজ্ঞাত অর্কিড-মালঞ্চ থেকে
দুঃখ গুলো নেমেএল জঙ্গলে জঙ্গলে দৃশ্য আর অদৃশ্যের
মাঝামাঝি গিরিপথ ধরে -
কাল কাল পিপীলিকার অদম্য মিছিল।
হায়, কেমন বেমক্কা বিভীষিকা!
গঙ্গা ফড়িঙের ডানায় আর্দ্র নিশ্বাস ফেলে
বিষন্ন বিস্তৃত শুয়ে থাকে যাতনার নীল।
যখন বাবা বৃষ্টির মত অঝর ধারায় কেঁদে বসলেন! বাবার এই কান্না ভরা মুখখানা দেখে আমি আর বসে থাকতে পারিনি। বাবার বুকটা জড়িয়ে কাদতে লাগলাম!
খোকা বিশ্বাস কর তোকে এত সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে দিতে পেরে আমি খুবই গর্বিত। খোকা আজ আমার অন্ধকারে ভয় করে না,ভয় করে না আর রক্ত দেখে। আজ আমি সব কিছুতেই মানিয়ে নিতে পারি। জানি তোর বাড়িতে আলোর কোনও অভাব নেই।
বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মত
শত শত ঢেউয়ের বিপরীতে লড়াই করে টিকে থাকা,
আর ক্ষয়ে যাওয়া পাথরের জন্য আর্তনাদ করার দিনগুলোর মাঝে
সোনালী সূর্যালোকের চুম্বনগুলো সুখস্মৃতি বটে।
তবে,
তা বাস্তবতা নয়।