নাতি বলে দাদা চলো বাজারেতে যাই।
দরকারি কিছু জিনিষ কিনে আনি ভাই।।
দাদা বলে নাতি তবে সাবধানী হও।
চোখের হেফাজত ছাড়া তুমি নিরাপদ নও।
নাতি বলে দাদা চলো বাজারেতে যাই।
দরকারি কিছু জিনিষ কিনে আনি ভাই।।
দাদা বলে নাতি তবে সাবধানী হও।
চোখের হেফাজত ছাড়া তুমি নিরাপদ নও।
আমি চাই
বসন্তের মাতাল হাওয়া
উড়িয়ে দিক তোমার আঁচল
চাই, তোমার চোখের তারা হয়ে উঠুক
ফাগুন পূর্ণিমার চাঁদ,
সোনালী সূর্য লুকোচুরি খেলুক
তোমার যুগল বলয়ে
তাও আমি চাই।
বিছানায় আর থাকতে না পেরে মাথার কাছ থেকে টর্চটা তুলে খিলটা খুলে বাহিরে বেরিয়ে এলো শফিক। বাড়ির পাশের জংলা থেকে অসংখ্য ঝিঝি পোকা ডাকছে। ঝিঝির ডাক ছাড়া আর কোথাও কোনো শব্দ নেই। কী অদ্ভুত! আজ রাত জাগা কোনো পাখির ডাক শোনা যাচ্ছে না।
খড়িয়া বাজার সোমবারের হাটে মধু পাগলা বিষের বেসাতি করে। ‘ইন্দুর, তেউলাপোকা কোন ছাড়, আড়াই মণি জব্বর পালোয়ান হইবে সাবাড়’। এই বিজ্ঞাপন শুনে ছেলে ছোকরার দল জড়ো হতে থাকে। বিষ বিক্রি হয় সামান্যই।
আপনার চারপাশ ঘেরা পতিত পুরুষের আস্তানা
দিন-রাত চলে পণ্য বিপণন রাখঢাক নগ্নতায়
পেটের দায়ে দেহব্যবসায়ী গণিকার উন্মোচন নয়
একটা একটা ঘুষখোর ধরুন
উলঙ্গ করে প্রকাশ করুন, হাতকড়া পড়িয়ে দিন
জনসম্মুখে করুন বলৎকার।
চোখ খুলতেই হয়তো দেখি
যা দেখতে'ই রুচিতে বাঁধে
রাস্তায় চলতে'ই যা ভেসে আসে কানে,
এমন'ই কিছু দৃশ্য-কিছু শব্দ
হাবাগোবা ধরণের বাবুলই বিদ্যে-বিচারে চারজনের শীর্ষে। শুধু তাই নয়, গোবেচারা হলেও সে কিন্তু সুদর্শন। ফকিরাপুলের ফালুমিয়ার মেস বাড়ির এক রুমের চার বাসিন্দা – বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া বাবুল; দ্বিতীয় সারির দৈনিক পত্রিকার কম্পিউটার অপারেটর দুজন: বিল্লাল ও হাসমত; আদম ব্যবসায়ী অফিসের কেরানি মুহিব।
হিম দৃষ্টিতে নাঙ্গা কৃষ্ণচূড়া,
মরা শাখে ঝোলে বুড়ি চাঁদ।
বেনীগেথে বুনো চুলে,
হাত ছানি দিয়ে নেমে যায় শিশিরের জলে।
ধর্ষনের মামলা গুলো বছরকে বছর চলতে থাকে এক সময় ফাইল গুলো কোথায় হারিয়ে যায় কেউ বলতে পারে না ।
আজ আমার মেয়ে কাল আপনার মেয়ে, আজ আমার বোন কালকে আপনার বোন কেউ না ,কেউ ধর্ষনের শিকার হচ্ছে ।
এর জন্য ধর্ষণকারী শুধু একা দায়ী নয় , দায়ী আমরা আপনারা আমাদের সমাজ ।
নিজ প্রণয় ভ্রান্তি মানুষ
ছুটছে অর্থ-বণিকের পাশে।
মানুষ মানুষকে নাহি চিনে
দৃষ্টি লাকানো ধনের অন্তরালে,
ধন যার ভুরি ভুরি সাধু সে।