হিম দৃষ্টিতে নাঙ্গা কৃষ্ণচূড়া,
মরা শাখে ঝোলে বুড়ি চাঁদ।
বেনীগেথে বুনো চুলে,
হাত ছানি দিয়ে নেমে যায় শিশিরের জলে।
হিম দৃষ্টিতে নাঙ্গা কৃষ্ণচূড়া,
মরা শাখে ঝোলে বুড়ি চাঁদ।
বেনীগেথে বুনো চুলে,
হাত ছানি দিয়ে নেমে যায় শিশিরের জলে।
বিমানে উঠতে গিয়ে তিনি দেখেন তাঁর পরনের লুঙ্গিটি নেই শুধু টাওজারটি রয়েছে, হয়তো ভীড়ের চাপে কখন খুলে পড়েছে। দু একজনকে জিজ্ঞেস করতেই তারা জানায় গেইটে ওটি পরেই তাঁকে ঢুকতে দেখেছে সবাই। অবশেষে খোঁজ নিয়ে দেখেন লুঙ্গি ভর্তি তাঁর ব্যাগটিও নেই। বিমানে উঠে তিনি স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেন- “যাক সব লুঙ্গিই লুঙ্গির দেশে রয়ে গেল”।
আমি চাই
বসন্তের মাতাল হাওয়া
উড়িয়ে দিক তোমার আঁচল
চাই, তোমার চোখের তারা হয়ে উঠুক
ফাগুন পূর্ণিমার চাঁদ,
সোনালী সূর্য লুকোচুরি খেলুক
তোমার যুগল বলয়ে
তাও আমি চাই।
পাপের এ শহরে জীবাণুর মিছিল চলে প্রতিনিয়ত___
হাতে গ্লাভস, মুখে মাস্ক, চোখে সানগ্লাস তবুও মিত্রুর ঢেউ এ তৃষ্ণার্ত দেয়ালে!
বাহিরে কারফিউ
নেতানো, জীর্ণ আর পেচানো শাড়ির আড়ালে,
তলপেটের চর্বি মেপে নিয়েছে চোখ I
যে চোখ দিয়ে নূর দেখার কথা ছিলো !
যে চোখ দিয়ে অশ্রু পড়ার কথা ছিলো !
আমি ভালোবাসি না,
প্রেমে পড়ি।
প্রেম ভালোবাসার ছোঁয়াচে আগুনে
জ্বলি পুড়ি।
অন্নপুষ্ট সুঠাম শরীর অনেক দামী
রোদে পোড়ে যৌবন জানেনি কখনও,
খিদের বসনে ঢাকে কি শরমিন্দা- শহর।
অশ্লীলতা নয়তো ভালো,
অনেক খারাপ কাজ,
অশ্লীলতা দূর করে যে
লজ্জা- শরম- লাজ।
নিজ প্রণয় ভ্রান্তি মানুষ
ছুটছে অর্থ-বণিকের পাশে।
মানুষ মানুষকে নাহি চিনে
দৃষ্টি লাকানো ধনের অন্তরালে,
ধন যার ভুরি ভুরি সাধু সে।
আমি নিস্পাপ শিশু,
আমি বুঝি নাকো কিছু।
তোমার ওই আর চোখে চাওয়া,
আলতো ছুঁয়ে দেওয়া।