আমি ভালোবাসি না,
প্রেমে পড়ি।
প্রেম ভালোবাসার ছোঁয়াচে আগুনে
জ্বলি পুড়ি।
আমি ভালোবাসি না,
প্রেমে পড়ি।
প্রেম ভালোবাসার ছোঁয়াচে আগুনে
জ্বলি পুড়ি।
আমারা যারা সমাজে বসাবাস করি তারাই সামাজিক জীব। এখানে পশু-পক্ষীর কোন স্থান নেই, ভোলারও নেই। ভোলাকে কুকুর হিসেবে দেখি না, অথচ আমারা সমাজের কতটুকুই বা দায়িত্ব পালন করি, ও করে।
চোখ খুলতেই হয়তো দেখি
যা দেখতে'ই রুচিতে বাঁধে
রাস্তায় চলতে'ই যা ভেসে আসে কানে,
এমন'ই কিছু দৃশ্য-কিছু শব্দ
নাতি বলে দাদা চলো বাজারেতে যাই।
দরকারি কিছু জিনিষ কিনে আনি ভাই।।
দাদা বলে নাতি তবে সাবধানী হও।
চোখের হেফাজত ছাড়া তুমি নিরাপদ নও।
আমার কাছে অশ্লীল মনে তবে তারে হত,
কথায় কথায় গালি দেয়া অভ্যাস পরিণত।
আমার কাছে অশ্লীল মনে তবে পরে তরে,
নিজের মূল্য লেলিহানে তথায় বিলি করে।
বিমানে উঠতে গিয়ে তিনি দেখেন তাঁর পরনের লুঙ্গিটি নেই শুধু টাওজারটি রয়েছে, হয়তো ভীড়ের চাপে কখন খুলে পড়েছে। দু একজনকে জিজ্ঞেস করতেই তারা জানায় গেইটে ওটি পরেই তাঁকে ঢুকতে দেখেছে সবাই। অবশেষে খোঁজ নিয়ে দেখেন লুঙ্গি ভর্তি তাঁর ব্যাগটিও নেই। বিমানে উঠে তিনি স্বস্তির নিশ্বাস ফেলেন- “যাক সব লুঙ্গিই লুঙ্গির দেশে রয়ে গেল”।
অশ্লীলতা নয়তো ভালো,
অনেক খারাপ কাজ,
অশ্লীলতা দূর করে যে
লজ্জা- শরম- লাজ।
আক্ষেপ বার বার মুছে দেয়
স্বপ্নের স্মারক স্মৃতি-
জীবনের রঙিন প্রচ্ছদে মোড়া
হরেক শব্দের কষ্টের উৎস,
যার প্রতিটি মুহূর্ত অনবরত-
পদদলিত করে জমানো সুখ।
জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়েই সোজাসুজি বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে হাজির। পরিচিত কাউকেই দেখতে পাচ্ছে না। মুখটা চুপসে বিবর্ণমুখ। কপালে বুঝি একটা বিড়িও জুটবে না।
পকেটে টাকা নেই। চায়ের দোকানে বসে শুধু এদিকসেদিক তাকাচ্ছে। যদি পরিচিত কাউকে পাওয়া যায়। দোকানে অল্পবয়সী এক ছেলে বসে আছে। জিজ্ঞেস করলো, 'তোমার আব্বায় কই গেছে? দোহানে আয়ে নাই?'
যুগে যুগে অশ্লীলতা তোমাকে করিছে অপমান;
তবু মানুষেরা মুখে মুখে গাইছে অসভ্যের গান!
ক্রোধে ক্রোধে মার্জিত শব্দ ভুলে গেছে মানুষ;
অগ্নিশর্মা হয়ে খুয়েছো তোমরা আপনার হুশ!