আমরা যখন দাদু বাড়ি পৌছালাম তখন বিকাল ছুয়ে সন্ধ্যা। দাদিও তাই বাবাকে ফিরতে দিল না।কারণ আকাশে অনেক মেঘ ছিল।যেকোন সময় নাকি ঝড় হতে পারে।রাতে খাবার পরে মেজ চাচার ২ ছেলে আর আমি এক সাথে ঘুমাতে গেলাম।হঠাৎ বাইরে ঝড়ো হাওয়া শুরু হল।চাচাতো ভাই আমাকে বলল আমাদের বাগানের গাছে অনেক আম ধরেছে আম কুড়াতে যাব।
-
গল্প
সত্য ঘটনা অবলম্বনেরিনিয়া সুলতানা -
গল্প
প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়সেলিনা ইসলাম N/Aবুবু বলেছে আমি তোমার পেটে থাকতেই আব্বা নাকি আমাকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। কারণ আমি তোমাকে মেরে ফেলতে ছিলাম! বড় বুবু বলেছে আমি মরে গেলেই ভালো হত! এইটুকু কথা বলতেই হাঁপিয়ে উঠেছে মেয়েটা! কথা বলতে বলতে বিনু ঠোঁট ফুলায়! ব্যস্ত হয়ে রিজিয়া বলে-
-
গল্প
সাক্ষাৎকারসালাহ উদ্দিন শুভমনটা ভীষণ ভারাক্রান্ত। কেন যেন মনে হচ্ছে মনের মধ্যে একটা অনেক বড় পাথর আটকে আছে। পদ্মার পাড়ে আসতে আসতে মুশল ধরে বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। বাতাশের বেগে দোকান-বাড়ির টিনগুলো উড়ে যেতে চাইছে। গাছেরা যেন একদিকে হেলে চলছে লম্বা সময় ধরে। পদ্মার স্রোত বারবার ধাক্কা খাচ্ছে তীরে।
-
গল্প
স্বপ্ন কেদারামাসুম বিল্লাহচোখ খুলল সহান। ভাঙ্গা জানালার ফাঁকা দিয়ে হেঁচে ছেচে পানি এসে পড়ছে আর চোখে। চোখের উপর পানি ঘেঁচে এসে পড়ায় তার ঘুম ভাঙ্গে গেছে। উঠতে গিয়ে প্রথমে উঠতে পারলো না। তার উপর আর ছোট দুই ভাই হাত পা উঠিয়ে ঘুমাচ্ছে। একজনের খাটে তিন জন ঘুমালে এভাবেই ঘুমাতে হয়।
-
গল্প
ঝড় পরবর্তী ভাগফলপ্রজ্ঞা মৌসুমীএকান্ন, বাহান্ন, তেপান্ন... আহসানের চিরকুট পড়া গুনতে, গুনতে, গুনতে কেমন এক ঝিম আসে চোখে, যেমন ঝিম লাগে পাটিতে স্থবির শুয়ে কৃষ্ণপক্ষের নক্ষত্ৰ গুনার কালে। সেই যে তখন থেকে চিরকুট হাতে বসে আছে মানুষটা, ঝড়ে পড়া একটা ন্যাতানো গাছ যেন।
-
গল্প
দৃষ্টিদানAzaha Sultanতখন আমার কতইবা বয়স, বড় জোর বার কিবা তের। সবেমাত্র ষষ্ঠশ্রেণিতে ভর্তি হয়েছি। ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে সহপাঠি যাদের পেলাম তাদের মধ্যে আমার মামার শালক ‘শান্ত’ অন্যতম। আমি মা-হারা। আমার জন্ম হতেই মা যখন মারা গেলেন, তখন থেকেই আমি মামার বাড়িতেই মানুষ।
-
গল্প
রোদের ক্যানভাসে আঁকা ঝড়রঙ পেন্সিলগরমের দিন। আকাশ মেঘলা বলেই হয়তো বিকেলটা ভারী সুন্দর। ভেজা ভেজা নরম আলোতে মাখামাখি চারদিক। শেষ বিকেলের এই ঘোলাটে মেঘের ছায়া গায়ে মেখে লীনা, লীনার মা সুমনা আর বাবা জাভেদ হোসেন হাসিমুখে পাশাপাশি হাটছেন। লীনা আড়চোখে একবার মা'র দিকে তাকিয়ে দেখে। কি সুন্দর নিষ্পাপ হাসি!
-
গল্প
'ঝড়কে পেলেম সাথি'ARJUN SARMAভ্রূণের ভবিষ্যত ভ্রষ্টের ভাবনায় ব্যতিব্যস্ত ভামিনি । ভিতরে ভিতরে ভয়।বাইরের ব্যক্তিবিশেষেও বিষয়টা ব্যক্ত । বাড়ীর বড়ো বউ বিমলাও ভীষণ ভীত । বাতিকগ্রস্ত বিক্রমের ব্যবহারে ভামিনি বাক্যহারা, বজ্রাহত । বুকে ব্যথা বাজলেও বাইরে বলতে বাধা । বুকের বিপুল ব্যথা ভামিনিকে বাণবৎ বিদ্ধকরণে ব্রত । বুকে বর্ধমান বহ্নিসিখাসম বাতি । ভারাক্রান্ত ভামিনি ভারিবর্ষণের বলাহকসম বুক বয়ে বহমান । ভামিনি বিনিদ্র ।
-
গল্প
পান পাতার বাঁশিমুহম্মদ মাসুদহায় হায় হায়! আমার একি হয়ে গেল? হায় ভগবান ! তুমি আমাকে এভাবে নিঃস্ব করে দিলে। আমার কপালে এই লিখে রেখেছিলে? আমার কি অপরাধ ছিলো? আমি কি দোষ করেছিলাম? এরকম শত কথা বলতে আর কাঁদতে কাঁদতে একজন মহিলাকে মাঠের দিকে যেতে দেখলাম। গলার আওয়াজটা পরিচিত বলে মনে হলো।
-
গল্প
একটি ঝড় ও কয়েকটি কবুতরসৌবর্ণ বাঁধন
বয়সের ভারে কিনা কে জানে! বউয়ের প্রতি ব্যবহারে পাটোয়ারীর দার্শনিক সুলভ নিস্পৃহতা চলে এসেছে। আগে যখন বয়স কম ছিল, তখন প্রায়ই বউয়ের প্রতি কথায় তুলকালাম পাকাতেন। কিন্তু এখন দীর্ঘ সংসার জীবনের অভিজ্ঞতায় বুঝে গেছেন, এসব করে লাভ নাই কোন! মেয়েদের কথার ঝড় একাই উঠবে আবার একাই কমবে!
এপ্রিল ২০১৯ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
