ছন্দদীপ বেরা / শ্রেণী-সপ্তম বিভাগ-ক রোল-৬
হাওড়া জিলা স্কুল

বারান্দার দিকের জানালায় চার-পাঁচটা ছেলের মুখ এক হয়ে একটু পরপরই ফিসফিস করছে । আমি সামনের ঘরে ডানদিকে কাত হয়ে শুয়ে আছি ।

স্যার কি সত্যিই এই বাড়িতে থাকবেন? মজনু মিয়ার চোখে জিজ্ঞাসু চাহনি। এইবার আমার প্রায় মেজাজ খারাপ হওয়ার জোগাড়। বিকেল হতে এই প্রশ্ন

অনাবরত একই শব্দ চয়ন, একই পথে যাতায়াত,পা ফেটে রক্ত ঝরছে,তবূ চলছি, চলছি বন্ধুর পথে ।হৃদয় ঊপুড় হয়ে পড়ছে, পড়ছে যেখানে সেখানে

ফাহাদ জানালার ধারে চেয়ারে বসে আছে সেই সকাল থেকে । এখন মধ্যদুপুর । আকাশ মেঘলা । সকাল থেকে মেঘ করে আছে । প্রতিমূহুর্তে মনে

সেন্ট্রাল জেলের করিডোর ধরে হেটে যায় যাবতজীবন সাজা প্রাপ্ত কয়েদী ঈশ্বর মাহাতো।

'....একটি নক্ষত্র হয়ে সে টিপ টিপ করে জ্বলছিল আমার হৃদয়াকাশে। মেঘের পর মেঘ এসে হঠাৎ হারিয়ে যায় নক্ষত্রটি। আমার বুকটা যেন দুমড়ে-

প্রত্যেক মুসলমানের গৃহ আজ উৎসবমুখর। অনেকের ঘরেঘরে সাধ্যমত তৈরি হচ্ছে হালুয়া, রুটি। অনেকে প্রতিবেশীদের বাড়ি বাড়ি হালুয়া রুটি

জরিনা, এই নাম কুদ্দুসের কাছে অতীত। কিন্তু প্রায় ৫ বছর আগে যখন তার মুবাইল ফোনটা পেল, কেন যেন সেভ করে রাখল মনের অজান্তেই। ২ সপ্তাহ

মানুষের জীবনটা অদ্ভুত।অদ্ভুত কর্মকাণ্ডে ইচ্ছের বাড়াবাড়ি।কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব নেই ভবিষ্যৎ তে পরিণতির ভয়।সব কিছু উপেক্ষা করে প্রমান করতে চায় সে

ঘন হলুদ জ্বলজ্বলে দুপুরের রোদ,মানুষের ভিড়,উঁচু-উঁচু বাড়িঘর,কালো রাস্তা,রিকশার টুংটাং,বাস-ট্রাক,গাড়ি,বিশাল সব শপিং কমপ্লেক্স সব নিয়ে

শুক্রবারের নিষ্কাম মিশুক বিকেলের আদরটা মনে মাখতে মাখতে হাঁটছিলাম নয়াসড়কের পথে ।চৌরাস্তার মোড়টার কাছে আসতেই ছেলেবেলার

“উত্তরন” (১)
শহরের এদিকটা জনবসতি নেই বললেই চলে। সারিসারি পোড়ো

[ভুমিকা: গল্পটি পূর্বে সায়েন্সফিকশন সংখ্যায় প্রকাশিত ক্রাইম গল্পের দ্বিতীয় পর্ব, যারা আগের পর্বটি পড়েন নি তাদের পরে নেয়ার অনুরোধ রইল]

ইয়েস! ইয়েস! পেরে গেছি! ইউরেকা!
ছেলেটি বাংলা-ইংরেজি মিশিয়ে মাথার ওপর দু’হাত তুলে এভাবেই নিজের