১৫-ই ডিসেম্বর, ২০০৮। সূর্য অস্ত যায় প্রায়; ভেতর থেকে ছেলেমেয়েদের কণ্ঠস্বর ভেসে আসছে, 'পাকিস্তান...পাকিস্তান...এবার ছক্কা...ওহ্ মাই ডিয়ার আফ্রিদি...

রাতে একদম ঘুম হল না , রাত বেরেই যাচ্ছে কিন্তু আমার সিগারেট এর নেশা ততই কমছে । এক সময় এটা অসহ্য লাগছে ।

১৯৭১ সাল। মুক্তিযুদ্ধ। চারিদিকে আতঙ্ক। পাক হানাদার বাহিনীর অমানুষিক নির্যাতন, নির্মম অত্যাচার। হাহাকার, চারিদিকে শুধুই হাহাকার। সন্তানের মা-বাবা হারানোর হাহাকার.....

স্বাধীনতার পরেও কেউ কেউ পরাধীন

১
এ্যারপোর্টের বাইরে দাঁড়িয়ে সজলের মনে হতে লাগলো এই কোন নরকে আমি এসে পড়লাম। সকাল ৯’টা বাজে,এ্যারপোর্টের ভিতরে তাও যা একটু ঠান্ডা ছিল,বাইরে তো তার থেকে প্রায় হাজার গুণ বেশি গরম। আর সেই

১৯৭১ আমাদের জন্য ইতিহাসের বছর \\ যদিও যুদ্ধ দেখিনি ,ইতিহাস পড়ে জেনেছি,পাকিস্তানিরা কিভাবে আমাদের অত্যাচার করেছিল । তারা আমাদের দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ কেড়ে.....

স্যার ক্লাসে হোম ওয়ার্ক দিয়েছেন। দাওয়ায় বসে তা-ই পড়ছিল অয়ন। ইলেক্ট্রিসিটি নেই, চার্জর লাইটের আলোয় অয়ন গুনগুন করে মুখস্থ করছিল - "তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর.....

অন্ধকার একটি ঘরের কোণায় টিম টিম আলোতে তিনটি প্রাণীকে দেখা যাচ্ছে একজন খাটের পাশেই বসে হেলান দিয়ে আধাবুঁজা চোখ দিয়ে পাশের শুয়ে থাকা মানুষটার দিকে তাকিয়ে আছে,

স্বামীর এক টুকরো ভিটে, সেখানে আমেনা বারো বৎসরের ছেলেকে নিয়ে থাকে, দুই বৎসর হয় স্বামী পালিয়েছে, আমেনা শুনেছে স্বামী আতর আলী বিয়ে করে ঘরজামাই হয়েছে...........

বুলি অবেক্ষণ আগে দু একবার ফ্যাস ফ্যাস করেছিল মাত্র। এখন একবারে নিশ্চুপ। বুঝার কোন উপায় নেই বেঁচে আছে না মরে গেছে।

এই তো সেদিনের কথা । পলাশীর আম্রকাননে তুমুল লড়াই হচ্ছে । তরুণ সেনা-নায়ক মীর মদন ও মোহনলাল অমিতবিক্রমে যুদ্ধ করে

এই জায়গাটা একদম ভয়ের ...। পিচের পথ জেলা শহর থেকে বেরিয়ে মাইল খানেক উত্তরে এসে বায়ে বাঁক ফিরে বাগানে ঢুকে

লোকটি সকালে তার মার্বেল খেলারত ৩/৪ বছরের শিশুটিকে আদর করার সময় মাকে শুনিয়ে বলেছিল, ‘আমার ছেলেকে আমি ডাক্তারি

ধপাস করে রিক্সায় বসে নিজাম। নির্দেশ দেয় রবিউলকে_ ‘সোনাইমুড়ি যান’। যেন নিজামের বাঁধা রিকশাওয়ালা রবিউল। নিজামের অভদ্র আচরণে

শোন বন্ধু-
আজ না একটি মানব শিশু জন্মগ্রহন করেছে...........