গন্তব্য

স্বাধীনতা (মার্চ ২০১৩)

আনিসুর রহমান মানিক
  • ৪৭
মা কই তাড়াতাড়ি রেডি কইরা দাও। দেরী হয়া যাইতাছে।
আমিতো কিছুই বুঝতাছি না। মা চুলায় আগুন ঠেলতে ঠেলতে বলে,তোর আইজ কি হইছে? প্রতিদিন ঠেইলা ঠেইলা পাঠান যায়না আর আইজ দেখি, আমার পোলার এত তাগাদা।
হ হইবোনা তোমার পোলা বুঝি এখন ছোট আছে।বড় হইছে না!
হ আমার পোলাতো এখন অনেক বড় হইছে। বুদ্ধি হইছে। সংসারের খরচ চালানোর লাইগা কষ্ট করতে শিখছে।
কেন প্রতিদিন বুঝি মলা বিক্রি করতে যাই না ? বিক্রি কইরা টাকা আইনা দেই না? অভিমানের সুরে বলে ১১ বছরের রহিম।
আমার খোকার রাগ দেখো। আয় কাছে আয় বাবা। তুইতো আমার লক্ষী পোলা আমি কইছিলাম অন্যান্য দিন খেলা থাকি ডাকি নিয়া মলা বিক্রি কইরতে পাঠান লাগে। আর আইজ দেখি পোলা নিজে থাকি চাইছে। তাও আবার বেশী কইরা বানায় দিতে কইছে।
হ দাও। বেশী কইরা, যতগুলা পারো সব বানায় দাও।
দিতাছি বাবা তুই একটু ঘুইরা আয়।
একবার ভাবে রহিম, মাকে কি বলবে সে কোথায় যাবে?মলাগুলা কি করবে?না তারপর মনে মনে ঠিক করে নেয়, না এখন বলা যাবে না। তাহলে মলাগুলা নাও দিতে পারে। তারচেয়ে এসেই বলবে।কিন্তু তখন? তখন যে মা টাকা চাবে। টাকা সে কোথা থেকে দেবে? তার চেয়ে এখনই বলে যাওয়া ভালো।

আয় নিয়া যা। মার ডাকে চুলার কাছে আসে রহিম।
কিছু বলবি ?রহিমের মুখ দেখে জানতে চায় রহিমের মা।
বলতে গিয়েও বলে না রহিম। মনে মনে ভাবে ফিরে এসে বলবে,তখন যা হবার হবে। আগেতো যাই।
না কিছু বলবো না। দাও মলাগুলো।
বিক্রি কইরা তাড়াতাড়ি ফিরিস। বিক্রি না হইলেও সন্ধ্যার আগেই ফিরিস।প্রতিদিনই মিটিং মিছিল, গাড়ি ভাংচুর, গাড়িতে আগুন এইগুলা হইতাছে। তাড়াতাড়ি ফিরা আসিছ বাবা।তোর বাবাকে তাড়াতাড়ি আইতে কইছি। রিক্সা চালায়া বেশী রাইত করতে নিষেধ করছি।
মলার ব্যাগটা কাঁধে নিয়ে প্রতিদিনের মতো বের হয় রহিম।জোরে জোরে পা চালাতে থাকে। রাস্তায় দু’একজন তাকে থামায়। মলা কিনতে চায়। রহিম বলে, না বিক্রি করুম না। তার কাছ থেকে প্রায়ই কিনে এরকম দুএকজন ক্রেতা অবাক হয়।রহিমের আজ হইছে কি!অন্যান্য দিনতো নিজেই আগ বাড়িয়ে দুটোর জায়গায় চারটে গছিয়ে দেয়।টাকা নিয়ে দ্রুত চলে যায়।যাতে তাড়াতাড়ি বিক্রি শেষ করে বস্তিতে ফিরে বন্ধুদের সাথে খেলতে পারে। অথচ আজ। আজও মনে হচ্ছে তার তাড়া আছে।জোরে জোরে হাঁটছে। কিন্তু অন্যরা জানেনা তার আজ তাড়া কিসের?
তাড়া থাকবে না! হাঁপাতে থাকে রহিম।পা চলতে চায় না। এত জোরে হাঁটলে পা তো ব্যাথা করবেই। তাতে কি ? রহিম জানে তাকে তার গন্তব্যে যেতে হবে। সে কাছাকাছি এসে গেছে। ঐ যে শ্লোগানের শব্দ শুনতে পাচ্ছে। খুশীতে আরো জোরে পা চালায়। মনে মনে ভাবে সে, আজ কতদিন হয়ে গেল,তবু ঐলোকগুলোর কোন ক্লান্তি নেই।অনবরত চেচিয়ে চলেছে,রাজাকারদের ফাঁসি চাই। তাদের শ্লোগানের সাথে সাথে হাঁটতে হাঁটতেই সেও আস্তে আস্তে বলতে থাকে রাজাকারদের ফাঁসি চাই।


পুরো শাহবাগ জুড়ে লোকে লোকারন্য।যেদিকে তাকায় শুধু মানুষ আর মানুষ। সে অনেক জনসভায় গেছে। নেতা নেত্রীদের ভাষন শুনেছে। তাদের দেখেছে। কিন্তু সে অবাক হয় এখানেতো সেরকম মঞ্চ নাই। নাই নেতা নেত্রী।সাজসজ্জা, পুলিশ। কি সুন্দরভাবে বইসা সবাই শ্লোগান দিতাছে।’পদ্মা মেঘনা যমুনা তোমার আমার ঠিকানা’।’একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’।’জয় বাংলা’। ’তুই রাজাকার’।সে মাত্র ত্রিশ চল্লিশটা মোয়া দিয়া কি করে এত মানুষকে খাওয়াবে? রহিম শুনেছে এরা রাত জাগি থাকে, ঘুমায় না।সারারাত জাইগা শ্লোগান দেয়।সে রাস্তার দোকানের টিভিতে দেখেছে।
সে ভিড় ঠেলে ভিতরে ঢোকে। আস্তে আস্তে এগোয়।ভিড়ের মধ্য হতে একজন বলে এই পিচ্চি দুইটা মোওয়া দেতো।
সে ব্যাগ হতে দুইটা মলা বের কইরা ছেলেটার হাতে দেয়।
কয়টাকা?বলে পকেট হতে দশ টাকা বের করে রহিমের দিকে বাড়িয়ে দেয়।
রহিম বলে লাগবে না।
মানে ?মোওয়ার দাম নিবি না?
না
ছেলেটা আরও কিছু বলতে থাকে।শ্লোগানের শব্দে সে কথা আর শোনা যায় না। আর, শুনতেও চায়না রহিম।সে অন্যদিকে এগোতে থাকে।ব্যাগ হতে দুইটা মলা বের করে সামনে বসে থাকা দু’জনের হাতে দেয়।
কয় টাকা?
টাকা লাগবে না?
কেন টাকা নিবি না।
না
কেন, কে পাঠিয়েছে।
আমি নিজে আনছি । মা বানাইছে।
তোমার মা আমাদের জন্য বানিয়ে পাঠিয়েছেন।
মা জানে না।
মানে?
আমি এইগুলা আপনাদের খাওয়াতে নিয়া আইছি।
যে ছেলেটা রহিমের সাথে কথা বলছিল তার চোখদুটো জলে ভিজে যায়।রহিমকে কাছে টেনে নেয়।পাশে বসায়।
তুমি কি বলছ? এগুলো তুমি আমাদের খাওয়ানোর জন্য নিয়ে এসেছো।
হ্যা।
কিন্তু কেন?
আশেপাশের দু’চারজন উৎসুক হয়ে তার কথা শুনতে থাকে।
আপনারা না খায়া সারাদিনরাত এইখানে বইসা থাকেন।আপনাদের ক্ষুধা লাগে না ? তাই এগুলা নিয়া আইছি।
পাশের অন্য ছেলেটি বলে, তুমি জানো আমরা এখানে কেন বসে আছি?
হ জানি।
কি জানো?
বলছি । আগে মলাগুলা সবাইকে দিয়া দেন। গরীব মানুষতো এই অল্পকয়টা মলা বানান হইছে। যে কয়জনের হয় খান।
তুমি যা এনেছো এগুলো আমরা খাবো।মোয়া ভেঙ্গে ভেঙ্গে একটি একটি করে মুড়ি আমরা সবাই খাবো। তারপর একটু থেমে ছেলেটি বলে,তুমি বললে না আমরা এখানে কেন বসে আছি?
আপনারা রাজাকারদের ফাঁসি চান।
রাজাকার কি জানো ?
একটুক্ষন চুপ করে থাকে রহিম। তারপর বলে,না জানি না। তয় জানি ওরা মানুষ খুন করছে।
হ্যা এইতো তুমি ঠিক জানো। ওরা মানুষ খুন করেছে।একাত্তর সালে ওরা অনেক মানুষ খুন করেছে। অনেক মা বোনের ক্ষতি করেছে।যারা এত পাপ করেছে তাদের শাস্তি হবে, এটা চাও না?
এটাতো সবাই চাইবে।
হ্যা এজন্যইতো আমরা এখানে বসে আছি।
তাইলে কি শাস্তি হইবো?
হতেই হবে।
আমি অহন যাই। মা চিন্তা করবে। সন্ধ্যার আগে যাইতে কইছে।
উঠে দাঁড়ায় রহিম।কাল আবার আসমু। অনেক মলা নিয়া। তারপর একটু থেমে দাঁড়ায়।মনটা খারাপ হয়ে থাকে।
কি হলো মন খারাপ করে দাঁড়িয়ে পড়লে যে!
মনে মনে ভাবে রহিম, কেন বলতে গেল কথাটা। তাহলেতো কালকেও ওরা অপেক্ষা করে থাকবে মলার জন্য। কিন্তু ও টাকা পাবে কোথায়? গুড় মুড়ি কেমনে কিনবে?
না এমনি?বলে,সেখান হতে বেরোয় রহিম।

বাসায় ফিরে আসে রহিম।মাথা নিচু করে ঘরে এসে ঢোকে।
কিরে টাকা দে। সব বিক্রি হইছে তো ?রহিমের মা বলে।
কোন জবাব দেয় না সে।
কি হলো কিছু বলছিস না যে, টাকা দে।
মাথা নীচু করেই জবাব দেয় রহিম, টাকা নাই।
টাকা নাই মানে ? কি করছিস টাকা ?
আমি মলাগুলা বিক্রি করি নাই।
বিক্রি করিস নাই মানে ? তাইলে মলাগুলা কি করছিস ? কত কষ্ট কইরা বানায় দিলাম।কি করছিস ওগুলা।টাকা না পাইলে কাইল কি দিয়া মলা বানামু।মুড়ি গুড় কই পাবো?একটু থেমে বলতে থাকে রহিমের মা,কিরে চুপ কইরা আছিস কেন?কথা কইসনা কেন?রহিমের শরীর ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে বলে, মলাগুলা কি করছিস।
মানুষরে খাইতে দিছি।মাথা নীচু করেই বলে রহিম।
কি আমার দয়ার শরীররে। বড়লোকের পোলা।কামাইয়ের খবর নাই মানুষরে খাইতে দিছে, তাও আবার বিনামূল্যে।
রহিম বলে,ঐ যে শাহবাগে মানুষ না খায়া বইসা থাকে,দিন রাত শ্লোগান দেয় ওদের খাইতে দিছি।
ওরে আমার দয়ালু।ওরা বড়লোকের পোলা।ওদের কামাইয়ের ধান্দা নাই। খাওনপড়নের চিন্তা নাই । কষ্ট কইরা কামাই কইরা বস্তিতে থাইকা নবাবজাদা ওদের খাওয়াইতে গেইছে।কই কেউতো একদিন আমাদের খাওয়ায়না।দু’চারটা চড় বসিয়ে দেয় রহিমের গালে।রহিম ফোঁপাতে থাকে। ঘরে এসে চৌকিতে শুয়ে পড়ে। ওদিকে তার মা তখনও রাগে গজগজ করে চিৎকার করে চলেছে।

রহিম কাঁদতে কাঁদতে একসময় ঘুমিয়ে পড়ে। বাবা এসে ডাকে।
বাবা রহিম। উঠ বাবা ভাত খাবি।
রহিম জেগে ওঠে। বাবাকে দেখে আরো ভয় পেয়ে যায়। মনে মনে ভাবে নিশ্চয়ই মা বাবাকে সব বইলা দিছে। নিশ্চয়ই এখন আরও বকা, পিটন খাইতে হবে।সে ভয়ে জড়সড় হয়ে শুয়ে থাকে।
আদর করে গায়ে হাত বুলাতে বুলাতে বাবা বলে,উঠ খোকা আমার সোনার ছেলে উঠ বাবা ভাত খাবিনে।তারপর একটু থেমে বলে আজ তোর দাদু বেঁচে থাকলে তোকে মাথায় নিয়ে পুরো বস্তি ঘুরে বেড়াত।
চুপ করে ঘুমের ভান করে পড়ে থাকে রহিম। সে বুঝতে চেষ্টা করে তার বাবা কি বলতে চাচ্ছে।
তার বাবা বলতে থাকে,আজ তোর জন্য আমার গর্ব হইতাছে।তোর মার কাছ থিকা ঘটনা শুইনা আনন্দে আমার দুইচোখ জলে ভইরা উঠছে।

আস্তে করে চোখ মেলে তাকায় রহিম।বাবার চোখে জল।
সে উঠে বসে।বাবা তাকে জড়িয়ে ধরে।তাকে আদর করে। আমার সোনার ছেলে।চল ভাত খাই।
কিন্তু মা?
তোর মাকে বুঝায়া বলছি। তোর মা সব বুইঝছে।।ভাত খাইতে খাইতে গল্প করবো।
বাবা বলে তোর দাদু মুক্তিযুদ্ধ কইরছেন। দাদুর ছোট ভাই মানে আমার ছোট চাচা যুদ্ধের সময় এরকম খাবার পৌছায় দিত। মুক্তিযোদ্ধাদের ,তাদের ক্যাম্পে। দাদুর মা মানে আমার দাদী রান্না কইরা দিতেন।আমার সেই ছোট চাচার বয়স তখন ১১ কি ১২।এসবই তোর দাদু আমায় গল্প করতেন।সেই চাচাকে পাকিস্তানী সৈন্যরা ধইরা মাইরা ফেলে।আর চাচাকে কারা ধরায় দিছিল পাকিস্তানী সৈন্যদের কাছে জানিস ?আমাদের দেশের আমাদেরই গায়ের কিছু লোক যাদের বলা হতো রাজাকার,আল বদর।শুধু আমার চাচাকে না এরকম অসংখ্য মানুষকে ওরা পাকিস্তানী সৈন্যদের হাতে তুইলা দিছিলো। তারা নিজেরাও কেউ কেউ মানুষ খুৃন করছিল।অনেক মা বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করছিল ।
খাবার খাওয়া বন্ধ রেখে মনোযোগ দিয়ে বাবার কথা শুনতে থাকে রহিম।
বাবা বলতে থাকে, রাজাকাররা তোর দাদুর বোনকে ধইরা নিয়া গেছিলো পাকিস্তানী সৈন্যদের ক্যাম্পে। কথা জড়িয়ে আসে বাবার।
মা বলেন,থাক না অহন এইসব।এইবার খায়া নাও।
চোখ মুছে বাবা বলে, না বলতে হবে ওদের। অনেক দেরী হইছে। ৪১ বছর পার হয়া গেইছে।ওদের বিচার হয়নি।আমার ফুপুকে যে ধরায় দিছিলো তার তো শাস্তি হয়নি।ফুপু ক্যাম্প থেকে ফিরা আইসা আত্মহত্যা কইরছিল। এ কষ্ট বাবা বুকে ধারন কইরাই স্বাধীন দেশে বছরের পর বছর বাইচা ছিলো। তারপর একসময় মইরাও গেল।
মা বলে, এবার বিচার হইবে । তুমি না বললে শাহবাগে মানুষ জড়ো হইছে।এবার শাস্তি দিয়া ছাড়বো।
রহিমের বাবা, মার কথা শেষ না হতেই বলে,হ্যা দেইখো এবার ঠিকই শাস্তি হইবো। পোলামাইয়ারা সব এক হইছে।তরুনরা সব জাইগা উঠছে।ভার্সিটি কলেজের ছাত্রছাত্রী তরুনগুলা সব শপথ নিছে মুক্তিযুদ্ধে যারা মানুষ খুন কইরছে, মা বোনের ইজ্জত লইছে ওরা ওদের শাস্তি আদায় কইরা ছাইরবো।সত্যিকারের স্বাধীনতার স্বাদ মানুষ এইবার ঠিকই পাইবো।এই বাংলাদেশ এইবার ঠিকই সোনার বাংলা হইবো।
তারপর রহিমের দিকে তাকিয়ে বাবা বলে,বাবা আইজ আমি রিক্সা চালায় যা কামাই করছি কাইল ঐ টাকা দিয়া মুড়ি গুড় কিনা বেশী কইরা মলা বানায় নিয়া যাইবি ঐখানে। ওদের খাওয়াবি।
কিন্তু মা?ভয়ার্ত কন্ঠে বাবাকে বলে রহিম।
বাবা কিছু বলার আগেই মা বলে ওঠে,মা কি?মা কি এই দেশে জন্মায়নি? এই দেশের প্রতি কি তোর মায়ের মায়া নাই।তোকে মারছি দেইখা তুই ভাবছিস আমার বুঝি মনে কোন মায়া দয়া নাই।আয় কাছে আয়।তোকে আমি মাইরা কষ্ট পাইছি।অহন বুঝতে পারতাছি আমি কারে গর্ভে ধরছি। আমার পোলা আমারে সত্যিকারের স্বাধীনতা আইনা দিবো।কাল ভোরে উইঠা মুড়ি গুড় আইনা দিলে মলা বানামু। কাল আমিও তোদের সাথে শাহবাগে যামু।ওদের নিজ হাতে খাওয়াবো।আমার দেশের সোনার সন্তানদের দেখতে যাইতে হবে না!

রহিমের দু’চোখে ঘুম আসেনা। সে ভোরের আলোর প্রতীক্ষায় জেগে থাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ কবির হোসেন ভাল লাগলো. ধন্যবাদ.
এশরার লতিফ এক কথায় অসামান্য গল্প. দারুন দক্ষতায় ১৯৭১ আরে ১৯১৩কে এক সুতায় গাঁথা হয়েছে. অভিনন্দন. .
তাপসকিরণ রায় সুন্দর সাড়া জাগানোর মত গল্প--ভাব,ভাষা কাহিনী বেশ ভালো লেগেছে,ভাই !অনেক ধন্যবাদ।
সুমন দারুন যাদুময়ী বুননের গল্প। রহিম হতে পারলে নিজেকে সার্থক মনে হতো।
সূর্য কিছু বলার নাই।
আহমেদ সাবের যাদুকরী বর্ণনায় অনন্য এক কাহিনী। স্বাধীনতার শত্রুরা কখনো বুঝবেনা স্বাধীনতার মূল্য। রহিমের বাবার মতো সাধারণ মানুষেরা জানে, কি মূল্যে স্বাধীনতা কেনা।
এফ, আই , জুয়েল # একটি চেতনা জাগানিয়া গল্প । অনেক চমৎকার ।। = ধন্যবাদ ।।
মিলন বনিক মানিক ভাই...গল্পের বিহ্বলতায় সত্যিই চোখে জল এলো...বুকটা কেমন যেন করছে..এ চেতনা যেন সত্যিই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে আরও সাহসী করে তুলে...খুব ভালো লাগল...অনেক শুভকামনা....

২০ জানুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪