বালিশে মুখ গুঁজে শুয়ে আছে সেঁজুতি, ঘুম ভেঙেছে অনেক আগেই-বিছানা ছেড়ে উঠতে যেন মন চাইছেনা, জানলা দিয়ে চোখ চলে যায় বাইরে।

বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে আদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আদাড়ে নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’।

দিঘীর পানিতে গোসল করতে গিয়ে ক্রমশ ডুবে যাচ্ছে রকিব এমন সময় হঠাৎ একটা কোমল হাত তাকে টেনে তুলে উদ্ধার করলো। নীল শাড়ি পড়া মেয়েটির চোখের দিকে অপলক তাকিয়ে আছে। কি অদ্ভুত সম্মোহনী শক্তি তার নীল চোখের দৃষ্টিতে

নিরব-নিস্তব্ধ রাত্রি।লাইটপোস্ট গুলো দাঁড়িয়ে আছে শহর আলোকিত করে।
দূরে কুকুরের ডাক শোনা যাচ্ছে। রাত প্রায় তিনটা পঁচিশ।
বাইরে নিঝুম আঁধার। কোন টু শব্দ নেই।

সেই সাত-সকালে যখন ঘর থেকে বের হয় রাজ তখন বৃষ্টির ঝাপটা আর দমকা হাওয়ায় উত্তাল ছিলো আকাশ। তবুও যেতে হবে কর্ম- ব্যস্ততার তাকিদে। দেরি হলে হয়ত দোকানের ক্ষতি হতে পারে।

রাত দু’টা বাজে আনুমানিক।
লেখার কাজটা শেষ করা মাত্রই কারেন্ট চলে গেল। বিরক্তির বদলে আনন্দিত হলাম।
যাক বাবা! কাজ তো শেষ হয়েছে! এই ভাল।

রাত ১ টা । রাব্বির হাতে জলন্ত সিগারেট । এই সময়টা রাব্বি ছাদে বসে সিগারেট খায় , আর আকাশ দেখে , মাঝে মঝে একা একা কথা বলে ,এই অভ্যাসটা তার আগে ছিল না ,

চাষাড়া রেলস্টেশনের দক্ষিন দিকের বেঞ্চটা পানিতে ভিজে একেবারে বসার অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। সেই সতেরশো সনের শক্ত ব্রিটিশ টিনের

চটুল একটা গানের সুর ভাজতে ভাজতে হাত নাড়িয়ে রাস্তা দিয়ে একাকী হেঁটে আসছিল বাম হাতে শাড়ির কুঁচি একটু উঁচিয়ে রাস্তার খুচরো পাথর খণ্ডগুলোকে লাথি মারতে মারতে। নিস্তেজ হয়ে আসা বিকেলের আলো গাছের ফাঁকে ফাঁকে ঝুলে ছিল। কিছু আবার খসে পড়ে লাল করে দিচ্ছিল মিষ্টির গাল দুটো। খুব আনন্দে আছ আজ।

আঙুলে পেইন্ট ব্রাশের আলস্য থেকে ফুটে উঠছ তুমি। যে ছবি দাঁড়ায় তার পাশে লিখি দিচ্ছি বোহেমিয়ান বরফের অঞ্জলি। আদৃত উপাসনালয়ের বাহিরে সকাম তৃষ্ণায় চাইছে গান্ধর্বীকুল। চম্পাকলি

চাষাড়া রেলস্টেশনের দক্ষিন দিকের বেঞ্চটা পানিতে ভিজে একেবারে বসার অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। সেই সতেরশো সনের শক্ত ব্রিটিশ টিনের

“কবিতার বুকে লিখেছি একটি নাম, “পদ্য”,
ভালোবাসা???? সে যে নয় তো কোন গদ্য;
জীবন, তুমি নও কেন ছন্দোবদ্ধ ;
হায় অনুভূতি!!! তুমি রয়েছ সে আগেকার মতো সদ্য।।

সেই সাত-সকালে যখন ঘর থেকে বের হয় রাজ তখন বৃষ্টির ঝাপটা আর দমকা হাওয়ায় উত্তাল ছিলো আকাশ। তবুও যেতে হবে কর্ম- ব্যস্ততার তাকিদে। দেরি হলে হয়ত দোকানের ক্ষতি হতে পারে।

বালিশে মুখ গুঁজে শুয়ে আছে সেঁজুতি, ঘুম ভেঙেছে অনেক আগেই-বিছানা ছেড়ে উঠতে যেন মন চাইছেনা, জানলা দিয়ে চোখ চলে যায় বাইরে।

দিঘীর পানিতে গোসল করতে গিয়ে ক্রমশ ডুবে যাচ্ছে রকিব এমন সময় হঠাৎ একটা কোমল হাত তাকে টেনে তুলে উদ্ধার করলো। নীল শাড়ি পড়া মেয়েটির চোখের দিকে অপলক তাকিয়ে আছে। কি অদ্ভুত সম্মোহনী শক্তি তার নীল চোখের দৃষ্টিতে