শহরের মূলধারার রাস্তাটা হঠাৎ করেই পাহাড়ি রাস্তাটা বেয়ে উঠে গেছে অনেকদূর। গাড় সবুজ রঙের “সিএনজি”টা অনেক চেষ্টা করেও যখন পাহাড়ে উঠতে ব্যর্থ হল, নিনাকে তখন একপ্রকার বাধ্য হয়েই সিএনজি থেকে নেমে যেতে হল। অঙ্কশাস্ত্রের ছাত্রি মনে মনে বলল- ৪৫ডিগ্রী খাড়া এঙ্গেলে কি রাস্তা বানানো উচিৎ?

আকরাম সাহেব পেশায় একজন শিক্ষক। শিক্ষকতা করা তার পেশা হলেও তিনি কখনোই শিক্ষকতাকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে পারেননি। এই মহান পেশাটাকে তিনি তার একটি নেশা হিসাবেই স্বীকৃতি দিয়েছেন সবসময়। কলেজের সবার কাছে তিনি একজন প্রিয় শিক্ষক হিসাবে পরিচিত।

বিস্তৃর্ন নীল আকাশের সূয্যটা লাল হয়ে পশ্চিমা আকাশে হেলে পরেছে। কিছুক্ষন পর স্তব্ধ হবে আকাশের রংধনু, স্বাধীন পাখীরা ফিরে যাবে নীজ গৃহে মাটরি গন্ধ বুকে মেখে সারাদনিরে ক্লান্তি নিয়ে কৃষক লাঙ্গল কাধে ফিরে যাচ্ছে ঘরে নদীর ধারে আকাঁবাকা পথ মনে করিয়ে দেয় জীবননান্দ দাস এর রূপসী বাংলার কথা ।

স্কুলের ঘন্টা বাজলে মনটা কেঁদে উঠে সুমনের।বুকের ভেতর যেন কান্নার হাহাকার লেগে যায়।গ্রামের দক্ষিন কোনে আধপাকা দেয়ালের স্কুল।সুমন যখন দেখে,তার গ্রামের ছোট ছেলেমেয়েরা মা-বাবার হাত ধরে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে স্কুলে যাচ্ছে সে তার ইট ভাঙা বন্ধ করে

আলাল ছেলেটি লেখাপড়ায় ততটা মনযোগী না হলেও খেলাধুলায় বেশ পারদর্শী। এইবার এইচএসসি দিবে। কলেজের যেকোন টুর্নামেন্টের খেলার কথা উঠলেই আলাল কে স্বয়ং অধ্যক্ষ ডেকে দায়িত্ব দিয়ে দেন।

তখন সকাল দশটা বাজবে বোধহয়। ফার্ষ্ট ক্লাশ শেষ হতেই কলেজ পালালাম। মাঝে-মাঝেই কলেজ পালিয়ে আড্ডা দিতাম কয়েকজন বন্ধু। তাস খেলা ছিল প্রিয়, সিগারেটের ধোয়ায় বয়ে যেত বেলা। আমার কলেজ থেকে বাসা বেশ দূর…

সেলিনা চিঠিটা চার ভাঁজ করে আবার ব্যাগে ভরে রাখলেন। জীবন কখনো কখনো গল্পের চেয়েও অদ্ভুত,করুণ এবং কাকতালীয়। কে জানত আটাশ বছরের পুরনো স্মৃতির জখমে আরও একবার অস্ত্রপ্রচার চলবে?

দিন যায়, দিন আসে। তেমনি স্বাধীনতা ঘুরেফিরে বারবার আসে।
স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনে শুধু তাৎপর্য নয়, তার ভূমিকা সম্পর্কে বলতে গেলে ভাবনার শেষ নেই।

কৃষি নির্ভরশীল এখানকার মানুষ । জনসংখ্যা বেড়ে চলেছে উল্লেখযোগ্য হারে । জমিতে বাড়তি মানুষের বাসস্থান তৈরি হচ্ছে । ফসলের জমিও কমে যাচ্ছে ।

আমার ছেলের সাথে কথা বলাটাও যেন একটা বিনোদন । তার সাথে যত গম্ভীর বিষয় নিয়েই কথা বলি না কেন, সে ঠিক একটা হাস্যরস সৃষ্টি করবেই ।

বিলের ধান কাটা শুরু হবে।
রহমতের আনন্দের শেষ নেই। কদিন ধরে রহমত স্ত্রী গুল মেহেরের সাথে খুব ভালো ব্যবহার করছে। স্ত্রীর সাথে সাত কথা পাঁচ কথা বলছে। আজও বারান্দায় বসে স্ত্রীকে ডেকে বলছে, এবার ফসলটা ভালা হইছে বউ।

স্বাধীনতা তুমি বৃষ্টিভেজা প্রকৃতির মত চিরসবুজ হও,
স্বাধীনতা তুমি বহমান জীবনের মত স্বতঃস্ফূর্ত হও,
স্বাধীনতা তুমি দূর আকাশের নিঃসীম উদারতা হও,
স্বাধীনতা তুমি অসীম সাগরের নীল বিপুলতা হও,

মানুষের স্বপ্ন বা আশাগুলি খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তিত হয়।এগুলোর রং প্রতিদিন বদল হতেই থাকে।একদিন দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম ভাঙার পর সিদ্ধান্ত নিলাম মানব সেবায় মন দিব।মানুষের হৃদয় জয় করাটাই হবে আমার আসল লক্ষ্য।সেই চিন্তাটাকে বাস্তবে রূপ দিতে বেরিয়ে পড়লাম রাস্তায়।ও বলে রাখি,আমি একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট(হবু ডাক্তার)।তাই ...........

আদিবের ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না। আরো কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়ে থাকতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু কতক্ষণ পর পর মা এসে ফজরের নামাজের জন্য তাগাদা দেন।

সবাই সরে গেলে একজন যুবক আস্তে করে আমায় বলল ‘দিদির আপন লোকেরাই তার শত্রু হয়ে গিয়েছিল । বি এ পাশ দিদি সভা –সমিতি , ইউনিয়ন , কম্যুনিস্ট পার্টিতে জড়িত বলেই তার আর ঠাই হয়নি এদেশে।