মুহাম্মাদ লুকমান রাকীব-এর ভূতের বিয়ে উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ আপনি বললেন " কবিতা ছন্দ মিলাতে গিয়ে পাঠক যেন সুন্দর করে ছন্দ মিলিয়ে পড়তে পারে সে জন্য নিজেই এমনটি করেছি।" কবিতা পড়তে গিয়ে অনেক জায়গায় আমার মনে হলো বেশ গড়মিল ছন্দ এবং শব্দে। যেমন প্রথম লাইনে পষ্ট চোখে দেখেছি আপন চক্ষুতে;. দুবার চোখ ব্যবহারতো ঠিক ... আরও দেখুনআপনি বললেন " কবিতা ছন্দ মিলাতে গিয়ে পাঠক যেন সুন্দর করে ছন্দ মিলিয়ে পড়তে পারে সে জন্য নিজেই এমনটি করেছি।" কবিতা পড়তে গিয়ে অনেক জায়গায় আমার মনে হলো বেশ গড়মিল ছন্দ এবং শব্দে। যেমন প্রথম লাইনে পষ্ট চোখে দেখেছি আপন চক্ষুতে;. দুবার চোখ ব্যবহারতো ঠিক হলো না। ২য় লাইনে ছন্দ একটিতে এসে আটকে গেছে। টবের নিচে তো লুকানো যায় না, হবে টবের পাশে। আমি যদি এডিট করে পড়ি 'সাতটি ভূতে এক সারিতে করছে খেলা জোসনাতে/ আমি তখন ছাদের উপর চুমুক দিচ্ছি তামাকে/ টবের পাশে লুকিয়ে গেলাম, দেখলো না আর আমাকে' তাহলে দেখুন ছন্দটা। মাঝে ছন্দটা মোটামুটি। শেষের ছ লাইনে আবার গড়মিল মনে হলো। ছন্দ ঠিক আছে কিন্তু চাঁদনীতো আঁধার আনতে পারে না। এখানে হয়তো মেঘ শব্দটা দিয়ে কিছু একটা করা যেত। উঠোন জুড়ে অনেকগুলো বৃক্ষ ফুটে আছে- বেশ সুন্দর লাইন। কিন্তু পরের লাইনেইতো স্রোতে থমকে গেলো। তিমির আধার ঠিক হয়নি... তিমিরের প্রতিশব্দই আঁধার। যাই হোক, এমনিতে বেশ মজা পেয়েছি। শুভ কামনা। কম
মুহাম্মাদ লুকমান রাকীব-এর ভূতের বিয়ে উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ আপনি বললেন " কবিতা ছন্দ মিলাতে গিয়ে পাঠক যেন সুন্দর করে ছন্দ মিলিয়ে পড়তে পারে সে জন্য নিজেই এমনটি করেছি।" কবিতা পড়তে গিয়ে অনেক জায়গায় আমার মনে হলো বেশ গড়মিল ছন্দ এবং শব্দে। যেমন প্রথম লাইনে পষ্ট চোখে দেখেছি আপন চক্ষুতে;. দুবার চোখ ব্যবহারতো ঠিক... আরও দেখুনআপনি বললেন " কবিতা ছন্দ মিলাতে গিয়ে পাঠক যেন সুন্দর করে ছন্দ মিলিয়ে পড়তে পারে সে জন্য নিজেই এমনটি করেছি।" কবিতা পড়তে গিয়ে অনেক জায়গায় আমার মনে হলো বেশ গড়মিল ছন্দ এবং শব্দে। যেমন প্রথম লাইনে পষ্ট চোখে দেখেছি আপন চক্ষুতে;. দুবার চোখ ব্যবহারতো ঠিক হলো না। ২য় লাইনে ছন্দ একটিতে এসে আটকে গেছে। টবের নিচে তো লুকানো যায় না, হবে টবের পাশে। আমি যদি এডিট করে পড়ি 'সাতটি ভূতে এক সারিতে করছে খেলা জোসনাতে/ আমি তখন ছাদের উপর চুমুক দিচ্ছি তামাকে/ টবের পাশে লুকিয়ে গেলাম, দেখলো না আর আমাকে' তাহলে দেখুন ছন্দটা। মাঝে ছন্দটা মোটামুটি। শেষের ছ লাইনে আবার গড়মিল মনে হলো। ছন্দ ঠিক আছে কিন্তু চাঁদনীতো আঁধার আনতে পারে না। এখানে হয়তো মেঘ শব্দটা দিয়ে কিছু একটা করা যেত। উঠোন জুড়ে অনেকগুলো বৃক্ষ ফুটে আছে- বেশ সুন্দর লাইন। কিন্তু পরের লাইনেইতো স্রোতে থমকে গেলো। তিমির আধার ঠিক হয়নি... তিমিরের প্রতিশব্দই আঁধার। যাই হোক, এমনিতে বেশ মজা পেয়েছি। শুভ কামনা।
তারপর মোটামুটি ছন্দ-তাল। কিন্তু শেষে এসে খটকা- চাঁদনী আবার আঁধার নিয়ে আসে কী করে? মেঘ হতে পারতো। কম
মিনতি গোস্বামী-এর আগন্তুক উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ গল্পে ভিন্নতা ছিল বলে মনে হলো। আমার কাছে বেশ লেগেছে। তবে শুরুতে রাজারামের বাড়ির বর্ণনা থেকে নিলামে যাওয়া, ড্রাম নিয়ে আসা পর্যন্ত বর্ণনা বেশ ভালো। তারপর যেন ভুত হওয়ার ঘটনাটা তাড়াহুড়ো করে বলে দিলেন।
রকিব লিখন-এর প্রলাপ-০১ উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ উম্মাদ বসন্ত, কাপালিক-এরকম কিছু শব্দ মনে ধরলো। পড়ার সময় পাঠক হিসেবে আবেগটা কেমন একটা হয়ে যাচ্ছিল। 'আমার বধুয়া আন বাড়ি যায়/ আমার আঙিনা দিয়া'-পড়তে পড়তে ভেতরে কেমন একটা আকুতি হয় না? বা কী একটা যেন হয়ে যায়... এই কবিতাতেই যেমন 'যে আমার নিয়েছিল কয় ফোঁটা জল'- ... আরও দেখুনউম্মাদ বসন্ত, কাপালিক-এরকম কিছু শব্দ মনে ধরলো। পড়ার সময় পাঠক হিসেবে আবেগটা কেমন একটা হয়ে যাচ্ছিল। 'আমার বধুয়া আন বাড়ি যায়/ আমার আঙিনা দিয়া'-পড়তে পড়তে ভেতরে কেমন একটা আকুতি হয় না? বা কী একটা যেন হয়ে যায়... এই কবিতাতেই যেমন 'যে আমার নিয়েছিল কয় ফোঁটা জল'- এই 'কী একটা যেন হয়ে যায়' অনুভূতিটা পুরো কবিতায় ছিলো না। আমার কবিতাতেও মাঝে মাঝে এরকম হয় অবশ্য। গোলাপ না হয়ে 'জবা' হলে তো কাপালিকের সাথে সাথে দেবী কালিকে কল্পনা করে ভৌতিক অনুভূতি আরো বাড়াতে পারতাম।
গোবিন্দ বীন-এর এই বুঝি এলো ভুত উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ প্রথম দুটো লাইন নিয়ে একটু দ্বন্দ্ব ছিল তবে এরপর স্বাচ্ছন্দ্যে ভালো লেগেছে। কবিতায় ছমছম করা ভাবটা বেশ ... বাড়তি স্পেইসটা একটু ঝামেলা করলো।
মুহাম্মাদ লুকমান রাকীব
আমার কাছে ভা লাগল।আরওভালর জন্য অপেক্ষায় থাকা হল।।"আমার এ সংখ্যায় প্রকাশিত গল্প কবিতা পড়ার জন্য আমন্ত্রণ করে গেলাম। আসলে ধণ্য হব হে প্রিয় কবি বন্ধু।।"
মাইদুল আলম সিদ্দিকী-এর বিমোহ উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ প্রথম দুটো লাইন পড়ে গতানুগতিক কবিতা হবে ভেবেছিলাম... ' দূর্বার হাসির খুঁত-খুতানি' ছাড়া প্রথম প্যারার সেরম কিছু ভালো লাগেনি। ২য় প্যারায় শব্দ/দৃশ্যের কাজ অপূর্ব লেগেছে। শেষ প্যারাটাও সুন্দর। উপমার রিপিটেশন হলো- যেমন দুর্বার খুঁত-খুতানি, আনন্দ-স্নান। একই কবি... আরও দেখুনপ্রথম দুটো লাইন পড়ে গতানুগতিক কবিতা হবে ভেবেছিলাম... ' দূর্বার হাসির খুঁত-খুতানি' ছাড়া প্রথম প্যারার সেরম কিছু ভালো লাগেনি। ২য় প্যারায় শব্দ/দৃশ্যের কাজ অপূর্ব লেগেছে। শেষ প্যারাটাও সুন্দর। উপমার রিপিটেশন হলো- যেমন দুর্বার খুঁত-খুতানি, আনন্দ-স্নান। একই কবিতায় চমকটা দুবার হয়ে গেলে প্রথমবারের ধাক্কাটা ২য়তে এসে স্বাভাবিক নিয়মে কমে যায়। অবশ্য কবিতার প্রয়োজনে আসলে কোন ক্ষতি নেই। বিমোহ-এর জন্য শুভ কামনা
আল ইমরান-এর ঘষা কাঁচ উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ এই ফুলতো আমাদের পাশের বাড়িতে ছিল.. গোলাপী রঙয়ের বাগানবিলাস। ইংরেজী নামটা জানা ছিল না। আর কাঁচের প্রতীকি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
সেলিনা ইসলাম-এর শিশির ভেজা সুখ উপর প্রজ্ঞা মৌসুমী কমেন্ট করেছেঃ পল্লবীর সংগ্রামটা স্পর্শ করে গেলো। তবে সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যাওয়া পল্লবীকে আরো একটু দৃঢ় হতে দেখলে ভালো লাগতো- ছেলের সব আবদার পূরণ করার থেকে বাস্তবতার ভেতর নিয়ে যাওয়া। সেদিন পথ ও প্রাসাদ ছবি দেখেছি বলে হয়তো ভাবনায় প্রভাব পড়ছে। নচেৎ এমনিতে গল্পের বুনট, চরিত... আরও দেখুনপল্লবীর সংগ্রামটা স্পর্শ করে গেলো। তবে সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যাওয়া পল্লবীকে আরো একটু দৃঢ় হতে দেখলে ভালো লাগতো- ছেলের সব আবদার পূরণ করার থেকে বাস্তবতার ভেতর নিয়ে যাওয়া। সেদিন পথ ও প্রাসাদ ছবি দেখেছি বলে হয়তো ভাবনায় প্রভাব পড়ছে। নচেৎ এমনিতে গল্পের বুনট, চরিত্র ভালো লেগেছে। হৃদয় কোন ক্লাসে পড়ে চোখে পড়েনি, প্রথমে ওকে একটু novice মনে হচ্ছিল। চট করে নাম না বলে 'আরেক ধরনের স্পেশাল সিগারেট' বলায় । পরে চটপটেই লাগলো। গল্পের সমাপ্তি ভালো লাগলো... অনেক শুভ কামনা
মন্তব্য করুন