বন্ধু
১১০ জন
অনুসরনকারী
১ জন
নিতান্ত এক বাস্তবতার প্রকাশ ঘটেছে আমার লেখা অঙ্কুরেই বিনাশ” গল্পটিতে। গরীব বাবা মার ছেলে সোহেল আরমান এর জীবনের কঠিন সত্যের একটি নিটোল স্কেচ অাকার চেষ্টা করেছি সযতনে। জানিনা কতটা সফল হয়েছি। বাকীটা পাঠকের উপর ছেড়ে দিলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
এক অখন্ড পাকিস্তানের নাগরিক হলেও চিন্তা ও মননশীলতায় যে যোজন যোজন দুরত্ব তার বাস্তব প্রমান ঘটেছে শত্রু বিভীষণ গল্পে. আশা করি পাঠকের ভালো লাগবে. ধন্যবাদ সবাইকে.
জলের ভিতর আসল রুপ একটি প্রতীকী কবিতা। মানুষের অহংবোধ ও আত্মগরিমাই যে সমাজের যাবতীয় অশান্তির মূল এ রুঢ় সত্য কথাই আমি বলতে চেয়েছি। সমাজের প্রত্যেকটা মানুষ যখন নিজের সীমাবদ্ধতা উপলব্ধি করতে পারবে এবং আমিত্বকে বিসর্জন দিতে পারবে তখনই সমাজে শান্তি আসবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
আমার মতো নিরীহ শান্ত গোবেচারা টাইপের ছেলে যে কারো প্রেমে পড়তে পারে এটা বিশ্বাস করা কঠিন। কিন্তু সেই আমিই কিনা শেষ পর্যন্ত প্রেম
স্যার আপনার কোন বান্ধবী নাই! প্রশ্নটা শুনে চমকে ওঠে সোহেল। বুকটা আগের চেয়ে বেশি হারে কাপতে থাকে। কেমন যেন একটু অপ্রস্তুত হয়ে যায় সোহেল প্রশ্নটা শুনে। স্বাভাবিক হতে
গ্রাম বাংলার চিরায়ত ঐতিহ্যের প্রতীক হচ্ছে শাড়ী/ শাড়ী বাঙালি রমনীদের একটি প্রধান পোশাক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে/ শাড়ী ও শাড়ীর অনুসঙ্গ নিয়ে ক্ষুদ্র অভিবাক্তির প্রকাশ অনুসঙ্গ শাড়ী কবিতাটি/
টিনএজ রসায়ন দুটি অল্প বয়সী ছেলেমেয়ের আবেগ ও ভালোবাসার গল্প। তবে এখানে প্রধান উপজীব্য হিসাবে উঠে এসেছে কিন্তু একুশে ফেব্রুয়ারী। জানি না পাঠক সমাজে কেমন সাড়া ফেলবে। তবে আমার চেষ্টা ছিল নিরন্তর। ধন্যবাদ সবাইকে।
অন্ধ রাজার দেশে প্রজারা আজও নির্দ্বিধায় সব অন্ধলোভের পেয়ালা হস্তগত হলে চোখ-নাক-কান সব বন্ধ
ছেলে ,কষ্ট-মাখা সর্ষে তেলে
বন্ধুত্বের আড়ালে হৃদয়ের তীব্র হাহাকার ও লুকোচুরি ভালোলাগায় সিক্ত ক্ষুদ্র এক উপাখ্যান/ আশা করি পাঠকের ভালো লাগবে/
প্রত্যেকের বাবা কে নিয়ে রয়েছে কিছু কিছু আবেগ-অনুভুতি ও ভালবাসা . বাবার প্রতি সন্তানের এ চিরন্তন আবেগের বহি প্রকাশ আমার ''তোমার জন্য বাবা'' কবিতাটি. শব্দ চয়ন ও দৃশ্সপট রচনায় কতটুকু সফল হয়েছি তা পাঠক ই ভালো বলতে পারবেন. বাবার প্রতি এক গভীর ভালোবাসার দুরন্ত প্রকাশ আমার কবিতাটি.
মাইসার কথাটা মোটেও ভালোলাগেনি সায়মার। কেমন সন্দেহ আর অবিশ্বাস সায়মার চোখে মুখে। মাইসা সায়মার মনোভাব বুঝতে পেরে কানের কাছে মুখ এনে গলাটা আর একটু খাটো করে পুরো বিষয়টা ব্যাখ্যা
তুমিই বলেছিলে, আমি হারলে তুমিও যে হারো আর আমি জিতলে নাকি সহসাই তুমিও যাও জিতে
মিলি দু হাতে টেনেও ছাতাটা ধরে রাখতে পারছে না। যত না বৃষ্টি, তার থেকেও বেশী দমকা বাতাস।
বাসন্তী হাওয়ায় যখন উড়ে গেলোতোমার গঙ্গা-যমুনা শাড়ির আঁচল-
তোমার ভালবাসায় হয়েছি কবি, লিখেছি শত কবিতা,তোমার ভালবাসায় পেয়েছি সুখ, ভুলে গেছি দুঃখ-ব্যথা।
যেদিন তুমি পাচার হয়ে গেলে আমি চেয়ে চেয়ে দেখছিলুম, কি ঐশী হাসিমাখা মুখ !
ধড়াস করে উঠলো বুকটা।পিছনের বেঞ্চে বসা রুমেলের সাথে কথা বলার সময় আরো পিছনে দৃষ্টি
মন্তব্য করুন