কিছু কিছু বিষয় নিয়ে আমার ভাবতে বা লিখতে খুব কষ্ট হয়। এর মধ্যে একটি হলো ''মা''। মাকে নিয়ে এর আগে আমি কখনো কোন কিছু লিখিনি। কিন্তু আজ কেন জানি না লিখতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে।

সকালে ঘুম থেকে উঠাটাই হলো দরজার কড়া নড়ানোতে। উঠে কোন রকমে ওড়না গায়ে দিয়ে দরজা খুলে দেখে এক মাঝ বয়সী লোক দাঁড়িয়ে। বেশ নরম সুরে বলল-'আচ্ছা মা তুমি কি ডাক্তারি পড়?'

রহিমা খাতুনের আজ আনন্দের সীমা নেই । এই রকম আনন্দ তিনি জীবনে আর পান নি। নাহ, পান নি বললে ভুল হবে। জীবনে আর একদিন তিনি এরকম আনন্দ পেয়েছিলেন । আর সেই দিনটি ছিল তার ছেলে

বাতাসে ভাসা ভাসা উড়ো খবর পেয়েছিল।তজুমদ্দিন বাড়ি আসবে।বাড়ির বুড়ো বয় জোষ্ঠ প্রবীণ একলাছ উদ্দিন মিয়া তাতে তেমন কর্ণপাত করেন নাই।তজুমদ্দিন সাধারণত ঈদের ছুটি ছাড়া প্রায় বলতে গেলে বাড়িতে তার আসাই হয়ে উঠে না।

কোনো এক গুরুত্বপূর্ণ কাজে রাজশাহী যাচ্ছি।
পদ্মা এক্সপ্রেস।

রক্তের আঁচলে আচ্ছাদিত পরম মমতাময়ী এক জাত 'মা'; যার বিন্দু বিন্দু শ্রম আর কোমল কাঠিন্যে মিশ্রিত ত্যাগ আর ভালোবাসায় পৃথিবী নামক গ্রহে আমাদের আগমন। এই ব্রক্ষ্মান্ডে মায়ের তুলনায় কেবল মা ছাড়া

প্রতিটি ভোরের মতই কাছাকাছি তিনটি মসজিদের আযান শোনা গেলো। একের পর এক। শেষের আযানটি সবচেয়ে জোরে শুনল হাসপাতালের জেগে থাকা প্রতিটি মানুষ। এই মসজিদটি হাসপাতালটির একেবারে খুব কাছে।

কনক রহমানের গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলায়। যে গ্রামে বাড়ি তাকে গ্রাম না বলে উপশহর বলা যেতে পারে। কনক রহমান থাকে ঢাকা। চাকরি করে একটা এন.জি,ও. তে। ওর স্ত্রী, শায়লা রহমান একটা ব্যাংকে আছে।

সুতপার মা আসত ঘড়ির কাটায় যখন ঠিক সাতটা পয়তাল্লিশ। এক মিনিট নড়চড় নেই। যাকে বলে বায়োলজিকাল ঘড়ি। অপর্ণার মা বলত, সুতপার মা মানুষ নয়, ঘড়ি একটা- মানব ঘড়ি।

: মা, মাগো, এই মা----
ছোট, খুব ছোট একটা মেয়ে "লন্ডন আই" নাগরদোলার প্রকোষ্ঠে বসে টেমস নদীর ঘোলাটে জলের দিকে