বিয়ের দিনে মেয়েদের হাতের মেহেদীর রং তার স্বপ্নগুলো বুনতে থাকে। ছোট্ট থেকে যে স্বপ্ন নিয়ে একটু একটু করে একটি মেয়ে বড় হয় ,সেই রঙিন স্বপ্নগুলো মেহেদীর রংকে আরো গাঢ় করে।
-
গল্প
কাছে অাসারওনক নূর -
গল্প
ছলনাময়ি ভালবাসামোকছুদুর রহমানসাগরের নিলাভ জলরাশির দিকে তাকিয়ে মহিন ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে আর বলতেছে “তিশা তুমি আমার সাথে এমন কেন করলে, কি দোষ ছিল আমার”।
-
গল্প
দেখেছো, দেখোনিআলমগীর মাহমুদঐ কি হইছেরে, অমন কইরা চিৎকার দিলি ক্যান
- দেখ দেখ একই ব্যাডা ঘুমের ভান কইরা আছে, আবার পিট পিট কইরা আমার দিকে তাকায়
- ঐ ব্যাডা, তর লগে মুখ নাই। ট্যাহা না দিলে মুখ দিয়া না কইরা দিবি, অমন বেকনা করছ কেন, অন্য একটি হিজরা মেয়ে বলে
- ট্যাকা না থাকলে আমার কাছ থিইকা নিয়া যা, পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আরেকটি মেয়ে বলে -
গল্প
মাতৃরূপীনী অন্নদায়ী রূপওয়াহিদ মামুন লাভলুজায়গীর থাকা বড়ই অবমাননাকর ব্যাপার। অবশ্য সবসময়ে নয়। আমি যে বাড়িতে থাকতাম তারই তিন-চার বাড়ি দক্ষিণের একটা বাড়িতে শামছুল হক নামে আমার এক সহপাঠী জায়গীর থাকতো।
-
গল্প
বুক পকেটে পাওয়া চিঠিমোস্তফা হাসানঅনেক সাবধানে চলতে হয় তোমাকে। যখন তখন হুড়মুড় করে বাড়িতে তুমি ঢুকতে পারনা। যে কেউ খবর পৌছে দিতে পারে মিলিটারী ক্যাম্পে।
-
গল্প
যুগেশ দেবমুজাহিদ অনিকঅলকা চৌধুরী নামের একজন মেয়ে তখন বি,এ ক্লাসেই পড়তো। অসম্ভব সুন্দরী সে মেয়ের বাড়ি ক্যালকাতাতেই। গ্রামোফোনে গান শুনতে নাকি সে খুব পছন্দ করতো।ক্যালকাতা শহরে ঘুরে বেড়াতেও খুব পটু ছিলেন।
-
গল্প
বন্ধুআসাদুজ্জামান খানএসির বাতাসটা ঠিক ভালো লাগেনা সাদেকের। বদ্ধ জায়গায় ও জিনিসটা কেমন যেন মাথা গুলিয়ে দেয় তার। জানালা খুলে রেখেই সে সবসময় গাড়ি চালায়। কিন্তু কতক্ষন জ্যামে পড়ে সে একেবারে ঘেমে অস্থির। এত গরম পড়েছে এবার!
-
গল্প
আমার উদ্দেশ্য খ্যাতি নই,প্রচারমুহাম্মদ জে.এইচ (রপ্পি)সত্যের প্রতি বিচলিত আজ
মুসলিম নামের জাতি,
দ্বীনের পথে বিমুখ থেকে পালন করে
শয়তানের ঐ রীতি। -
গল্প
মায়ামোঃ মইদুল ইসলামএকটা হিন্দু মেয়ে নাম তার মায়া। সেও যেমন খুব মোটা ছিল তেমনি আমিও ছিলাম তার থেকে বেশি মোটা। ফলে তখন অন্যান্য ছেলে মেয়েরা আমাদের দুজনকেই বেশি ক্ষ্যাপাত।
-
গল্প
অণু’র অনুগল্পমোঃ গালিব মেহেদী খাঁনদুজনে উঠে দাঁড়াল, রেল লাইনের পাশ ঘেঁসে নির্বাক দুটি মানুষ হেটে যাচ্ছে। সোয়েব তখনো ভাবছে এ যেন এক স্বপ্ন! স্বপ্নের পথ ধরে ও হেটে চলেছে এতক্ষণ ধরে। এত বছরের চাওয়া আজ স্বপ্নের মত করেই যেন ধরা দিল।
এপ্রিল ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ জুন,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
