এইতো সেই দিনের কথা। সে দিনের সেই ছোট্ট আলো দেখতে দেখতে আজ ষোলতে পা দিয়েছে।আলো সময়ের সাথে সাথে হয়ে উঠেছে অবিশ্বাস্য পরিপূর্ণ সুঠাম দেহের অধিকারী।
-
গল্প
আলোবালোক মুসাফির -
গল্প
বঞ্চিতমোঃ মইদুল ইসলামটমেটোর জমিতে নিড়ানী দিচ্ছিল জিল্লু মিয়া। বাড়ির পেছনেই তার কাঠা পাঁচেক জমিতে এবার খুব ভালো টমেটো হয়েছে। হঠাৎ পাড়ার দিক থেকে একটা ছেলে দৌড়ে এসে খবর দিল জিল্লু মিয়াকে।
-“চাচা তাড়াতাড়ি বাড়িতে যান- দ্যাখেনগা কি হয়েছে বাড়িতে।” -
গল্প
টু হান্ড্রেড-নাঈম রেজালেখালেখির জগৎ খুললে দেখা যায় বিভিন্ন ধরণের লেখা, আমার মনে হয় সমস্ত মানুষ যখন এক জন ভাল মানুষ, বইয়ের বা সমচলোনার মাঝে বেড়ে উঠে তখন সে ঠিক এক জন মেধাবী হয়।
-
গল্প
বঞ্চিতzanjabil mashkura“আচ্ছা দৃষ্টিহীনদের সবাই কি জন্মান্ধ নাকি কারো কারো সময়ের সাথে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে ক্ষীণ হয়ে পড়ে?”
টিভির ভলিউম কমিয়ে দিয়ে সোলাইমান সাহেব বললেনঃ “একজন অন্ধ দিসেবে উত্তরটা ত তোমারই জানার কথা। দুরকমই হতে পারে। -
গল্প
বিশ্বাসসুস্মিতা সরকার মৈত্রআমি মনে হয় সবথেকে বেশি অবাক হয়েছিলাম যেদিন সৌমিদের নতুন ফ্ল্যাটে গৃহপ্রবেশে সত্যনারায়ণ পুজো ছিল। কয়েকজন বন্ধু মিলে গিয়েছিলাম। সবাই প্রণাম করে প্রসাদ খেলাম। তুলনা কপালে হাত ঠেকিয়ে প্রণামও করল না, প্রসাদও খেল না। বলল সিন্নি খেতে ওর নাকি কেমন যেন লাগে। ঠিক সেই সময়ই লাগল সুমিতের সঙ্গে জয়শ্রীর এক ধাক্কা।
-
গল্প
হিজিবিজি খাতাJamal Uddin Ahmedদোকানের শাটার ফেলে তালা লাগিয়ে চাবির গোছা জব্বার চাচার হাতে তুলে দিল লিটু। তারপর ‘তাইলে যাই’ কথাটা সে অভ্যাসমত বললো ঠিকই, কিন্তু হাঁটা ধরলো না।
-
গল্প
চোখের আলোয় দেখেছিলেম!রীতা রায় মিঠুআজ কলিং বেল একবার টিপতেই শরিফা খালা দরজা খুলে দিল। অবাক হওয়ার ভঙ্গি করে অরুণা বলল, কী ব্যাপার খালা, আজ যে বেল টিপতেই দরজা খুলে দিলেন! আপনি কি দরজার পাশেই ছিলেন!
-
গল্প
অন্ধ-নিয়তিমোস্তফা হাসানজীবন থেমে থাকে না। সময়ের স্রোতে বয়ে চলে। কখনো কখনো গ্রীষ্মের ঝড়ো বাতাসে ধূলোর ঘূর্র্ণিপাকের মত পাক খায়। অজানা-অনিন্দ্য গন্তব্যে ধেয়ে চলে এভাবে। খরস্রোতা নদীর মত ভাঙা- গড়ার খেলায় মত্ত হয়ে বাক নেয় যথা-তথা।
-
গল্প
অন্ধ প্রদেশমামুনুর রশীদ ভূঁইয়াএদিকে রাজ পরিবারের পাপাচার ফাঁস করে সাক্ষ্য দেয়াকে কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা যুবরাজ কংশরাজ। সত্য সাক্ষ্য দেয়ার অপরাধে প্রত্যুষে পরদেশী যুবকের মৃত্যুদন্ড কার্যকরের ঘোষণা দেয় যুবরাজ।
-
গল্প
মীনা পাগলশফিক নহোরছোট একটি চা-ঘরের সামনে অর্ধ নগ্ন শরীরে শীতের সকালে সূর্যের আলোর আশায় হয়তো সে বসে আছে । মাথার চুলগুলো এলোমেলো উসকো-খুসকো।আমি এক কেজি গরুর মাংস ক্রয়ের জন্য মূলত বাজারে গিয়েছি ।
মার্চ ২০১৮ সংখ্যা
বিজ্ঞপ্তি
“ ” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ , থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলীএ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
