কে দেখতে পায়!

অন্ধ (মার্চ ২০১৮)

নাসরিন চৌধুরী
মোট ভোট ৩৪ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.৬৩
  • ৪১
  • ১০
আমাদের এই নিয়নবাতির শহরে
কি ভীষণ গ্লানি নিয়ে ডুবে যায় অষ্টাদশী চাঁদ!
অন্ধত্বের গভীরতায় দেখা যায়না ওই ফুটপাত- অলিগলি অথবা চারপাশ।
যেখানে নেড়িকুত্তাগুলো খুবলে খায় কোনো বিপন্ন নারীর নগ্নপ্রায় শরীর!
কেঁপে উঠে শহরের দেয়াল শিশুর চিৎকারে কিন্তু দেখতে পায়না কেউ, শুনতেও পায়না!
এভাবেই ঘুমিয়ে যায় সেই হতভাগীরা জন্মের মতো হাহাকার বুকে করে!

আমাদের এই নিয়নবাতির শহরে
সেই কবে খসে গেছে সূর্যের সোনারঙ!
প্রাসাদগুলো কেঁপে উঠে তার শিৎকারে শিৎকারে!
যে পুরুষ নেতিয়ে পরে কামনা শেষে কিন্তু চেয়ে দেখেনা অতৃপ্ত রমণীরে!
যে পায়না কোনোদিন অর্গাজমের সুখ!
অভিমান জমে জমে সে সবুজনারী একদিন হারায়,
হারিয়ে আবার খুঁজে ফেরে নিজেরে!

আমাদের এই নিয়নবাতির শহরে
সাপের মতো ফণা তোলে স্নিগ্ধ বাতাস!
এখানে লুটপাট হয় প্রতিদিন অজস্র শুদ্ধ প্রেম
কাঁচের মতো ভাঙ্গে সংসার- খেলাঘর।
চারিদিকে ছায়া মেকি’র- চারিদিকে ছায়া মুখোশের!

কে দেখতে পায় বলো এখানে হিংস্রতা আছে!
কে দেখতে পায় বলো এখানে ক্ষুধা আছে, অভাব আছে!
কে দেখতে পায় বলো এখানে প্রেমহীন মানুষ বাঁচে!

আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Hasan ibn Nazrul নিস্তব্ধ সত্য!
রাজু congratulations..
ম, ম শফিকুল ইসলাম প্রিয় যেখানে নেড়িকুত্তাগুলো খুবলে খায় কোনো বিপন্ন নারীর নগ্নপ্রায় শরীর! কেঁপে উঠে শহরের দেয়াল শিশুর চিৎকারে কিন্তু দেখতে পায়না কেউ, শুনতেও পায়না! Very Nice.
Jamal Uddin Ahmed বড়ই অভাগা আমি; আগে এসে অভিবাদন জানানোর ফুরসৎ পাইনি। অপরাধ মার্জনীয়! প্রাণঢালা অভিনন্দন।
ইমরানুল হক বেলাল অভিনন্দন আপনাকে,
ইমরানুল হক বেলাল আমার লেখাটা আগে পড়ুন ভালো করে,
ইমরানুল হক বেলাল আমরা সেরা হওয়ার জন্য লিখিনা ,
ইমরানুল হক বেলাল ফাহমিদা কে অনেকবারই তার ভোট অবশন বন্ধ রাখতে চেয়েছি, আবার দেখলাম পাঠকের ভোট ছাড়াই উনাকে সেরা তালিকায় রেখেছেন, এই বিষয়ে আমি উনাকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনার তো ভোট লাইন বন্ধ ছিল, তবে জয়ী হলেন কী করে? একথা বলার পর উনি আমার ওপর তেলে বেগুনে রেগে ওঠলেন, উত্তরে তিনি বলেছিলেন, আমার কোনো ভোটের প্রয়োজন হয়না, ভোট ছাড়াই চলে; এই বিষয় নিয়ে একটু কথা তর্কাতর্কি হলো, পরের দিন 'মন মোর মেঘের সঙী' উনার গল্পে কমেন্ট করার পর কি যেন একটা বিষয় নিয়ে একটু কথা কাটাকাটি হয়, এর ঘন্টাখানেক পর একজনের একটা গল্প পড়ে কমেন্ট করতে গিয়ে দেখি কমেন্ট করা যাচ্ছেনা, সাথে সাথে ঘঠনাটি আমি 'গল্প কবিতা ' প্রধান কার্যালয়ে জানাই, উনারা ব্লক খুলে দেবেন বলে আর খুলে দেননি, পরে আবার সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করি, এর পরে ও ব্লক খুলবে বলে আশা দিয়ে খুলে দেননি, বুঝতে পারলাম আমি সত্য কথা বলেছি বলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছি বলে আমাকে তাঁরা এই আসরে দেখতে চাননা; এই সময়টাতে আমি নতুন হিসেবে ভালো একটা অবস্হানে ছিলাম ; অনেক লেখক এবং পাঠকদের সাথে আমার একটা ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠেছিল, হঠাৎ করে ব্লক হওয়ার কারণে আমি ছয়মাস পর্যন্ত কারো লেখায় মন্তব্য করতে পারিনি ; শুধু তাই নয় , অনেক পাঠক এবং লেখকরা যখন আমার গল্প কবিতা পড়ে লাইক কমেন্ট করে মূল্যয়ন করেছিলেন তাঁরের মন্তব্যের জবাবটুকু ও দিতে পারিনি, এই জন্যে অজস্র কবিদের কাছে আমাকে লজ্জিত হতে হলো, অনেক কবিরা আমার ওপর অভিমান করে আর কোনো লেখাই পড়েননি, ধীরে ধীরে ছিটকে পড়লেন সবাই ; এটা ছিমো ফাহমিদা বারীর চালাকি, কারণ , কোনো কবি বা লেখক অল্প দিনে এই সাইটে কেউ জনপ্রিয় হয়ে ওঠোক এটা উনি চাননি ; উনি চেয়েছিলেন , কিছু ভালো সংখ্যা কবিদেরকে যে কোনো ছল কাটিয়ে বিদায় করা হোক, এটাই ছিলো ওই মহিলার প্রধান টার্গেট ! এভাবেই শেষ হলো ' গল্প কবিতা ' সাইটের তিন বছরের ক্যারিয়ার ; শুধু মাত্র এই ফাহমিদা বারীর জন্য আজ আমি সবার কাছে দোষী হলাম; মিসেস ফাহমিদা বারী, একটা কথা জেনে রাখুন, সত্য কোনোদিন গোপন থাকেনা, আপনি যতই ধামাছাপা দেননা কেন আপনার অসত্যতার পরিচয় এখন সবাই বুঝে গেছে ; বিচারকদের উদ্দেশ্য ও দু 'টো কথা বলি, আমি প্রায় সময় খেয়াল করে দেখেছি, এই মহিলার সাথে যাঁরা তর্ক যুদ্ধ করেছে তাঁরা যত সুন্দর কবিতাই লিখেছেন , পাঠক এবং লেখকরা লাইক কমেন্ট কিংবা ভোট দিয়ে নির্বাচন করেছেন, বিচারকরা নাম্বার দিয়েছেন- (0000%) আবার দেখলাম, কারো কারো ভোট লাইন বন্ধ ছিল, তাঁদেরকেই বিচারক প্যানেল সেরা তালিকায় রেখেছেন ; আবার যাঁরা 1/2/3/ ভোট পেয়েছেন তাদেরকেও বিচারকরা সেরা তালিকায় রেখেছেন, অর্থাৎ- এটাই প্রমাণিত হলো যে, বিচারক প্যানেল যাকে খুশি তাকেই বিজয়ী করতে পারেন, এই হলো ' গল্প কবিতা ' সাহিত্য গ্রপ ;
আপনাদের মধ্যে কি হয়েছে জানিনা ভাই। আমি জানতাম এই সাইটটা অন্যান্য ব্লগের চেয়ে বেশ ভালো। কোন ঝামেলা বা দলাদলি নেই। কিন্তু দেখি এখানেও ক্যাচাল! আমি খুবই সিম্পল একজন মানুষ। জয়, পরাজয়, নাম্বার,গ্রুপিং এসব নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই। আমি কখনো বার্তায় কারো সাথে কথা বলিনা- আপনি নক করাতে একদুবার হয়ত আপনার সাথে কথা হয়ে থাকতে পারে তবে আমি বার্তা চেক করিনা। লেখার বাইরে বা পোস্টের বাইরে কারো সাথে আমার ব্যক্তিগত যোগাযোগ নাই বা রাখিনা। আসি- লেখা দেই,লেখা পড়ি ভালো লাগ্লে ভোট দেই তারপর চলে যাই। এসব দেখে বা শুনে অসুস্থ বোধ করছি। আপনাদের হাতে প্রমাণ থাকলে সেটার স্ক্রিনশট দিন এবং অভিযোগ কর্তৃপক্ষকে জানান কিন্তু এভাবে জনে জনে গিয়ে বলে লাভ কি হচ্ছে! ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে জিনিসটা পাব্লিকলি চলে যাচ্ছেনা! যাই হোক সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক। ভাল থাকুন
আজাদ অনিন্দ্য Ovinondon. Sorry, Amio Fahmida Apar kotha suney votay 1 ba 2 diesi. Ekhon dektesi uni jader oposondo korten tara 2-er nichay bicharoker number peyesay. Uner satay golpo kobitar lokder valoi janasuna asey ekhon bujlam. Sudu Bolbo-I am Sorry. Ekhon bolbo sobai 3-er uporay vote din. Amio dibo. Really I am Sorry. Please forgive me.
আপনাকে ওনি বলেছে অন্যের পোষ্টে নাম্বার কম দিতে! ভালো কথা কিন্তু আপনি কি বেবি? ফিডার খান? এই মগজ নিয়ে লেখালেখি করতে আসেন! আর কে কাকে কত নাম্বার দিবে কি দিবেনা সেটা আরেকজন বলে দিবে আর সেটা করবেন ব্যপারটা কেমন না! আমি ব্যক্তিগতভাবে এসব কথাকে পাত্তা দেইনা। লেখা দেয়ার দরকার দেই। কারো ভালো লাগলে পড়বে নাম্বার দিবে বা দিবেনা। আমিও সবার লেখা পড়তে বা নাম্বারিং করতে পারিনা! সেটা নিয়ে এত মাতামাতি করার কি আছে। আমি কোনদিন ল্যাপটপ খুলে দেখিও না কত নাম্বার পেয়েছি! মোবাইল থেকে নাম্বার দেখা যায়না- কিন্তু দেখেন এই পর্যন্ত আমি প্রায় ন'দশবার বিজয়ী হয়েছি। লিখুন- লেখা জমা দিন। পোষ্টে গিয়ে গিয়ে ভোট চাইতে হবেনা-- ভালো লাগলে পাঠক এম্নিতেই লেখা খুঁজে ভোট দিয়ে যাবে! আর ফাহমিদা আপুকে আমি যতোটা জানি যে তিনি এসব বাচ্চাদের মতো কাজ করবেন না। আর লেখা বেচে কেউ ভাত খাইনা সো এইটাকেই ধরে নিয়ে একে অপরের পেছনে কেনো লাগতে হবে! সত্যি বলছি আপনাদের কাজগুলো দেখে ভীষণ হাসি পাচ্ছে! আপনাদের নিজের লেখার প্রতিই আপনাদের আস্থা নেই! কে কাকে কি বলল, কে ভোট দিল বা না দিল এসব নিয়ে কি বিচ্ছিরি একটা কান্ড করে এখানকার পরিবেশ নষ্ট করছেন। লেখক হবার আগে মানুষ হওয়া জরুরী
Amir Islam অভিনন্দন আপা। উপরের কতগুলো মতামত পড়লাম। আমি কিছু কথা বলব। অামি এখানে গত ফেব্রয়ারীতে যোগ দিয়েছি। ফাহমিদা আপা আমার সাথেও যোগাযোগ করে কথার মায়াজালে ফেলে। আমি নতুন। তাই কিছু বুঝতে না পেরে উনার কথামত উল্টাপাল্টা ভোট দিয়েছি। উনি বিশেষ কিছু পুরান লেখককে ভোট দিতে বা কম ভোট দিতে বলেছেন। আমার এখানে কোন গল্প বা কবিতা নেই। আমার কোন স্বার্থ নেই। উনার সাথে কোন শত্রুতাও নেই। জানি উনার একটা গ্রুপ আছে। আর আমি সামান্য পাঠক। আমার কথা বিশ্বাস করুন। আপনারা উনার কথা না শুনে ভোট দিন বেশী করে। তাহলে দেখবেন ভোটমান বেশী হবে। বেলাল ভাইকে পাশে পেয়ে ভাল লাগল। আমি আপনাদেরকে উনার কথামত কম ভোট দিয়ে লজ্জিত। আমি ক্ষমা চাচ্ছি। আরও যারা এ ধরনের করেছেন উনার কথামত তারাও ক্ষমা চান।
খুব সুন্দর কথা বলেছেন বন্ধু
আপনাকে ওনি বলেছে অন্যের পোষ্টে নাম্বার কম দিতে! ভালো কথা কিন্তু আপনি কি বেবি? ফিডার খান? এই মগজ নিয়ে লেখালেখি করতে আসেন! আর কে কাকে কত নাম্বার দিবে কি দিবেনা সেটা আরেকজন বলে দিবে আর সেটা করবেন ব্যপারটা কেমন না! আমি ব্যক্তিগতভাবে এসব কথাকে পাত্তা দেইনা। লেখা দেয়ার দরকার দেই। কারো ভালো লাগলে পড়বে নাম্বার দিবে বা দিবেনা। আমিও সবার লেখা পড়তে বা নাম্বারিং করতে পারিনা! সেটা নিয়ে এত মাতামাতি করার কি আছে। আমি কোনদিন ল্যাপটপ খুলে দেখিও না কত নাম্বার পেয়েছি! মোবাইল থেকে নাম্বার দেখা যায়না- কিন্তু দেখেন এই পর্যন্ত আমি প্রায় ন'দশবার বিজয়ী হয়েছি। লিখুন- লেখা জমা দিন। পোষ্টে গিয়ে গিয়ে ভোট চাইতে হবেনা-- ভালো লাগলে পাঠক এম্নিতেই লেখা খুঁজে ভোট দিয়ে যাবে! আর ফাহমিদা আপুকে আমি যতোটা জানি যে তিনি এসব বাচ্চাদের মতো কাজ করবেন না। আর লেখা বেচে কেউ ভাত খাইনা সো এইটাকেই ধরে নিয়ে একে অপরের পেছনে কেনো লাগতে হবে! সত্যি বলছি আপনাদের কাজগুলো দেখে ভীষণ হাসি পাচ্ছে! আপনাদের নিজের লেখার প্রতিই আপনাদের আস্থা নেই! কে কাকে কি বলল, কে ভোট দিল বা না দিল এসব নিয়ে কি বিচ্ছিরি একটা কান্ড করে এখানকার পরিবেশ নষ্ট করছেন। লেখক হবার আগে মানুষ হওয়া জরুরী
যথার্থ বলেছেন। অনেকেই এই নিয়ে এমন কথাবাত্রা বলে থাকেন যে, তাতে করে তারা কতটা বেহায়া তা তারা নিজেরই প্রকাশ করে ফেলেন।

০৭ মে - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ৩২ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.৬৩

বিচারক স্কোরঃ ৩.২৭ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ১.৩৬ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪