ভালো আছো দেব দা? এখনও কি লাশের গন্ধ পাও, নাকি ঝলসানো চোখের মত সব চেতনা লোপ পেয়েছে?
বিধবা পিসিমার ছাওয়ালটা আজ নেশায় বুঁদ হযে থাকে প্রচলিত নেশা নয়, লাল টিপের মত দেখতে কি জানি নাম?
আচ্ছা দেব দা বেহালার সুরে কি এখনও সাগরের ঢেউ তোল? যে সুরে অন্ধ হয়ে ঘর ছেড়ে ছিলাম একদিন।
জানো দেব দা? মানুষ এখন নিজেকে নিয়ে জন্মের মত ব্যস্ত কারো দিকে তাকাবোর জো নেই। সেদিন মেয়েটাকে তুলে নিয়ে গেলো কয়েকটা শকুন, এরা কি শকুন না মানুষ? বুঝতে পারিনি।
আজকাল চোখ দুটো বড্ড জ্বালা দেয় কারনে অকারনে বুজে যায়। নিজেকে বুঝাই মনকে জানান দেই এত সব দেখতে নেই, তাই স্বেচ্ছায় বরণ করেছি আমরণ অন্ধত্ব!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সালসাবিলা নকি
মনির মোহাম্মদ ভাই আপনাকে অসংখ্য অভিনন্দন।.... আপনি নিশ্চয়ই দেখতে পাচ্ছেন আমিরুল ইসলাম, আজাদ অনিন্দ্য এর মন্তব্য। আপনি বিচক্ষণ ব্যক্তি নি্চয়ই বুঝতে পারছেন যে একই ব্যক্তি ভিন্ন আইডি থেকে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তার অভিযোগ সত্য হলে আমরা প্রমাণ দেখতে চাই। আপু যে তাকে নাম্বার কম দিতে বলেছে তার স্ক্রিনশট দেখতে চাই
Amir Islam
অভিনন্দন ভাই। উপরের কতগুলো মতামত পড়লাম। আমি কিছু কথা বলব। অামি এখানে গত ফেব্রয়ারীতে যোগ দিয়েছি। ফাহমিদা আপা আমার সাথেও যোগাযোগ করে কথার মায়াজালে ফেলে। আমি নতুন। তাই কিছু বুঝতে না পেরে উনার কথামত উল্টাপাল্টা ভোট দিয়েছি। উনি বিশেষ কিছু পুরান লেখককে ভোট দিতে বা কম ভোট দিতে বলেছেন। আমার এখানে কোন গল্প বা কবিতা নেই। আমার কোন স্বার্থ নেই। উনার সাথে কোন শত্রুতাও নেই। জানি উনার একটা গ্রুপ আছে। আর আমি সামান্য পাঠক। আমার কথা বিশ্বাস করুন। আপনারা উনার কথা না শুনে ভোট দিন বেশী করে। তাহলে দেখবেন ভোটমান বেশী হবে। বেলাল ভাইকে পাশে পেয়ে ভাল লাগল। আমি আপনাদেরকে উনার কথামত কম ভোট দিয়ে লজ্জিত। আমি ক্ষমা চাচ্ছি। আরও যারা এ ধরনের করেছেন উনার কথামত তারাও ক্ষমা চান।
মাসুদ হোসেন রনি
সবাই সালাম নেবেন। অভিনন্দন আপনাকে। ইদানিং ভোট কম পড়ছে। কারন কী? আপনারা জানেন যে ফাহমি আপা ভোট চায় না; উনি শুধু বিচারকের নম্বর চান। গত কয়েক সংখ্যায় উনি এ ব্যাপারে প্রচারণা চালাচ্ছেন। উনি এবারও একজনের গল্পে ভোট চান না বলে মন্তব্য করলেন। কারন উনার ভোট না হলেও চলে। উনি বিভিন্ন নতুন পাঠক বা লেখকের সাথে প্রথমতঃ বার্তা পাঠিয়ে ভাব জমান। তারপর বলেন যে অমুক অমুক উনার সাথে অশ্লীল আচরন করেন। ইত্যাদি বলে ক্ষেপিয়ে তুলেন। তারপর উনি ঐসব লেখককে ভোট না দিতে বা কম ভোট দিতে বলেন। আমাকে সহ এরকম অনেক নতুনকে উনি ফোন, মেইল বা বার্তা পাঠিয়ে এ ব্যাপারে উৎসাহিত করেছেন। আমার কথা আপনারা বিশ্বাস করুন। সবাই ভোট দিন। বেশী ভোট দিন দেখবেন আগামী পর্বে এ সমস্যা থাকবে না। আর এর পর থেকেই উনি আমার পিছু লেগেছেন। শুধু আমার নয়; উনার গকতে উনার অভিযোগের কারনে এবার অনেক লেখকবিকে কম নম্বর দেয়া হয়েছে। উনার এসব প্রচারণায় কান না দিয়ে আপনারা বেশী করে ভোট দিন। দেখবেন কম ভোট পাওয়ার সমস্যাটি কেটে যাবে। সবাইকে ধন্যবাদ।
মনির ভাই, আপনি কি সত্যিই কষ্ট পেলেন নাকি মজা পেলেন ভাই? মজা পেলে পেতে পারেন, তবে কষ্ট পাবেন না প্লিজ। আর ভাই, মেয়েদের কান পাতলা হয়, তবে ছেলেদের হতে নেই। কেউ কিছু বললেই বিশ্বাস করবেন কেন? এই ব্যক্তিকে প্রমাণ দেখাতে বলুন না! তাহলে আপনার মতো আমারও জানা হবে আমি আদতে কী করেছি।
আমি অত্তি ক্ষুদ্র একজন মানুষ কি বলব, লেখার কাজ লিখে যাচ্ছি...। একদিন সত্য মিথ্যার প্রমাণ হবে ইনশাল্লাহ...সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন । কারও উপর আমার কোন অভিমান নেই।।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।