আমি বললাম—কীরে? কী হলো? অমন ষাঁড়ের মতো চেঁচাচ্ছিস কেন?
মারুফ হতভম্বের মতো আমার দিকে চেয়ে বলল—ও তুই! ভেড়া নোস?
আতি তাজ্জব হয়ে বললাম—আমি ভেড়া হতে যাব কোন দুঃখে?
মারুফ বলল—কেন, দুঃখ না পেলে কী ভেড়া হওয়া নিষেধ?
-
গল্প
দুঃসহ দুঃস্বপ্নআহমদ মুসা (স্নিগ্ধ মুগ্ধতা) -
গল্প
স্বপ্নের স্রোতমৌরি হক দোলাশহর থেকে অনেক দূরে, সরলা নদীর ধারে। প্রকৃতির অতি সন্নিকটে। যেখানে কোনো পাকা রাস্তা নেই, আছে কেবল গাঁয়ের মেঠো পথ। যেখানে কোনো হাসপাতাল নেই, আছেন স্বয়ং আলম কবিরাজ।
-
গল্প
থাকছো অধরাএ এইচ ইকবাল আহমেদকত কিছু করি রোজ সকাল সন্ধ্যায়
আয়নাকে ঘষি দেখতে তোমার মুখ
হোক তা বিষন্ন বা হোক জীবন্ত সুখ
তাতা থই থই নৃত্যরত দ্রুত পায়। -
গল্প
স্বপ্ন-আয়নামোস্তফা হাসানআচমকা মল্লিকবাবুর খেয়াল হয় আয়নার কথা। আয়নায় তার নিজের চেহারার কথা। সম্মুখের দেয়ালের দিকে চোখ পড়ে মল্লিখবাবুর। চমকে ওঠে সে। এখানে আয়না কোথায়! এর মধ্যে কেউ সরিয়ে ফেলেনিতো! ‘তাড়াতাড়ি ডাক্তার বাবুকে ডাক্’ ।
-
গল্প
একটি দুঃস্বপ্ন এবং কয়েকটি “আমি”মোঃ ইকবাল হাসানরাত ৩টা বেজে ৪৯ মিনিট। হঠাত করেই ঘুম ভেঙ্গে গেল। চোখ বন্ধ রেখেই মনে করার চেষ্টা করলাম কোন দুঃস্বপ্ন দেখেছি কিনা। নাহ্। এমন তো কিছু মনে পরছেনা।
চোখ খোলা মাত্রই প্রচন্ড ভয় পেয়ে গেলাম। -
গল্প
মুহূর্তে অন্ধকারএনামুল হক টগরডিসেম্বর মাস। সারা বাংলাদেশে ভয়াবহ যুদ্ধ চলছে।
মানুষের মৃত্যু দেখে আমার ব্যথা লাগে। শরীরটা দুর্বল হয়ে যায়। তারপরেও আবার দেশের মানুষকে ওরা দেশের মানুষের সহযোগিতায় মারছে। -
গল্প
“স্বপ্ন ছবি”নয়ন আহমেদপ্রিয় আমার গল্পকবিতা তোমাকে জানাই আমার প্রাণ ভরা শুভেচ্ছা। জানো তোমার দেয়া বিষয় আমার অনেক ভালো লেগেছে স্বপ্ন। সেই কবে কবির মনে স্বপ্ন জেগেছিলো ছবি আকাঁর। তুমি কি কেবলি ছবি? মনে সেই প্রশ্ন উত্তর পেতে এই হেমন্তের তরল রোদে উষ্ণ পেয়ালার মুখ রেখে ছবি আঁকে একটা মুখ।
-
গল্প
স্বপ্নউম্মে হাবিবাকয়েক দিন ধরে সিরাজের শরীর টা ভাল যাচ্ছেনা। সাথে মনটাও ভাল নেই। পড়তে বসতে ইচ্ছে করে না, সবকিছুতে বিরক্তি। অজানা কারণে প্রিয় কাজগুলো অপ্রিয় হয়ে গেছে।
“ কিরে সিরাজ, কলেজে যাবি না?” মায়ের জিজ্ঞাসা। -
গল্প
স্বপ্ন ভোরের আলোRadhashyam Janaভোর সকাল!কতশত পাখির গান শুনলাম।ঘুমটা ভেঙে গেল।মিষ্টি একটা স্বপ্ন দেখছিলাম!হঠাৎ স্বর্ণ সূর্যের কিরণ চোখে এসে পড়ল।ব্যস আর কি!স্বপ্নটা ভেঙেই গেল!
-
গল্প
মীমের স্বপ্নপূরণমিজানুর রহমান রানাএটা কোনো গাল-গল্প নয়, বাস্তব ঘটনা। মেয়েটি গত দশ-পনেরো দিন আগে আমাকে ফোন করে বললো, ‘স্যার আমাকে বাঁচান, আমি একটি কিডনী বিক্রি করবো।’
আমি মেয়েটির মুখে এ কথা শুনে কিছুক্ষণ থ’ বনে গেলাম। উত্তর দিতে পারলাম না। তারপর তাকে প্রশ্ন করলাম, ‘আপনার বাড়ি কোথায়?’
সে বললো, ‘আমার বাড়ি রংপুর।’
জানুয়ারী ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
গল্পের বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
কবিতার বিষয় "মুক্তিযুদ্ধ”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
