মোড়ের মাথায় রামুর চা-দোকানের একপাশে যে আবছা সাদাটে ধুলোমাখা চতুস্পদটিকে মাঝেসাঝে কুন্ডলী পাকিয়ে শুয়ে থাকতে দেখা যায়; পরিচিত মহলে তারই নাম ভুলু। ডাকনাম। হয়তো পোশাকিও। ভুলু জন্মসূত্রে নেড়ি।
-
গল্প
কৃতজ্ঞতাপাশবিনায়ক চক্রবর্তী -
গল্প
একজন অদম্য মায়ের স্বপ্ননূরনবীপ্রথম আলোর ‘ছুটির দিনে’ কোন এক নারী কর্মকর্তার সাফল্যের জীবনী পড়েছিলেন একজন মা। এরপর নিজের মাঝেও একটা স্বপ্ন বুনতে শুরু করেন তিনি। গার্মেন্টসের চাকুরী ছেড়ে একটু বাড়তি উপার্জনের জন্য নিজেই বসেন চায়ের দোকান দিয়ে।
-
গল্প
ঋণফাহমিদা বারীআওয়াজ টা ভেসে আসছে এদিক থেকেই। একটা শিশুর কান্নার আওয়াজ। গগনবিদারী চিৎকার। মাসুম শিশুর বুকফাটা আর্তনাদে ভারী হয়ে উঠেছে আকাশ বাতাস।
ময়লা কুড়ানোর পলিথিনটাকে মুখের কাছে গিঁট দিয়ে পেটিকোটের ফিতার সাথে শক্ত করে বেঁধে নিয়েছে করিমন। এভাবে বাঁধলে হাঁটতে সুবিধা হয়। -
গল্প
লালসাঅমিতাভ সাহাতিন বছর প্রেম করার পর গার্লফ্রেন্ড একদিন ল্যাং মেরে চলে গেল। কি কারণ জানি না। বলল, কাস্ট প্রবলেম। বাড়িতে নাকি বিয়েতে রাজি হচ্ছে না।
-
গল্প
ভালোবাসার ঋণইমরানুল হক বেলালতাই করুণা ও আমার হৃদয়কে ফুলে ফুলে ভালোবাসার ফুলের গন্ধরেণু উজাড় করে ভরিয়ে দিতে চায়। আমার একাকীত্বের নিঃসঙ্গ জীবনের যন্ত্রণা ভুলিয়ে দিতে চায়। তানিয়ার প্রতি আমার হৃদয়ে গভীর ভালোবাসার জন্ম নিয়েছিল এই জন্য যখন আমি ওর পাশে বসে রোমাঞ্চকর গল্প করতাম আর তানিয়া সে সব গল্প মন দিয়ে শুনতো;
-
গল্প
অপেক্ষাস্বপন কুমার ঘোষসকাল ৭টায় ফোনে রিংটোন বেজে উঠল "মন মাঝি রে আয় ফিরে আয়"। প্রায় ২০ সেকেন্ড বাজার পর ফোনের স্ক্রিনে লক্ষ্য করলাম এক অচেনা নাম্বার। ঘুমের ঘোর নিয়েই কলটা ধরে কানের কাছে ধরতেই শুনতে পেলাম " স্বপ্ন, কেমন আছো?
-
গল্প
ভাগ্যবাননাজমুল হুসাইনকত্ত কইরে কলাম ব্যবসাডা ধরো,কিডা শোনে কার কথা,চাইল,নাই চুলো নাই,নিধিরাম সরদার।সুইদে কামাই ওনার হজম হবি না।সৎ! লাত্থি মারি সতের কপালে আমি।মাইয়েডা আমার ভাত ভাত কইরে শুয়ে পড়েছে,ঘুম থেইকে উইঠলে কি কবানে!
-
গল্প
ঋণের চাপে শমসেরBokulবাজান তুমি দেশে যহন আইবা মেলা টেকা নিয়া আইবা। তুমি ,আমি আর তোমার বাপেরে নিয়া সুখে সংসার চালামু । আমি আর তোমার বাপে মিল্লা তোমার জন্য লাল টুকটুকে এক্কান বউ আনমু। ফোনে কথা বলছে শখিনা বানু ছেলের সাথে। বাবা শমসের। ও ঘর থেকে গলা হাকিয়ে বলছে।
-
গল্প
সে আর এক ঝাঁক জোনাকিমৌরি হক দোলাউপজেলা থেকে কিছুটা দুরে, একপাশে।চারপাশ শান্ত, নিরিবিলি। লোকসমাগম নেই বললেই চলে।তবে কখনও কখনও কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের এ পথে হেঁটে যেতে দেখা যায়।কখনও আবার বিচ্ছিন্নভাবে চলা পথচারীও চোখে পড়ে। কিন্তু তাতে কখনও এই সুন্দর প্রকৃতির নীরবতা ক্ষুণ্ণ হয় না। বরং চারপাশটাকে বড় বেশি সুন্দর লাগে।অন্যরকম, ছবির মত লাগে।
-
গল্প
বুকভরা নিঃশ্বাসসেলিনা ইসলাম N/Aআজ ভীষণ গরম পড়েছে। তৃষ্ণায় গলা শুকিয়ে কাঠ। মনে হচ্ছে মারাই যাব। চুপচাপ শুয়ে আছি। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি এখনো চার ঘণ্টা বাঁকি। রান্না ঘর থেকে মা চিৎকার দিয়ে নাম ধরে ডেকেই যাচ্ছে। অথচ বাবা বেঁচে থাকতে এক রুম থেকে মা ডাক দিলে,আরেক রুমে বসে শোনা যেত না।
জুলাই ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ অক্টোবর,২০২৫
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র। -
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
