একটু আগে ঝমঝম করে এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে। চারদিকে কেমন যেন একটা ভ্যাপসা গরম ছড়াচ্ছে। ভেজা মাটিতে কয়েক শত মানুষের পদচিহ্ন! কারো কারো হাতে নানা ধরণের প্ল্যাকার্ড। কেউ কেউ মাথায় বেঁধে নিয়েছে কোমরে বাঁধা গামছাটা।
-
গল্পউত্তরণের ওঠে ঢেউসেলিনা ইসলাম
-
গল্পরেনিগেডজসিম উদ্দিন আহমেদ
কয়েকদিন যাবৎ মোবাইল বাজলেই মিথিলার বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে ওঠে। শুধু মিথিলা নয়, বাড়ির প্রতিটি লোকই এখন মোবাইলাতংকে দিন কাটাচ্ছে। বাড়ীর মধ্যে মিথিলার মা রাহেলা বেগমই ফোন রিসিভ করেন। এ-বাড়ীর লোকজন ভয়ে কল রিসিভ করাই ছেড়ে দিয়েছে!
-
গল্পনগ্নতার প্রসাররেজাউল করিম
সেদিন খুব ভালভাবেই অপমানিত হয়েছিলাম! বিশ্বাস করার মত না। ঠিক চোখ দিয়ে পানি পরছিল। মারাত্মক রকমের অপমান, সাথে ভয়ও। ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একটি মাত্র ফুটওভার ব্রিজ ছিল। যারা এই পথে চলেন তাদের চোখে হয়ত ধরা পরেছে।
-
গল্পনগ্নতার বিকৃত রূপঅমিতাভ সাহা
সাম্য সবে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে বাড়ি থেকে দূরে কলেজে পড়তে এসেছে। এতদিন বাড়ির বাইরে বেরবার প্রয়োজন পড়েনি। বাড়ির কাছেই স্কুলেই পড়াশোনা করেছে। বরাবর ভালো রেজাল্ট করে এসেছে। সবার কাছে প্রশংসা পেয়ে এসেছে। বাপ-মায়ের এক ছেলেকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন।
-
গল্পবেঁচে থাকার যুদ্ধরওনক নূর
উত্তরা আট নম্বর রেলগেটের বস্তিতে রাহেলা বেগম তার দুই সন্তান আর শাশুড়িকে নিয়ে থাকে। স্বামী তার অনেক আগেই ছেড়ে চলে গেছে। হয়ত নতুন কোন সম্পর্ক হয়েছে তার।
-
গল্পস্বপ্নস্বপন কুমার ঘোষ
"এই উঠো না, কি হলো তারাতাড়ি উঠো। বিছানাটা কিন্তু পানিতে ভর্তি করে দিবো। আমি সেই কখন উঠছি। কত কাজ করলাম। এই তুমি অফিসে যাবা না?" এভাবে স্বপ্নের কোন সাড়া পেয়েও শিখা একটার পর একটা কথা বলেই যাচ্ছে বলেই যাচ্ছে।
-
গল্পপর্দাধ্রুব
পর্দা নেমে গেল।ব্যান্ড আর্টসেল স্টেজ থেকে নেমে আসছে চারিদিকে সবাই চিতকার করতেছে ওয়ান মোর ওয়ান মোর বলে বলে।কেউ আবার বলছে “এথ খম ঘান খরে ছলে যাচ্ছে যে”।
-
গল্পঅলোকের একদিনআখতার উজ্জামান সুমন
ঢাকায় অনেক আত্মীয়স্বজন থাকা সত্ত্বেও অলোক তাদের ওখানে যায়নি। যদিও তারা তাকে অনেক কাঙ্খিত মনে করে, তারপরও দারস্ত হওয়া তার একদম পছন্দ নয়।
-
গল্পশঙ্খমোচড়Fahmida Bari Bipu
শাকুর আলী আজ কার মুখ দেখে ঘুম থেকে উঠেছে মনে করতে পারলো না। তার বিশ বছরের ঠিকাদারি জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটে নাই।
-
গল্পমেকআপ করা বৃষ্টিরুহুল আমীন রাজু
মোহাম্মদ মতিউর রহমান। সবাই ডাকে মতি স্যার বলে। একটি বেসরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। মতি স্যারের নানাবিধ সমস্যা থাকলেও বর্তমানে দু’টি সমস্যা তাকে ভয়ানক কষ্ট দিচ্ছে। একটি হচ্ছে- সেদিন দশম শ্রেনীর ছাত্র/ছাত্রীদের নদী বিষয়ে রচনা লেখার অবস্থা দেখে তিনি দারুন মর্মাহত।
মে ২০১৭ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।